শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
বৃহস্পতিবার বাগবাজারে মায়ের বাড়ি এলাকায় গিয়ে দেখা গেল, বহাল তবিয়তে রয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। তাঁরা জানালেন, আগে প্রধান সমস্যা ছিল জল। ফ্ল্যাটে এসে সেই অভাব ঘুচেছে। একই কম্পাউন্ডের মধ্যে ইতিমধ্যেই চারটি ব্লক তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। প্রতিটিতে মোট ২০টি করে ফ্ল্যাট রয়েছে। এ এবং ডি ব্লকের সবকটি ফ্ল্যাট ইতিমধ্যেই পরিপূর্ণ। বাপি বসাক নামে এ ব্লকের এক বাসিন্দা বলেন, সারাদিনে জলের আর কোনও সমস্যা নেই। ফ্ল্যাট চত্বরের ভিতরে বিভিন্ন জায়গা মিলিয়ে মোট ৬টি খাবার জলের কল রয়েছে। অত্যাধুনিক প্রক্রিয়ায় যে কোনও সময় কলের প্যাঁচ ঘুরিয়ে বাসিন্দারা খাবার জল ভরতে পারেন।
প্রায় ৩০০ বর্গফুটের কাছাকাছি প্রতিটি ফ্ল্যাটকে সুসজ্জিতভাবে তৈরি করা হয়েছে। চারিদিক পাঁচিল দিয়ে ঘেরা। আবাসনের তিনদিকে তিনটি গেটের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এক বাসিন্দার কথায়, আগে বাচ্চাদের রাস্তায় খেলতে হতো। এখন ফ্ল্যাটের চারদিক ঘেরা হওয়ায় তারা নীচে নির্ভয় খেলতে পারে।
প্রসঙ্গত, বি এবং সি ব্লকে আগামী মাসেই লোক ঢুকতে পারবে বলে জানা গিয়েছে। ওই দুটি ব্লকের ফ্ল্যাটগুলিতে কিছু কাজ এখনও অবশিষ্ট রয়েছে। তা শেষ হয়ে গেলেই চাবি হাতে পেয়ে যাবেন ফ্ল্যাট মালিকরা। এছাড়াও, সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে গোটা আবাসন চত্বরে গাছ এবং বাগান করে সাজিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে। - নিজস্ব চিত্র