বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
কেন্দ্র ও রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার ও কমিশনারের শূন্যপদে নিয়োগ-জটিলতা কাটাতে শীর্ষ আদালতে জনস্বার্থে মামলা করেছিলেন সমাজকর্মী অঞ্জলি ভরদ্বাজ, অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্তা লোকেশ বাত্রা এবং অমৃতা জোহরি। আবেদনে তাঁরা জানিয়েছিলেন, সিআইসি’তে শূন্যপদ পূরণ না হওয়ার জেরে তথ্য জানার অধিকার আইনে প্রায় ২৩ হাজার ৫০০ টি আবেদনের ফয়সালা হচ্ছে না। গুজরাত, মহারাষ্ট্রে মুখ্য তথ্য কমিশনার ছাড়াই কমিশন চলছে বলেও তাঁদের অভিযোগ।
গত বছর জুলাই মাসে এই মামলার শুনানিতে সিআইসি ও এসআইসি (স্টেট ইনফরমেশন কমিশন)’তে শূন্যপদ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনার ব্যাপারেও কেন্দ্রকে পরামর্শ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এদিন, বিচারপতি এ কে সিক্রি এবং এস এ নাজিরকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চ কয়েকধাপ এগিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া কেমন হওয়া উচিত, তা কেন্দ্রের কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছে। বেঞ্চ বলেছে, সিআইসি এবং এসআইসি শীর্ষপদ যথেষ্ট মর্যাদাসম্পন্ন। তাই নিয়োগ প্রক্রিয়াকেও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে সরকারকে। শীর্ষ পদাধিকারীর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক-দু’মাস আগে থেকে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে সরকারকে। শূন্যপদ পূরণ করতে কোনওভাবেই ছ’মাসের বেশি সময় নেওয়া যাবে না। এবং সেই নিয়োগ প্রক্রিয়া হবে ভারতের নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ প্রক্রিয়ার সমতুল।