বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সিতাই থেকে শীতলকুচি পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ চলছে। এই রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য রাজ্য সরকার ৬৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। সেই সম্প্রসারণের কাজের জন্য আদাবাড়ি থেকে সিতাই বাজার পর্যন্ত ৭ কিলোমিটার রাস্তার একাধিক জায়গায় কালভার্ট তৈরি করা হয়েছে। ছোট ছোট কালভার্টগুলি তৈরির কাজ শেষ হলেও সিতাই বাজারে ঢোকার মুখে জটুয়ার কুড়ায় বড় কালভার্ট তৈরি করতে হবে। এই কালভার্টের কাজ করার জন্য রস্তাটি কেটে ফেলা হয়েছে। কিন্তু দেড় মাস হয়ে গেলেও আর কোনও কাজই ওই জায়গায় করা হয়নি। রাস্তাটির একপাশে তৈরি করা হয়েছে ডাইভারশন। নীচু এলাকা হওয়ায় বর্ষা শুরুর কয়েক দিনেই অনেকটাই জল জমে রয়েছে জটুয়ার কুড়ায়। ফলে ডাইভারশনটির উপর জল ওঠার উপক্রম হয়েছে। টানা বৃষ্টি হলে যেকোনও সময়ে এই ডাইভারশনটি জলের তোড়ে ভেসে যেতে পারে। এমনটাই আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দাদের। তখন বাসিন্দাদের চরম বিপাকে পড়তে হবে। কারণ সিতাই বাজার থেকে জটুয়ার কুড়া এড়িয়ে যাওয়ার একটি মাত্র মাটির রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা দিয়ে বড়োজোর বাইক নিয়ে চলাচল করা যায়। বাইপাস রাস্তা বলতে ব্রহ্মত্তোর চাত্রা হয়ে ঘুরে যেতে হবে। সেজন্য বাসিন্দারা দ্রুত কালর্ভাটটি তৈরির দাবি জানিয়েছেন।
বিজেপি’র সিতাই মণ্ডল কমিটির সভাপতি নারায়ণ বর্মন বলেন, সিতাই ঢোকার মুখে দেড়মাস ধরে রাস্তাটি কেটে রাখা হয়েছে। তারপর আর কোনও কাজ হয়নি। ডাইভারশন যেকোনও সময়েই ভেসে যেতে পারে। এর ফলে বাসিন্দাদের ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হবে। আমরা দ্রুত কালভার্টটির কাজ করার দাবি জানাচ্ছি। সিতাইয়ের তৃণমূল বিধায়ক জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া বলেন, আমি কাজ বন্ধ থাকার বিষয়টা জানি না। রাস্তা এভাবে কেটে রেখে কাজ বন্ধ রাখা ঠিক নয়। এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে দেখব। একই সঙ্গে দ্রুত কাজটি করার জন্য বলব। ডাইভারশনটি ভালো করে করার কথাও বলা হবে।