সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রী মোদির সেই অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থিতি উন্মাদনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। শুক্রবার সভাস্থল এনআরজি স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেন আমেরিকায় নিযুক্ত হর্ষ ভি শ্রিংলা। সেখানে কাজের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন তিনি। যেখানে অনুষ্ঠানটি স্মরণীয় করতে দিন-রাত এক করে কাজ করছেন দেড় হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক। অনুষ্ঠানের প্রচারের কথা মাথায় রেখে ওই দিনই আয়োজকরা একটি গাড়ি র্যা লির আয়োজন করেছিলেন। অংশগ্রহণ করেছিল ২০০ এরও বেশি গাড়ি। সেখানে ভারত-আমেরিকা দু’দেশের পতাকা নিয়ে শামিল হয়েছিলেন মানুষ। ‘নমো এগেইন’ লেখা টি-শার্ট পরে ‘নমো নমো’ ধ্বনিতে সোচ্চার হতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। প্রসঙ্গত, এই এনআরজি স্টেডিয়ামেই বিয়োন্সে, মেটালিকা এবং ইউ-২-এর অনুষ্ঠান ইতিহাস গড়েছে।
এদিকে, মোদির এই অনুষ্ঠান ভারত-আমেরিকা দু’দেশের ক্ষেত্রেই ইতিবাচক বলে জানিয়েছে ভারত-আমেরিকা স্ট্রাটেজিক অ্যান্ড পার্টনারশিপ ফোরাম। সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মুকেশ আঘি বলেছেন, ‘অনুষ্ঠানের বার্তাটি অত্যন্ত জোরালো ও পরিষ্কার যে আমেরিকা ও ভারত সহজাত জোট শরিক। এবার সেই সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।’ মোদির ওই অনুষ্ঠানে ট্রাম্পের উপস্থিতি বিশ্বের কাছে একটা বড় বার্তা পাঠাবে, যে মোদির প্রতি ব্যক্তিগত সমর্থন রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের। বিশেষ করে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ পরবর্তী পরিস্থিতিতে। কারণ, ইতিমধ্যেই মার্কিন বিভিন্ন এমপি কাশ্মীরে আরোপ করা বিধিনিষেধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন।