পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা ওই সিআরপিএফ জওয়ান বুথের পিছনেই একটি বাড়িতে জল খেতে ঢোকেন। বাড়িতে তখন মহিলা ছাড়া কেউ ছিলেন না। অভিযোগ, ওই সময় অভিযুক্ত জল খেয়ে বোতলটি তাঁর শরীরে ঠেকিয়ে মহিলার সঙ্গে অভব্যতা করেন। ভয়ে তিনি কোনও রকমে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যান। স্থানীয়রা বিষয়টি জানতে পারলে উত্তেজনা ছড়ায়। খবর পেয়ে পুলিস এসে তাকে আটক করে নিয়ে যায়। গৃহবধূ বলেন, আমি বাড়ির বাইরে জামা, কাপড় শুকতে দিচ্ছিলাম। এই সময় অভিযুক্ত জওয়ান বাড়িতে চেয়ার বা টুল আছে কিনা জানতে চায়। আমি না বলে ঘরে ঢুকে যাই। সে চলে যায়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে ফের আসে। সোজা বাড়িতে ঢুকে খাবার জল চায়। আমি বোতলে করে জল দিই। জল খেয়ে বোতলটা ফেরত দিতে গিয়ে আমার সঙ্গে অভব্যতা করে। ওর কোনও খারাপ উদ্দেশ্য ছিল। ভয়ে আমি ঘর থেকে বাইরে পালিয়ে যাই। দেব বলেন, একজন সিআরপিএফ বাড়িতে ঢুকে এটা করেছে বলে আমার কাছে খবর এসেছে। যে রক্ষক, যার হাতে ভোটটা করার দায়িত্ব, তারা যদি শ্লীলতাহানি করে তাহলে আমরা কোথায় আছি? এটা খুবই গুরুতর অপরাধ। নির্বাচন কমিশনের উচিত, শাস্তি দেওয়া। আরও এক দফা নির্বাচন বাকি আছে। দেশে আর যেন এরকম ঘটনা না ঘটে।