কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
কিন্তু, আখেরে? ভর্তি হয়ে কলেজে পৌঁছে দেখা গেল ছাত্র বা ছাত্রীটি মাইক্রো বায়োলজি অনার্স জেনে ভর্তি হয়েছিল। কিন্তু, আদতে পাস কোর্সে মাইক্রো বায়োলজি একটি বিষয় হিসেবে আছে। যে কলেজে সে ভর্তি হয়েছে, সেই কলেজটির কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনই নেই। আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল সুসজ্জিত হোস্টেল ব্যবস্থার। তা তো দূরঅস্ত, কোনও রকমে একটি ফ্ল্যাটে থাকতে হয়েছিল। আর, তিন বছরের কোর্সে কলেজের অব্যবস্থা বা শোচনীয় ল্যাবরেটরি নিয়ে কোনও কথা বললেই হুমকি মিলত। তিন বছর পর মার্কশিট বা পাশের সার্টিফিকেট না দেওয়ার হুমকি দেওয়া হতো পড়ুয়াদের। কোনওমতে তিন বছর কাটানো দায় হয়ে উঠত ছাত্র-ছাত্রীদের। এই পড়ুয়াদের অধিকাংশই বাঙালি। লোকাল অর্থাৎ কর্ণাটক-এর ছাত্রছাত্রীরা ওই পথ মাড়াতই না। কারণ তাদের তো সবই জানা।
এখনও যে এমন ফাঁদ পাতা হয় না, তা মোটেই নয়। না দেখে, না জেনে সরজমিনে কলেজ পরিদর্শন না করে (আইআইটি বা এই জাতীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়া) ভর্তি করলে ফল এমনটাই হবে। তাই আপনার সন্তানকে যদি বাইরের বেসরকারি কোনও প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করতে চান, তাহলে অবশ্যই কলেজে গিয়ে সেখানকার ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলুন। তাদের অধিকাংশের জবাব যদি নেতিবাচক হয়, তাহলে আর আশাকরি নতুন করে বোঝানোর দরকার পড়বে না।