সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
ইমরান খানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির বিষয়টিও উঠে এসেছে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের লেখায়। শ্রিংলা লিখেছেন, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের শ্রীবৃদ্ধি আটকানোর পিছনে পাকিস্তানের স্বার্থ রয়েছে। কারণ, দুর্বল অর্থনীতি কিছু ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্নতাবাদকে বাড়তে সাহায্য করে। এটা পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার বৃহত্তর কৌশলের মধ্যে পড়ে। ওসামা বিন লাদেনের লুকিয়ে থাকা, মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ডকে আড়াল করা এবং পুলওয়ামা হামলা নিয়েও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন তিনি।
ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের আরও অভিযোগ, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের শ্রীবৃদ্ধি পাকিস্তানের পায়ের তলা থেকে মাটি সরিয়ে দিয়েছে। ওদের প্রধানমন্ত্রী বলছেন যে উনি শান্তি, উন্নতি ও প্রগতির লক্ষ্যে কাজ করতে চান। কিন্তু যেটা বলছেন না তা হল জঙ্গিরা বর্তমানে তাঁর দেশের বড় শিল্পে পরিণত হয়েছে। উনি প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী রাজ্যের অর্থনীতি ধ্বংস করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। পাক প্রধানমন্ত্রীর ঘুম থেকে জেগে ওঠা উচিত। শ্রিংলার দাবি, ৩৭০ ধারার অবলুপ্তি গোটা এলাকার সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়ক হবে।