কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জলপাইগুড়িতে অনেক দুষ্টু লোক আছে। সীমান্ত থেকে এখানে এসে নানানরকম পরিকল্পনা করছে। তাই জলপাইগুড়ির পুলিসকে আরও সক্রিয় হতে হবে। আমি যখন রেলমন্ত্রী ছিলাম, তখন ট্রেন লাইনে তিনটি মৃতদেহ পড়েছিল। বলা হয়েছিল ট্রেনে কাটা পড়েছে। পরে তদন্তে দেখা যায়, অন্য জায়গায় খুন করে মৃত দেহগুলি রেললাইনে ফেলে দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। কয়েকদিন আগে রায়গঞ্জে কী ঘটনা ঘটেছে, আর কী রটানো হয়েছে। তাই পুলিসের সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে হবে। এ জন্য ব্লকে ব্লকে দু’জন করে থাকবেন। তাঁরা সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে দক্ষ হবেন। যে কোনও ধরনের ফেক নিউজ বা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তাঁরা সরব হবেন। এ বিষয়টি থানার আইসি এবং ওসিরা নজরে রাখবেন। বিডিওরাও বিষয়টি দেখবেন।
অন্যদিকে, শ্রমদপ্তরের বিরুদ্ধে এদিন বৈঠকে সরব হন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর গ্রিভেন্স সেলে বেশকিছু অভিযোগ জমা পড়েছে। সেই সব অভিযোগের মধ্যে শ্রমদপ্তর সংক্রান্ত অভিযোগের সংখ্যা এখনও বেশি, প্রায় ৪৩টি। সেগুলি এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। এ ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের মুখে পড়েন শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শ্রমদপ্তরকে পুনর্গঠন করতে হবে। বিদায়ী মুখ্যসচিব রাজীব সিন্হা ও স্বরাষ্ট্র সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এ ব্যাপারে সহযোগিতা করবেন। এই দপ্তরকে খোলনলচে পাল্টাতে চাইছি।