সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
শুক্রবারই তালিবানের অন্যতম শীর্ষনেতা মোল্লা নুরউদ্দিন তুরাবি বলেছিলেন, ‘দেশের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য হাত-পা কেটে নেওয়া অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক পদক্ষেপ। প্রকাশ্যে ফাঁসির সাজা কীভাবে দেওয়া যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। খুব শীঘ্রই বিষয়টি নিয়ে আফগান ক্যাবিনেট (মন্ত্রিসভা) চূড়ান্ত রূপরেখা তৈরি করবে।’ এমন অবস্থায় শনিবারের ঘটনা দেখিয়ে দিল কড়া শাস্তির পথেই হাঁটবে তালিবান।
তালিবানের অতীত শাস্তি-বিধান একেবারে শিউরে ওঠার মতো। খুনে দোষীসাব্যস্ত হলেই সটান কপালে গুলি! আর সেটা হবে কোনও প্রকাশ্যে স্থানে অথবা স্টেডিয়ামে। সামান্য চুরির সাজা হাত কেটে নেওয়া। সড়কে ডাকাতি হলে অভিযুক্তকে খোয়াতে হবে হাত-পা দু’টোই। তুরাবির সাফ ব্যাখ্যা—‘তালিবান সর্বদা ইসলামকে অনুসরণ করে এগিয়ে চলে। কোরানকে নির্ভর করেই আমাদের আইন-কানুন। আগামী দিনেও এই অবস্থান থেকে সরে আসার কোনও প্রশ্নই নেই। ফলে, আমাদের শাসন ব্যবস্থায় অন্য রাষ্ট্রের মাতব্বরি মেনে নেওয়া হবে না। আমরাও অন্যের শাসন ব্যবস্থা নিয়ে কোনও কথা বলব না।’