পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
এর মধ্যেই হিরণের পাকিস্তান-মন্তব্যে আগুনে ঘি পড়ে। বিক্ষোভ সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘কেশপুরকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাকিস্তান বানিয়ে ফেলেছেন। আর সৌজন্যের প্রতীক দীপক অধিকারী লুঙ্গিবাহিনীর হাতে বাঁশ, লাঠি দিয়ে আমাকে ঘেরাও করতে নামিয়েছে। এই তো সৌজন্যের নজির!’ তাঁর এই মন্তব্যের প্রতিবাদে একাধিক জায়গায় প্রতিবাদ মিছিল বার করে তৃণমূল কংগ্রেস। কেশপুরের এক তৃণমূল নেতা বলেন, ‘এই বিক্ষোভ তো সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ। তা বলে কেশপুরকে উনি পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করবেন? এটা আমরা মেনে নেব না।’ ভোটের দিন সকাল থেকে হিরণের কেশপুরেই ঘুরে বেড়ানো নিয়ে মুগবাসানের বাসিন্দা শেখ জমিরের প্রশ্ন, ‘এখানে তো একেবারে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে। তাহলে ওঁর আসার কী দরকার? আমরা গরিব মানুষ যখন ১০০ দিনের কাজের টাকা পাইনি বা আবাস যোজনার টাকা না পেয়ে ভাঙা ঘরে থাকছি, তখন তো একবারও তিনি দেখতে আসেননি! তাহলে আজকে কেন এসেছেন? ভোট লুট করতে?’
মুগবাসানের আগে হিরণের কনভয় আটকে বিক্ষোভ দেখান কেশপুর বিধানসভার আনন্দপুর থানা এলাকার খেরিয়াবালির মানুষজন। বিক্ষোভে যোগ দেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। অভিযোগ, শুক্রবার রাতে হিরণের নেতৃত্বে পুলিসের পোশাকে এই গ্রামে ঢুকে দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে। তার প্রতিবাদেই প্রার্থীর কনভয় আটকেছেন গ্রামবাসীরা। হিরণকে ঘিরে দফায় দফায় বিক্ষোভ প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী দেব বলেন, ‘উনি সংবাদমাধ্যমে ভেসে থাকার জন্য ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রতিবাদ করেছে।’