সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কাল, রবিবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ভোটগ্রহণ। তাতেই ১৭৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হতে চলেছে। যা একপ্রকার নজিরবিহীন বলা চলে। তিন সপ্তাহ আগেও ঠিক ছিল, ৭৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে। সেই মতো উত্তেজনাপ্রবণ বুথগুলি চিহ্নিত করে কোথায় কত বাহিনী থাকবে, তার প্রাথমিক পরিকল্পনাও হয়েছিল। কিন্তু তারপর ভোট কর্মীদের লাগাতার দাবি, সেই সঙ্গে বিভিন্ন দফায় জায়গায় জায়গায় অশান্তির জেরে বাহিনীর সংখ্যা এক লপ্তে অনেকটাই বাড়ানো হল। জেলা নির্বাচনী আধিকারিক পি মোহন গান্ধী বলেন, প্রায় ১০০ শতাংশ বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকছে বলা চলে। এছাড়াও মাইক্রো অবজার্ভার কিংবা ওয়েব কাস্টিং বা ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে বাকি বুথে নজরদারি চালানো হবে। অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের জন্য সবরকম ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে।
জেলা পুলিস ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে বলে বিরোধীদের যে দাবি, বলা চলে তাই মান্যতা পেয়েছে। ভোট গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে বাহিনী সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে কমিশন। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, ২০১৪ সালের থেকেও বাহিনীর সংখ্যা এবার অনেকটাই বেশি। শুক্রবারই জেলা পুলিস প্রশাসন, অবজার্ভারদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন ভিডিও কনফারেন্স করেন। জেলাশাসক বলেন, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই ভিডিও কনফারেন্স হয়। এর বেশি কিছু বলা সম্ভব নয়।