বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
শেষ পর্বের আকর্ষণ ছিল আশিস ভট্টাচার্যের গান। তাঁর সুমধুর, স্বকীয়তায় পূর্ণ সাবলীল কণ্ঠে গীত প্রতিটি সুনির্বাচিত গান শ্রোতাদের আবিষ্ট করে। ‘কাহার গলায় পরাবি গানের রতনহার’, ‘হে সখা বারতা পেয়েছি মনে মনে’, ‘অজানা খনির নূতন মণির গেঁথেছি হার’ গানগুলির পরিবেশনে শিল্পীর নিজস্ব গায়কী, সুরমূর্ছনা, ভাবমাধুর্যে ভরা আত্মিক নিবেদন শ্রোতাদের মোহিত করে। প্রতিটি গানে স্বরলিপির সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম স্বরকে কণ্ঠে নিয়ে উজাড় করে নিবেদন করেন, যা আজকাল প্রায় শোনাই যায় না। তাঁর কণ্ঠে তাল ছাড়া গান ‘ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ’ অনবদ্য, মরমী নিবেদন। তাল বাদ্যে সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য ও বেহালায় অম্লান হালদারের সার্থক সুন্দর সহযোগিতা। কমলাক্ষ গঙ্গোপাধ্যায়ের পাঠও ছিল যথাযথ। এই মহামারীর আবহেও শ্রোতার কাছে সেদিনের সেই সন্ধ্যার রেশ বহুদিন থেকে যাবে।
—সোনালি গোস্বামী