পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
শিলিগুড়ির নামকরা চিকিৎসক এনআর হালদার এখন ভিজিট নিচ্ছেন ১০০০ টাকা। তিনি বলেন, কেন ১০০০ টাকা নিচ্ছি ভালো করে বুঝিয়ে দিতে পারব। আমি যথেষ্ট সময় নিয়েই রোগী দেখি। শিলিগুড়ি শহরের আর এক বিশিষ্ট চিকিৎসক শেখর চক্রবর্তীর ফি ছিল ৬২০ টাকা। কিছুদিন হল তিনি ফি বাড়িয়ে করেছেন ৮০০ টাকা। শেখরবাবু বলেন, এই রাজ্যে বলে নয়, দেশে কোনও আইন নেই। সরকারি ভাবে কোনও গাইড লাইনও নেই। একজন চিকিৎসক তাঁর কোয়ালিফিকেশন, তাঁর দক্ষতা অনুযায়ী যদি মনে করেন তাঁর ফি এতটা হওয়া উচিত সেটাই তিনি ঠিক করেন। এক্ষেত্রে কারও কিছু বলার নেই। তবে এটাও ঠিক সাধারণ গরিব নিম্ন মধ্যবিত্তদের জন্য কিছুটা কনসিডার করা উচিত। সেটা আমি করেও থাকি। বিনে পয়সায় রোগী দেখে দিই। টাকাপয়সা না থাকলে সেক্ষেত্রে কনসিডারও করি। সিনিয়র এক চিকিৎসকের কথায়, রোগীর চাপ কমাতেও অনেক চিকিৎসক বাধ্য হয়েই ফি বাড়িয়ে দেন। ব্লাড ডোনেশন অর্গানাইজেশনের সদস্য তথা সমাজসেবী সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, যেহারে ভিজিট বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তাতে সাধারণ মানুষ তো চিকিৎসক দেখাতেই পারবেন না। তাঁদের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে পরিস্থিতি। স্বাস্থ্যদপ্তরের বিষয়টি দেখা উচিত।