বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
বিতর্কে অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন বলেন, দেশের নাগরিকদের এক শতাংশেরও ভগ্নাংশের ক্ষেত্রে ডিএনএ পরীক্ষার প্রয়োজন হবে। বিলের অপব্যবহার প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, যে কোনও বিষয়ে যে কোনও স্তরে অপব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকী, রক্তের নমুনা সংগ্রহকারী ল্যাবরেটরিতেও এই অপব্যবহার হতে পারে। এই বিলে জাতীয় ডিএনএ ডেটা ব্যাঙ্ক এবং আঞ্চলিক ডিএনএ ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরির সংস্থান রাখা হয়েছে। প্রত্যেক ডেটা ব্যাঙ্কে আলাদা করে অপরাধের সূচক তৈরি রাখা হবে। বিলের গুরুত্বপূর্ণ দিক হল, ফৌজদারি তদন্ত এবং নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজতে ডিএনএ প্রোফাইল করার সময় ব্যক্তির সম্মতি বাধ্যতামূলক। তবে সিভিল বিষয়ের নিষ্পত্তির জন্য ডিএনএ প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি।।
বিতর্কে অংশ নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ফৌজদারি এবং সিভিল জাস্টিস ব্যবস্থায় এই বিল নতুন দিশা দেবে। দেশের মানুষ এরফলে উপকৃত হবেন। তবে, ডিএনএ সংগ্রহকারী সংস্থা ক্ষমতার অপব্যবহার করলে, তাদের শাস্তির বিষয়ে তিনি জানতে চান। অপরদিকে, এই বিলের মাধ্যমে গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন আরএসপি সাংসদ এনকে প্রেমচন্দ্রন। বিলকে সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে পাঠানোর আর্জি জানিয়েছেন তিনি।