শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
সরকার, কাউন্সিলের পাশাপাশি অন্যান্য স্থানীয় প্রশাসনিক দপ্তরগুলিকে এলাকাভিত্তিকভাবে জনঘনত্বের পরিমাণ জানাতেই জনগণনা করা হয়। যা থেকে সরকার জনগণের উন্নতিতে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও সেই অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করেন। জানা গিয়েছে, ২০১১ সালে ব্রিটেনে যে জনগণনা করা হয়েছিল, তা অনুযায়ী ব্রিটেনে বসবাসকারী শিখের সংখ্যা ছিল ৪ লক্ষ ৩০ হাজার। জনগণনার ফর্মে ধর্ম সংক্রান্ত (আবশ্যিক নয়) এক প্রশ্নের উত্তর থেকে এই সংখ্যাটি পাওয়া গিয়েছিল। যদিও এই প্রসঙ্গে শিখ ফেডারেশনের দাবি, বাস্তবে যত শিখ ব্রিটেনে বসবাস করছেন, এই সংখ্যাটি সে তুলনায় অনেকটাই কম। কারণ, জাতিগতভাবে তাঁরা নিজেদের শিখ বলে মনে করেন, শুধু ধর্মীয়ভাবে নন। বরং এঁরা নিজেদের ভারতীয় বলে পরিচয় দিতে চান না।
এদিকে, অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিক্সের তরফে জানানো হয়েছে, গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি এনিয়ে দীর্ঘ আলোচনাও হয়েছে। পরিশেষে ঠিক হয়েছে, যাঁরা নিজেদের শিখ বলে উল্লেখ করতে চান, তাঁরা ধর্ম সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে বা জাতিগোষ্ঠী সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তা লেখার সুযোগ পাবেন। এনিয়ে ওএনএসের তরফে প্রস্তাবও পাঠানো হয়েছে।
আরও জানা গিয়েছে, শিখ ফেডারেশনের মামলাটি দু’দিনের জন্য ব্রিটেন হাইকোর্টে তালিকাভুক্ত হয়েছে। এই মামলার শুনানি হলেও এখনও পর্যন্ত রায় ঘোষণা করা হয়নি।