কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রক বলছে, বৃষ্টির পরিমাণ নিয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। ভগবানই ভরসা। একই সুরে কথা বলছে কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকও। দেশে যে বাঁধ রয়েছে, সেখানে পর্যাপ্ত জল রয়েছে বলে উল্লেখ করলেও জলশক্তিমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছি, বৃষ্টি ভালোভাবে হোক। নাহলে জল তো বটেই, কৃষির কাজও সমস্যায় পড়বে।
সাধারণত জুন মাসেই শুরু হয় বর্ষা। সেই মতো খরিফ মরসুমে ধান, ডাল, সয়াবিন, দানাশস্যের চাষ শুরু হয়। কিন্তু এবার এখনও পর্যন্ত খবর, বৃষ্টি হলেও, তা স্বাভাবিক হবে না। বিক্ষিপ্ত এবং ধীর গতিতে বৃষ্টি হবে। পূর্ব এবং মধ্য ভারতে কম বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ অঞ্চল, তেলেঙ্গানা, বিহার এবং ঝাড়খণ্ডে চাষের ক্ষেত্রে প্রভাব পড়বে বলেই কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রকের মত। তাই বর্ষা নিয়ে বেজায় চিন্তিত মন্ত্রক।
দেরিতে বৃষ্টি শুরু হলে বা পর্যাপ্ত বর্ষা না হলে পাঞ্জাব, হরিয়ানার মতো বড় জমি থাকা রাজ্যের কৃষকদের তেমন সমস্যায় পড়তে হবে না। সমস্যায় পড়বে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা। তাদের উপার্জনে টান পড়তে পারে। পাশাপাশি উৎপাদন কম হওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েইছে। গতবার খরিফ মরসুমে ১০১.৯৬ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছিল। ঠিক মতো বৃষ্টি নাহলে এবার তা কমবে বলেই মনে করছে কেন্দ্র। তাই জুন মাসের প্রায় অর্ধেক হতে চললেও এখনও চাষের উপযোগী বৃষ্টি শুরু না হওয়ায় মোদি সরকারের কপালে চিন্তার ভাঁজ।