ভোটের পরিমণ্ডল। বরফের মতো মাথাঠান্ডা মানুষেরও উত্তেজিত হওয়ার উপকরণ হাজির। কিন্তু, প্রেশার, সুগার ও স্ট্রোকের রোগীরা মাথা গরম করলে যে বিপদই বিপদ! ভোটের বাজারেও কীভাবে থাকবেন ‘কুল’? পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ তীর্থপ্রতীম পুরকাইত।
নির্বাচনের হাওয়া গরম। সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শিরা নিজেদের হৃদয়, মন, মেজাজ রাঙিয়ে রেখেছেন প্রিয় দলের রঙে। তাহলে এতদিনকার পারস্পরিক সম্পর্ক? সেটাকে টিকিয়ে রাখবেন কীভাবে? পরামর্শ দিলেন বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ রঞ্জন ভট্টাচার্য।
পরীক্ষা শেষ হতেই মায়ের সঙ্গে দিদার বাড়ি চলে এসেছে বুবুন। শহরে বেড়ে ওঠা ছোট্ট বুবুনের কাছে খেলা বলতে শুধুই ভিডিও গেম। তাই দিদার বাড়ির এই গ্রামীণ পরিবেশ খুব ভালো লাগে তার। সারাদিন ঘুরে ঘুরে বেড়াও, বলার কেউ নেই।
দিনকয়েক আগের কথা। পেটে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে বি পি পোদ্দার হাসপাতালে ভর্তি হন ৫৪ বছর বয়সি এক রোগী। সঙ্গে ছিল পিত্তবমি। নানা রিপোর্ট দেখে বোঝা যায়, তাঁর গলব্লাডার ফুলে রয়েছে ও তা লিভারের মধ্যে ফেটে গিয়েছে।
২২ মে দিনটি বিশ্ব জুড়ে পালিত হয় ওয়ার্ল্ড প্রি-একল্যাম্পসিয়া দিবস। গর্ভাবস্থার একটি জটিল সমস্যা প্রি-একল্যাম্পসিয়া। সাধারণত গর্ভধারনের ২০ সপ্তাহের পরে এই সমস্যার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। এই রোগে গর্ভবতী মায়ের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে।
সহজভাবে বললে, ভেরিকোজ ভেইন হল এমন একটি শিরাজনিত অসুখ যে রোগে পায়ের শিরাগুলি ফুলে যায়। আসলে শিরার কাজ হল পায়ের নীচের দিক থেকে রক্ত হার্টে ফেরত পাঠানো। যদি কোনও কারণে হার্টে রক্ত ফেরত না যায়, তাহলে ভেইনগুলো ফুলে ফুলে ওঠে।
কোথায় হারিয়ে গেল বাংলার সেই কালবৈশাখী সিক্ত গ্রীষ্ম? শুকনো গরম যেন শুষে নিচ্ছে প্রকৃতির কোমল রূপ, রস! দহনকাল গেলে বাঁচি— পরিত্রাহি আর্তি সাধারণ মানুষের। কেন এমন হচ্ছে? একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা হবিবুর রহমান বিশ্বাস।
শরীরচর্চায় স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, তেমনি মনও থাকে প্রফুল্ল। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা শরীরচর্চা অর্থাৎ ব্যায়াম করেন, তাঁদের মস্তিষ্কের আকারও অন্যদের চেয়ে বড় হয়। ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের যে অংশ স্মৃতিশক্তি ও শেখার কাজ করে, সেই অংশের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
আমরা জানি মদ বা অ্যালকোহল পানে লিভার খারাপ হয়। তবে মদ্যপায়ী ব্যক্তিবর্গের বাইরেও একটা বিরাট সংখ্যক মানুষ ভোগেন ফ্যাটি লিভারের সমস্যায়। এই ধরনের জটিলতার নাম হল ‘নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ’।
কীভাবে সম্ভব হল এই অপারেশন? তা নিয়ে কাটাছেঁড়া চলে এখনও। তবে এই নির্দিষ্ট অপারেশনের পাশাপাশি সমান আকর্ষণীয় সিজারিয়ান প্রক্রিয়ার ইতিহাসও। প্রথমেই বহুল প্রচলিত একটি ধারণা ভাঙা প্রয়োজন। অনেকে মনে করেন, রোমান সম্রাট জুলিয়ন সিজার প্রথম সিজারিয়ান শিশু।
পরামর্শে মুকুন্দপুরের আর এন টেগোর হাসপাতালের বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরিন্দম বিশ্বাস।
কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
লিখেছেন সিনিয়র ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান হেমন্ত রাউত।
উপকরণ: তরমুজ ২০০ গ্রাম, পুদিনাপাতা ১ মুঠো, চিয়াসিড চা চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ (অপসনাল), আইসকিউব ২-৩টি, লেবু ২ টুকরো, আদা ২-৪ টুকরো সরু করে বাটা।
প্রণালী: মিক্সিতে উপকরণগুলি দিয়ে মিক্সড করে নিতে হবে। ছেঁকে গ্লাসে আইসকিউব ও ছোট করে বাটা তরমুজ ও পুদিনাপাতা সহযোগে সার্ভ করুন। তার সঙ্গে ভিজিয়ে রাখা চিয়াসিড যোগ করুন।
উপকারিতা: ক্লান্তি ও পিপাসা নিয়ন্ত্রণ করে। তরমুজে সোডিয়াম কম পটাশিয়াম বেশি। ফাইবার এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস সমৃদ্ধ হওয়ায় হৃদরোগ কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তরমুজে গ্লাইসেমিক লোড কম থাকায় ডায়াবেটিসেও খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ও ???? সমতা কমায়। পেটের রোগ, গাউট ও আর্থ্রাইটিস, হাইপারলিপিডেমিয়া, ক্যান্সার, টাইফয়েড রোগের প্রকোপ অনেক কমায়।
ছোলার ছাতুর শরবত
উপকরণ: ভাজা ছোলা, আখের গুড়, লেবু, লবণ।
প্রণালী: ভাজা ছোলা মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিতে হবে। একটা গ্লাসে গুঁড়ো করা ছোলার ছাতু, আঁখের গুড়, লবণ ও লেবু এবং জল নিয়ে ভালোভাবে মিক্সড করে নিতে হবে।
উপকারিতা: এই গরমে, মানুষের শরীরে টক্সিন বেড়ে যায়। গুড় খেলে ডি-টক্সিফিকেশন কাজ করে। এটা শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে লিভারকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে। গুড় থেকে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, পটাশিয়াম থাকায় রোগ প্রতিরোধ করে। সর্দি-কাশি ভাইরাল ফ্লু থেকে দূরে রাখে। এনার্জি বাড়ায়।
ছাতুর শরবত রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখে, হজমে সাহায্য করে, চুল ও ত্বক ভালো রাখে। বয়স্কদের জন্য খুবই উপকারী।
বেলের শরবত বা বেলপানি
পাকা বেল ১টা (২০০ গ্রাম), দই ৫০ গ্রাম, গোলমরিচ, কাপ দই টক, এলাচ ১টি, লেবু ।
প্রণালী: বেল ফাটিয়ে একটা চামচ দিয়ে ভিতরের শাঁস বের করে নিতে হবে। ভালোভাবে মেখে পাল্প বানাতে হবে। সেটা ছেঁকে নিয়ে তার সঙ্গে চিনি, ফাটানো দই, নুন, লেবুর রস মিশিয়ে জল দিয়ে পাতলা করে নিতে হবে। তার সঙ্গে পরিমাণমতো গোলমরিচ এবং ১টি এলাচ দিতে হবে।
উপকারিতা: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। হজমের গণ্ডগোলে উপকার পাওয়া যায়। আলসার, ডাইরিয়ার মতো সমস্যা কাটায়। আর্থ্রারাইটিস, ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এনার্জি বুস্টার হিসেবে কাজ করে। অ্যান্টি প্রোলেফেরেটিভ ও অ্যান্টিমিউটাজেন উপাদান থাকায় ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালান্স রাখে।
মশলা ছাঁচ
উপকরণ: ১০০ গ্রাম মেড ফরম, টক দই ১ কাপ (স্কিমড মিল্ক), কাঁচা লঙ্কা ১টি, ধনেপাতা কুচি টেবিল চামচ, কারিপাতা কুচি ১টি, বীট লবণ চা চামচ, চাট মশলা চা চামচ।
সব মিশ্রণ ব্লেন্ডারে ভালোভাবে মিক্সড করে নিতে হবে। ১ কাপ ঠান্ডা জলে মিশ্রণটিকে ঢেলে আবারও মিক্সড করতে হবে। গ্লাসে ছাঁচ ঢেলে চাট মশলা ও জিরে গুঁড়ো, ধনেপাতা কুচি দিয়ে সার্ভ করুন।
উপকারিতা: প্রোবায়োটিকের একটি বড় উৎস যা আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি হজমে উন্নতি করে, ইমিউনিটি বাড়ায় ও ডায়েরিয়া ও অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইলিস সমস্যা প্রতিরোধ করে। ওজন কমাতে ও বজায় রাখতে ভীষণ উপকারী।
এর একটি আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা এটি আপনার শরীরের অম্লতা কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে বদহজম, অম্বল, এমনকী আলসারের মতো রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস থাকায় হাড় ও দাঁত মজবুত করে এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধ করে। ল্যাকটিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ হওয়ায় ত্বককে সুস্থ রাখে। এটি জলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে ডিহাইড্রেশন এড়ানো যায়।
আমপান্না শরবত
উপকরণ: কাঁচা আম ২০০ গ্রাম, চিনি ১ টেবিল চামচ, নুন ১ চা চামচ, বীট লবণ ১ চা চামচ, জিরে গুঁড়ো ১ চা চামচ (শুকনো খাওয়ার জন্য), পুদিনাপাতা ১ টেবিল চামচ, জল ১ কাপ।
প্রণালী: আম সিদ্ধ করে নিতে হবে যতক্ষণ না নরম হচ্ছে, ঠান্ডা করে খোসা ছাড়িয়ে শাঁস বের করে তার সঙ্গে উপকরণ মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। জল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে গ্লাসে ঢেলে বরফ ও পুদিনাপাতা সহযোগে সার্ভ করুন।
উপকারিতা: হিট স্ট্রোক আক্রান্ত হওয়া কমায়। শরীরে জল ও ইলেক্ট্রোলাইটস ব্যালেন্স বজায় রাখে। গরমের ক্লান্তি কমিয়ে শরীরকে তরতাজা চনমনে রাখতে কার্বোহাইড্রেট, ক্যালোরি, ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় ভীষণ উপকারী।
আমের সোডিয়াম কম পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম চেলি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হৃদ রোগ কমায়। এছাড়া পেটের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়েরিয়া-ডিসেন্ট্রি নিয়ন্ত্রণ করে। কনস্টিপেশন, অ্যানিমিয়া, মেমারি বুস্টার, জন্ডিস, ক্যান্সার রোগ থেকে দূরে রাখে। এছাড়া মেমারি বুস্টার হিসেবে কাজ করে।
উপকরণ: তরমুজ ২০০ গ্রাম, পুদিনাপাতা ১ মুঠো, চিয়াসিড চা চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ (অপসনাল), আইসকিউব ২-৩টি, লেবু ২ টুকরো, আদা ২-৪ টুকরো সরু করে বাটা।
প্রণালী: মিক্সিতে উপকরণগুলি দিয়ে মিক্সড করে নিতে হবে। ছেঁকে গ্লাসে আইসকিউব ও ছোট করে বাটা তরমুজ ও পুদিনাপাতা সহযোগে সার্ভ করুন। তার সঙ্গে ভিজিয়ে রাখা চিয়াসিড যোগ করুন।
উপকারিতা: ক্লান্তি ও পিপাসা নিয়ন্ত্রণ করে। তরমুজে সোডিয়াম কম পটাশিয়াম বেশি। ফাইবার এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস সমৃদ্ধ হওয়ায় হৃদরোগ কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তরমুজে গ্লাইসেমিক লোড কম থাকায় ডায়াবেটিসেও খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ও ???? সমতা কমায়। পেটের রোগ, গাউট ও আর্থ্রাইটিস, হাইপারলিপিডেমিয়া, ক্যান্সার, টাইফয়েড রোগের প্রকোপ অনেক কমায়।
ছোলার ছাতুর শরবত
উপকরণ: ভাজা ছোলা, আখের গুড়, লেবু, লবণ।
প্রণালী: ভাজা ছোলা মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিতে হবে। একটা গ্লাসে গুঁড়ো করা ছোলার ছাতু, আঁখের গুড়, লবণ ও লেবু এবং জল নিয়ে ভালোভাবে মিক্সড করে নিতে হবে।
উপকারিতা: এই গরমে, মানুষের শরীরে টক্সিন বেড়ে যায়। গুড় খেলে ডি-টক্সিফিকেশন কাজ করে। এটা শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে লিভারকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে। গুড় থেকে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, পটাশিয়াম থাকায় রোগ প্রতিরোধ করে। সর্দি-কাশি ভাইরাল ফ্লু থেকে দূরে রাখে। এনার্জি বাড়ায়।
ছাতুর শরবত রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখে, হজমে সাহায্য করে, চুল ও ত্বক ভালো রাখে। বয়স্কদের জন্য খুবই উপকারী।
বেলের শরবত বা বেলপানি
পাকা বেল ১টা (২০০ গ্রাম), দই ৫০ গ্রাম, গোলমরিচ, কাপ দই টক, এলাচ ১টি, লেবু ।
প্রণালী: বেল ফাটিয়ে একটা চামচ দিয়ে ভিতরের শাঁস বের করে নিতে হবে। ভালোভাবে মেখে পাল্প বানাতে হবে। সেটা ছেঁকে নিয়ে তার সঙ্গে চিনি, ফাটানো দই, নুন, লেবুর রস মিশিয়ে জল দিয়ে পাতলা করে নিতে হবে। তার সঙ্গে পরিমাণমতো গোলমরিচ এবং ১টি এলাচ দিতে হবে।
উপকারিতা: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। হজমের গণ্ডগোলে উপকার পাওয়া যায়। আলসার, ডাইরিয়ার মতো সমস্যা কাটায়। আর্থ্রারাইটিস, ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এনার্জি বুস্টার হিসেবে কাজ করে। অ্যান্টি প্রোলেফেরেটিভ ও অ্যান্টিমিউটাজেন উপাদান থাকায় ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালান্স রাখে।
মশলা ছাঁচ
উপকরণ: ১০০ গ্রাম মেড ফরম, টক দই ১ কাপ (স্কিমড মিল্ক), কাঁচা লঙ্কা ১টি, ধনেপাতা কুচি টেবিল চামচ, কারিপাতা কুচি ১টি, বীট লবণ চা চামচ, চাট মশলা চা চামচ।
সব মিশ্রণ ব্লেন্ডারে ভালোভাবে মিক্সড করে নিতে হবে। ১ কাপ ঠান্ডা জলে মিশ্রণটিকে ঢেলে আবারও মিক্সড করতে হবে। গ্লাসে ছাঁচ ঢেলে চাট মশলা ও জিরে গুঁড়ো, ধনেপাতা কুচি দিয়ে সার্ভ করুন।
উপকারিতা: প্রোবায়োটিকের একটি বড় উৎস যা আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি হজমে উন্নতি করে, ইমিউনিটি বাড়ায় ও ডায়েরিয়া ও অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইলিস সমস্যা প্রতিরোধ করে। ওজন কমাতে ও বজায় রাখতে ভীষণ উপকারী।
এর একটি আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা এটি আপনার শরীরের অম্লতা কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে বদহজম, অম্বল, এমনকী আলসারের মতো রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস থাকায় হাড় ও দাঁত মজবুত করে এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধ করে। ল্যাকটিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ হওয়ায় ত্বককে সুস্থ রাখে। এটি জলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে ডিহাইড্রেশন এড়ানো যায়।
আমপান্না শরবত
উপকরণ: কাঁচা আম ২০০ গ্রাম, চিনি ১ টেবিল চামচ, নুন ১ চা চামচ, বীট লবণ ১ চা চামচ, জিরে গুঁড়ো ১ চা চামচ (শুকনো খাওয়ার জন্য), পুদিনাপাতা ১ টেবিল চামচ, জল ১ কাপ।
প্রণালী: আম সিদ্ধ করে নিতে হবে যতক্ষণ না নরম হচ্ছে, ঠান্ডা করে খোসা ছাড়িয়ে শাঁস বের করে তার সঙ্গে উপকরণ মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। জল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে গ্লাসে ঢেলে বরফ ও পুদিনাপাতা সহযোগে সার্ভ করুন।
উপকারিতা: হিট স্ট্রোক আক্রান্ত হওয়া কমায়। শরীরে জল ও ইলেক্ট্রোলাইটস ব্যালেন্স বজায় রাখে। গরমের ক্লান্তি কমিয়ে শরীরকে তরতাজা চনমনে রাখতে কার্বোহাইড্রেট, ক্যালোরি, ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় ভীষণ উপকারী।
আমের সোডিয়াম কম পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম চেলি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হৃদ রোগ কমায়। এছাড়া পেটের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়েরিয়া-ডিসেন্ট্রি নিয়ন্ত্রণ করে। কনস্টিপেশন, অ্যানিমিয়া, মেমারি বুস্টার, জন্ডিস, ক্যান্সার রোগ থেকে দূরে রাখে। এছাড়া মেমারি বুস্টার হিসেবে কাজ করে।
