বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
নকশালবাড়ি ব্লকের দয়ারাম, পশ্চিম বাবুপাড়া, খালবস্তি, সাতভাইয়া, দক্ষিণ কোটিয়াজোত, দক্ষিণ স্টেশনপাড়া জলমগ্ন হয়ে আছে। খড়িবাড়ি ব্লকের ফুলবারজোত, নেতাজিপল্লি, খড়িবাড়ি বাজার, ভালুগরা, জোড়পাকুড়িতে জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় স্থানীয়রা সমস্যায় পড়েছেন। অন্যদিকে ফাঁসিদেওয়া ব্লকের পেতকি, বিধাননগরের মালিবাজোত, ডুমরিবাড়ি, কচুবাড়ি, রবীন্দ্রপল্লিতে জল জমায় স্থানীয়দের বসত বাড়িতেও জল ঢুকে পড়েছে। স্কুল কলেজ পড়ুয়া থেকে শুরু করে সকলকেই এজন্য দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নকশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের অরুণ ঘোষ বলেন দু-তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে অনেক এলাকায় জল জমে গিয়েছে। অনেক বাড়িতে রান্নাবান্না বন্ধ। গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে ত্রাণের ব্যবস্থা করেছি। খড়িবাড়ি পানিশালি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সিপিএমের হিমাদ্রি কুমার সিংহ বলেন, অবিরাম বৃষ্টির জেরে বেশকিছু এলাকার ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। পাম্প বসিয়ে জল বের করার চেষ্টা চলছে। বিধাননগর-১ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের টুলটুলি সরকার বলেন, প্রতি বছরই আমাদের এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়। এই মুহূর্তে কিছু এলাকার ঘরবাড়িগুলি জলমগ্ন হয়ে আছে। আমরা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। নকশালবাড়ি ব্লকের বিডিও বাপি ধর বলেন, জলমগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের জন্য শুকনো খাবার ও অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরের বন্দোবস্ত করে রাখা হয়েছে।