বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমাদের আসার খবর পেয়ে মৃতার মা, বাবা, ভাইকে পুলিস তুলে নিয়ে গিয়েছে। সন্ধ্যে পর্যন্ত তাদের কোনও খোঁজ পুলিস দিতে পারেনি। কুমারগঞ্জ থানাতে নিখোঁজ ডায়েরি করতে গেলে আমাদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি। কুমারগঞ্জের ঘটনা নিয়ে আমরা লোকসভায় সরব হব। ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি করছি। তৃণমূলের জেলা সভাপতি অর্পিতা ঘোষ বলেন, ওই ঘটনায় পুলিস ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। বিজেপি এনিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে। ইতিমধ্যে সরকারের তরফে নাবালিকার পরিবারকে ৪ লক্ষ ১২ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের পুলিস সুপার দেবর্ষি দত্ত বলেন, কুমারগঞ্জের ঘটনায় ধৃতরা পুলিসি হেফাজতে রয়েছে। এই অবস্থায় একটি রাজনৈতিক দলের তরফে থানায় ঢোকার চেষ্টা হয়েছিল। তাই ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছিলাম। ব্যারিকেড ভেঙে দেওয়া হয়। নাবালিকার পরিবারকে যদি সত্যিই খুঁজে না পাওয়া যায় তা অবশ্যই তদন্ত করে দেখা হবে।
এদিন সকালেই নাবালিকার গ্রামে পৌঁছন সংসদ সদস্য সুকান্ত মজুমদার, লকেট চট্টোপাধ্যায় সহ বিজেপির নেতারা। তাঁরা নাবালিকার বাড়ি গিয়ে কাউকে না পেয়ে বেজায় বেকায়দায় পড়ে যান। নাবালিকার কাকিমাকে নিয়ে কুমারগঞ্জ থানায় পৌঁছন বিজেপির নেতানেত্রীরা। সেখানে ধুন্ধুমার বেধে যায়।