বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
জঙ্গি হামলার পঙ্কজের শহিদ হওয়ার খবরটা আসে সেনা আধিকারিকদের কাছ থেকে। আর সেই খবর আসার পরেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে উত্তরপ্রদেশের মহারাজগঞ্জের হরপুর গ্রামে। শহিদ জওয়ানের বাবা ওমপ্রকাশ ত্রিপাঠী বলেন, ‘কয়েকজন আধিকারিক ফোন করে আমাকে খবরটা জানান। দেশের জন্য ছেলের এই বলিদানে আমরা গর্বিত। কিন্তু হামলাকারী জঙ্গিদের যেন ছাড়া না হয়। তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে।’ জঙ্গিদের প্রতি তীব্র ঘৃণা উগড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আর আলোচনার সময় নেই। এবার সময় এসেছে প্রতিশোধ নেওয়ার।’ পঙ্কজের শহিদ হওয়ার খবর জানতেই শোকে ভেঙে পড়ে গোটা গ্রাম। অধিকাংশ বাড়িতেই এদিন হাঁড়ি চড়েনি। তার বদলে পথে নেমে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বদলা নেওয়ার দাবিতে স্লোগানও দেন গ্রামবাসীরা। পঙ্কজের ভাই শুভম ত্রিপাঠী বলেন, ‘এবার ছুটিতে এসে দাদা বলেছিল যে ও দিল্লিতে বদলি হচ্ছে। আগামী এপ্রিল মাসে ফের ছুটিতে বাড়ি আসবে বলেও জানিয়েছিল।’ শোকের একই ছবি দেখা যায় কনৌজের তেরওয়া এলাকার সুখসেনপুর গ্রামেও। ছুটি উপলক্ষে পরিবারের কাছে এসেছিলেন সিআরপিএফ জওয়ান প্রদীপ সিং। ছুটি শেষের পর, গত ১০ ফেব্রুয়ারি ফের চাকরিতে যোগ দেন তিনি। বৃহস্পতিবারের জঙ্গি হামলায় পঙ্কজের মতো শহিদ হন প্রদীপ সিংও।