বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এদিন গুজরাত পুলিসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন শাহ। সেখানে তিনি বলেন, বিরোধীদের আর অন্য কোনও ইস্যু নেই। তাই সিএএ নিয়ে তারা ভুল তথ্য ও মিথ্যা প্রচার করছে। এর ফলে গোটা দেশে নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে। জীবন রক্ষার স্বার্থে সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতে আসতে হয়েছে। পূর্বতন সরকারগুলি তাঁদের সুযোগ সুবিধার কোনও ব্যবস্থাই করেনি। পাছে অন্যরা অখুশি হয়ে পড়ে, এই আশঙ্কায়। এর পরই মমতা সহ বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সিএএ মুসলিমদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে বলে মিথ্যা ছড়াচ্ছে রাহুলবাবা, মমতা, কেজরিওয়াল ও কমিউনিস্টরা। এই আইনে এমন কোনও ধারা আছে কি না, তা দেখান আমাকে। আমি তাঁদের চ্যালেঞ্জ করছি। বিজেপি কর্মীদের প্রতি আমার আবেদন, সিএএ নিয়ে যেসব ভুল তথ্য ও মিথ্যা ছড়ানো হয়েছে, প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে তার পর্দা ফাঁস করুন। বর্তমান রাজনীতিতে মোদিজির বিকল্প কেউ নেই বুঝেই বিরোধীরা মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছে। মানুষকে সত্যিটা বোঝানোর ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমাদের এই প্রচার শেষ হওয়ার পর দেশের মানুষ সিএএ-র গুরুত্ব বুঝতে পারবেন। বিরোধী শিবিরের কিছু নেতা সংসদে দাবি করেছিলেন, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা খারিজ হলে রক্তের স্রোত বইবে সেখানে। সেই বিবৃতিগুলির রেকর্ড রয়েছে। কিন্তু মানুষ এই সব নেতাদের যোগ্য জবাব দিয়েছেন। ৩৭০ ধারা খারিজের পর সেখানে একটিও প্রাণহানি ঘটেনি।