বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
ওই ছবিটার পর কলকাতায় ওঁর সঙ্গে কয়েকবার দেখা হয়েছিল। আবার মুম্বইয়ে আমরা কয়েকজন ওর বাড়িতে একবার গিয়েছিলাম। প্রচুর আড্ডা হয়েছিল। রসগোল্লা নিয়ে গিয়েছিলাম। উনি কলকাতার রসগোল্লা খেতে খুব ভালোবাসতেন। তখন একজন ওঁকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন যে, আমিই ‘সাগিনা মাহাতো’র গানগুলো গেয়েছিলাম। শুনে খুব খুশি হয়েছিলেন ও প্রশংসা করেছিলেন। আমার মতো একজন বয়সে ছোট সাধারণ শিল্পীকে যেভাবে উৎসাহিত করেছিলেন, তার থেকেই ওঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে ওঠে। ওঁর চলে যাওয়াটা আমার কাছে অত্যন্ত বেদনাদায়ক। আসলে বড় মাপের ব্যক্তিত্বদের চলে যাওয়াটা আমরা কেউই মেনে নিতে পারি না। উনি ওঁর কাজের মাধ্যমেই আমাদের মধ্যে থেকে যাবেন।