শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
কিন্তু, কীভাবে সম্ভব হল গোটা বিষয়টি? বিশেষজ্ঞদের মতে, পুরোটাই প্রযুক্তির কেরামতি। এর জন্য ‘ডিপ নস্টালজিয়া’ নামে একটি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুলসকে ব্যবহার করা হয়েছে। ‘জিনিয়েলজি ওয়েবসাইট মাইহেরিটেজ’ এটি বাজারে নিয়ে এসেছে। এই ডিপ নস্টালজিয়ার মাধ্যমে যে কোনও স্থিরচিত্রে ফেসিয়াল অ্যানিমেশন যোগ করা যায়। মাই হেরিটেজ জানিয়েছে, এই ফিচারের সাহায্যে পুরনো ছবিকে জীবন্ত করে তোলা সম্ভব। দিন চারেক আগেই এই টুলটি বাজারে এসেছে। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সপ্তাহ না গড়াতেই ট্যুইটারের ট্রেন্ডিং তালিকায় সেটির স্থান একেবারে উপরে। ইতিমধ্যেই অনেকে ভালোবাসার মানুষের ছবিতে নতুন এই ফিচার ব্যবহার করতে শুরু করেছেন। তেমনি ঐতিহাসিক চরিত্রগুলিকে জীবন্ত করতেও উদ্যোগী হয়েছেন নেটিজেনরা। শশীধরণ নিজে স্বামী বিবেকানন্দ, ঋষি অরবিন্দ, লোকমান্য তিলক, কস্তুরবা গান্ধীর ছবিতে এই বিশেষ এফেক্ট ব্যবহার করছেন। সঙ্গে সংক্ষিপ্ত ইতিহাসও জুড়ে দিয়েছেন তিনি।
কীভাবে ব্যবহার করা যাবে এই ফিচার? সংস্থা সূত্রে খবর, এর জন্য মাইহেরিটেজ ওয়েবসাইটে গিয়ে বিনামূল্যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা যাবে। সেখান থেকেই স্থিরচিত্র অ্যানিমেট করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে যত খুশি নয়। তার জন্য আলাদা করে সাবস্ক্রিপশনের সুবিধাও রয়েছে বলেও সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে।