বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
মাংসের দোকানের কর্মী তথা প্রতক্ষ্যদর্শী অরুণ মণ্ডল বলেন, চিৎকারের আওয়াজ শুনে তাঁরা ছুটে যান। মূল গেট ভিতর থেকে আটকে থাকায় দু’জন পাঁচিল টপকে ভিতরে ঢোকে। তারপরে বাকিরা বাড়ির ভিতর ঢুকে গ্রিল খুলে অগ্নিদগ্ধ বৃদ্ধা প্রীতিকণা রায়কে উদ্ধার করেন। যদিও ঘটনার সময় সেই বাড়িতে আর কেউ ছিলেন না। এমনকী প্রীতিকণাদেবীর স্বামী কলকাতা পুলিসের প্রাক্তন কর্তা সত্যরঞ্জন রায় ব্যাঙ্কে গিয়েছিলেন। ফলে কীভাবে প্রীতিকণাদেবীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়েই সমস্যা দেখা দেয়। তাই প্রতিবেশীরা পুলিসকে খবর দেন।
পুলিস এবং এক প্রতিবেশীর সহযোগিতায় প্রীতিকণাদেবীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যদিও ঘটনার পর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করতে বেশ খানিকটা সময় নষ্ট হয়েছে বলেই প্রতিবেশীদের কেউ কেউ মনে করছেন। যদিও পুলিস জানিয়েছে, তারা খবর পাওয়ার পর দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছিল। বৃদ্ধাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে তাঁর স্বামীকেও খবর দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু, কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা? পুলিস জানিয়েছে, ১০টা নাগাদ বাড়ির পরিচারিকা বেরিয়ে যান। সেই সময় রান্নাঘরে ব্রেকফাস্ট তৈরি করছিলেন প্রীতিকণাদেবী। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, উনি সিল্কের শাড়ি পরে ছিলেন। রান্না করার সময় কোনওভাবে আগুনের কোনও অংশ তাঁর শাড়িতে পড়লে, তা দ্রুত গোটা শরীরে ধরে যায়।