কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের জন্য এসএলএসটি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল ২০১৬ সালের নভেম্বরে। পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের মার্চ মাসে। মণিকা রায় ও অন্যান্য মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী আশিস চৌধুরী আদালতকে জানান, কমিশনের নির্দিষ্ট আইন অনুযায়ী সফল পরীক্ষার্থীদের প্রথমে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। তার ভিত্তিতে প্রকাশ করা হয় মেধা তালিকা। পরে সেখান থেকে তৈরি হয় প্যানেল। কিন্তু, মেধা তালিকা প্রকাশ না করেই প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। সেইসূত্রে মামলাকারীরা রয়েছেন ওয়েটিং লিস্টে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছরের আগস্ট মাসে আদালত ওই অভিযোগকে মান্যতা দিয়ে কমিশনকে নির্দেশ দেয়, পরবর্তী চার সপ্তাহের মধ্যে প্রার্থীদের মেধা তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
কিন্তু, সেই নির্দেশ পালিত না হওয়ায় আদালত অবমাননার মামলা দায়ের হয়। ২০ ডিসেম্বর হয় মামলার প্রথম শুনানি। বিচারপতি মান্থা এই মামলার নোটিস কমিশনের ওই দুই আধিকারিককে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এদিনের শুনানিতে ওই আইনজীবী আদালতকে জানান, নির্দেশ মতো কমিশনকে নোটিস পাঠানো হয়েছিল। কমিশন তার প্রাপ্তি স্বীকারও করেছে। কিন্তু, অজ্ঞাত কারণে অভিযুক্ত বা তাঁদের আইনজীবী কেউই শুনানিতে হাজির হননি।