কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
এদিকে, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ব্রিগেডের সভাতে প্রধানমন্ত্রী হাজির থাকবেন বলে জানিয়েছেন দলের প্রাক্তন এই রাজ্য সভাপতি। উল্লেখ্য, বুধবারই সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে দিল্লির হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন অমিত শাহ। রাতের দিকে সেই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দলের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতাদের মাথায় হাত পড়ে গিয়েছিল। কারণ, বিজেপি বিরোধী জাতীয় স্তরের তাবড় নেতাদের একজোট করে শনিবার ব্রিগেডে বিরাট সভা করতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারই পাল্টা হিসেবে পরদিন, রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পাঁচটি সভা করা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিজেপি।
কিন্তু হঠাৎ করে অমিত শাহের অসুস্থতা গোটা বিষয়ে কার্যত জল ঢেলে দেয়। মমতার চাপে পড়া বিজেপি নেতৃত্ব মরিয়া হয়ে সভা করতে চাইছে। কারণ, এর আগে একাধিকবার মোদি-শাহের প্রস্তাবিত বঙ্গ সফর বাতিল হয়েছে। রথযাত্রা নিয়েও কার্যত মুখ পুড়েছে গেরুয়া শিবিরের। সব মিলিয়ে লোকসভা ভোটের মুখে পুরোপুরি ব্যাকফুটে পদ্ম শিবির। এই পরিস্থিতিতে সভা-সমাবেশের মাধ্যমে কর্মীদের চাঙা করার কৌশল নিয়েছে রাজ্য নেতৃত্ব। প্রস্তুতি হিসেবে বুধবার রাতেই একাধিক কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতা অমিত শাহের প্রস্তাবিত সভাস্থলগুলিতে পরিদর্শনে যান। তবে সর্বভারতীয় সভাপতি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায় রীতিমতো মুষড়ে পড়েন তাঁরা। যদিও হাবেভাবে তা প্রকাশ্যে আনতে নারাজ গেরুয়া নেতারা। মুখ রক্ষার্থে সভা নিশ্চিত করতে চেষ্টার কসুর করছেন না তাঁরা। তবে একান্তে ওই নেতারাই বলছেন, ১৯ তারিখ মমতার ব্রিগেড মিটিংয়ের জন্য গোটা রাজ্য থেকে বাস উঠে গিয়েছে। স্বভাবতই তারপর দিন থেকে টানা তিনদিন অমিত শাহের সভায় লোক আনার ক্ষেত্রে তা বিরাট প্রতিবন্ধকতা তৈরি হতে পারে।