কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
কাঁথি মহকুমা পুলিস আধিকারিক অভিষেক চক্রবর্তী বলেন, বিস্তারিত জানতে আমরা ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাব। কীভাবে খুনের ঘটনাটি ঘটেছিল, তা আমরা তদন্ত করে জানার চেষ্টা চালাচ্ছি। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে আগেই পুলিস পিয়ালির স্বামী প্রসেনজিৎ দাস ও হোটেলের লিজ মালিক কার্তিক জানাকে গ্রেপ্তার করেছিল। পুলিস জানতে পেরেছে, কয়েকমাস আগে পিয়ালির সঙ্গে আত্মীয়তার সূত্রে অভিজিতের আলাপ হয়। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা ছিল না পিয়ালির। পিয়ালি অভিজিৎকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু অভিজিৎ এই মুহূর্তে বিয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল না বলে পিয়ালিকে জানায়। এনিয়ে তাদের মধ্যে মানসিক দূরত্ব বাড়তে থাকে। এই পরিস্থিতিতে পিয়ালি তাঁর চার বছরের ছেলেকে নিয়ে গত ১২নভেম্বর দীঘায় আসেন। সঙ্গে আসে অভিজিৎও। পরদিনই ওই হোটেলের রুমে পিয়ালির হাত বাঁধা অবস্থায় ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। এরপরই পিয়ালির বাবা প্রফুল্ল দেড়ে এই ঘটনায় অভিজিতের প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে বলে দীঘা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।