কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানাচ্ছে, ঘটনার সূত্রপাত ২০১৫ সালে। দক্ষিণ ভারতের এক নামী মেডিকেল কলেজে ভর্তির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৩০ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন অভিযুক্ত সুমন মল্লিক। কিন্তু প্রতিশ্রুতি মতো ওই ছাত্রকে সে ভর্তি করাতে ব্যর্থ হয়। এরপর টাকা ফেরানোর জন্য বারবার বলা হলেও টাকা ফেরায়নি অভিযুক্ত। উলটে হঠাৎ করে একদিন মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যায়। রাতারাতি কলকাতা থেকে বেপাত্তা হয় ওই যুবক। টানা তিন বছর অপেক্ষা করার পর প্রতারিত অভিভাবক ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে গড়ফা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
কিন্তু এই মামলার তদন্তে নেমে প্রথমে বিপাকে পড়েছিল গড়ফা থানার পুলিস। কেননা, কোনওভাবেই পলাতক অভিযুক্তের সন্ধান মিল ছিল না। হঠাৎ করে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে এক রাতে অভিযুক্তের মোবাইল ফোনের টাওয়ার মেলে আসানসোলে। তড়িঘড়ি ওই রাতেই গড়ফা থানার পুলিস অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করে অভিযুক্তকে। পুলিসের দাবি, ডাক্তারিতে ভর্তির টোপ দিয়ে এই প্রতারণা ও গ্রেপ্তার এই প্রথম নয়। এরআগে কলকাতার পার্ক স্ট্রিট ও সার্ভে পার্ক থানার পুলিস এই যুবককে গ্রেপ্তার করেছিল।