সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
এদিন কোয়াড গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠকেও অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জো বাইডেনের আমন্ত্রণে মোদি সহ এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের প্রধানমন্ত্রীও। সেখানে মোদি বলেন, আন্তর্জাতিক স্তরে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করবে এই গোষ্ঠী। তিনি আরও জানান, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করবে কোয়াড। অন্যদিকে, সদস্য দেশগুলির পড়ুয়াদের উচ্চশিক্ষার জন্য ফেলোশিপ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন বাইডেন।
এর আগে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে আলোচনা হয় মোদির। আলোচনার শুরুতেই কমলা টেনে আনেন পাকিস্তানের প্রসঙ্গ। ভারতীয় বিদেশ সচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ামাত্র পাকিস্তানের কথা তুলে ধরেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট। সেখানে যে বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠী সক্রিয়, সেকথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বছরের পর বছর সন্ত্রাসের শিকার হয়ে চলেছে ভারত। আর সেই জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে মদত দিচ্ছে ইসলামাবাদ। ভারত এবং আমেরিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাকিস্তানকে জঙ্গিদমন করতেই হবে। আলোচনা হয় ইসলামাবাদের উপর নজরদারির বিষয়েও। গোটা বিশ্বের প্রেক্ষাপটে দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব বাড়াতে সক্রিয় ভারত-আমেরিকা। ঘণ্টাখানেকের ওই বৈঠকে তাই উঠে আসে ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে সুদৃঢ় করার প্রশ্নও। বৈঠক শেষে ট্যুইটারে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে আলাপচারিতায় আমি আপ্লুত। তিনি গোটা বিশ্বের কাছে অনুপ্রেরণা। নীতি এবং সংস্কৃতিগত মেলবন্ধনকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও মজবুত করার চেষ্টা আমরা করব।’ শুক্রবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। -পিটিআই