কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
এদিকে, অমিত শাহের সভাস্থল নিয়ে ফের জটিলতা তৈরি হয়েছে। সরকারি মাঠ কিংবা সভাস্থল দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকার অসহযোগিতা করছে বলেও এদিন অভিযোগ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এই পরিস্থিতিতে দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ব্যক্তিগত জমিতে অমিত শাহের সভা করা হবে। গত ৭ ডিসেম্বর কোচবিহার থেকে বিজেপির রথযাত্রার সূচনার কথা ছিল অমিত শাহের। কিন্তু গোটা জেলায় তাঁর সভা করার জন্য জায়গা পায়নি বিজেপি। শেষমেশ নাটাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের অধীনে জাতীয় সড়কের পাশে এক ধানি জমিতে সেই সভার আয়োজন করা হয়েছিল। জমির মালিক এলাকায় বিজেপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত ছিল। সেই সূত্রে দিলীপ ঘোষ এদিন জানান, মালদহে এক সিপিএম কর্মী তাঁর জমিতে সভা করার অনুমতি দিয়েছেন। একইভাবে বীরভূমের জেলা বিজেপির নেতা কালোসোনা মন্ডলের জমিতে সিউড়ির সভা করবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। জয়নগর পুরসভার মাঠ অমিত শাহের জন্য বাছা হয়েছে। কংগ্রেস শাসিত পুরসভার তরফে প্রয়োজনীয় অনুমতি মিলবে বলে আশাবাদী দিলীপ ঘোষ। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা চলছে।
সাম্প্রতিক অতীতে বিজেপির সভা-সমিতির অনুমতির ক্ষেত্রে শাসকদলের তরফে বাধা দানের অভিযোগ তোলা হয়েছে। সরকারি মাঠ থেকে হল— রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত থেকে অমিত শাহ একাধিক ক্ষেত্রে সেই ঘটনা সামনে এসেছে। সেই পরিস্থিতিতে বিজেপির রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সিপিএম-কংগ্রেসের সাহায্যের হাত বাড়ানোর ঘটনা রাজ্য- রাজনীতিতে চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। যদিও অপর একটি মহলের ব্যাখ্যা, এর মধ্যে রাজনীতি খোঁজা ঠিক নয়। একটি রাজনৈতিক দলকে গণতান্ত্রিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে করার ক্ষেত্রে এ ধরনের সৌজন্যবোধই কাম্য। কিন্তু শাসকদলের এই ভূমিকা সুস্থ গণতন্ত্রের পরিপন্থী বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।