Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

মুক্তির মন্দির সোপানতলে...

আজ সাধারণতন্ত্র দিবস। ১৯৫০ সালে আজকের দিনেই কার্যকর করা হয়েছিল স্বাধীন ভারতের সংবিধান। দেশ স্বাধীন করতে আত্মবলিদান দিয়েছিলেন অসংখ্য স্বাধীনতা সংগ্রামী। তাঁদের স্মরণ করল যাদবপুর বিদ্যাপীঠের ছাত্রছাত্রীরা।

একবার বিদায় দে মা
শহিদ ক্ষুদিরাম বসু। ১৮ বছর ৭ মাস ১১ দিন বয়সে তিনি আপন করে নিয়েছিলেন ফাঁসির দড়িকে। বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুজফ্‌ফরপুরের অত্যাচারী ব্রিটিশ বিচারক কিংসফোর্ডকে হত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু ঘটনার দিন কিংসফোর্ড অন্য গাড়িতে ছিলেন। ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্লর ছোড়া বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় দুই ব্রিটিশ মহিলার। প্রফুল্ল চাকী ধরা পড়ার আগেই আত্মহত্যা করেন। আর ব্রিটিশ পুলিসের হাতে ধরা পড়ে যান ক্ষুদিরাম। বিচারে তাঁর ফাঁসি হয়। ১৯০৮ সালের ১১ আগস্ট ফাঁসির মঞ্চে ওঠেন অগ্নিযুগের সর্বকনিষ্ঠ বিপ্লবী। ১১ আগস্ট আজও আত্মবলিদান দিবস হিসেবে পরিচিত।
 —প্রাপ্তি ভৌমিক, নবম শ্রেণি

আমাদের পথপ্রদর্শক
গান্ধীবুড়িকে আমরা সবাই চিনি। মানবতাবাদী, দেশপ্রেমিক এই বৃদ্ধা ছিলেন গান্ধীজির আদর্শে অনুপ্রাণিত। জীবনের শুরুতে নানান প্রতিকূল পরিস্থিতির শিকার হন তিনি। তাঁর অকাল বৈধব্য, সমাজের নানা বাধানিষেধ মাতঙ্গিনী হাজরার দেশপ্রেমের কাছে হার মেনেছে। দেশের নারী সমাজের কাছে আজও তিনি দৃষ্টান্ত। ব্রিটিশ অপশাসনের বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন গান্ধীবুড়ি। আইন অমান্য আন্দোলন, চৌকিদারি কর বন্ধ আন্দোলন, ভারত ছাড় আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। কারাবরণ করতে পিছপা হননি। ১৯৪২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তমলুক থানা দখলের আন্দোলনে যোগ দেন। ব্রিটিশ পুলিসের গুলিতে প্রাণ হারান। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে ‘বন্দেমাতরম’ ধ্বনি উচ্চারণ করেন। মাতঙ্গিনীর তেজস্বিতা, সাহসিকতা ও আত্মত্যাগ হোক আমাদের প্রেরণা।
—দেবস্মিতা মাইতি, নবম শ্রেণি

অলিন্দ যুদ্ধের সৈনিক
তখন শীতকাল। কলকাতায় জাঁকিয়ে শীত পড়েছে। ১৯৩০ সালের ৮ ডিসেম্বর। রোদ ঝলমলে দিন। ঘড়িতে বেলা ১২টা। হঠাৎই চোখে পড়ল সাহেবি পোশাক পরা তিন যুবক দাঁড়িয়ে। জায়গাটা রাইটার্স বিল্ডিংয়ের সামনে। তাঁরা তড়িঘড়ি দোতলায় উঠে এলেন। কারা বিভাগের ইনস্পেক্টর জেনারেল কর্নেল সিম্পসন সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে চান। অনুমতির তোয়াক্কা না করে দরজা ঠেলে ঢুকলেন তিনজন। কিছু বোঝার আগেই গর্জে উঠল ওই তিন যুবকের বন্দুক। সিম্পসন সাহেব মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। বাংলার এই তিন স্ফুলিঙ্গের নাম— বিনয়, বাদল ও দীনেশ। সংক্ষেপে বি-বা-দী। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কলকাতার ডালহৌসি স্কোয়ারের নামকরণ করা হয় এই তিন বিপ্লবীর নামে— বিবাদী বাগ। আর তাঁদের রাইটার্স অভিযান ইতিহাসের পাতায় ‘অলিন্দ যুদ্ধ’ নামে খ্যাত।
—দীপ্তনীল মহাপাত্র, নবম শ্রেণি

‘আনন্দমঠ’ই অনুপ্রেরণা
ছয় ভাইবোনের মধ্যে চতুর্থ সন্তান। শৈশবে বাবা-মাকে হারিয়ে কাকার কাছে মানুষ হন। দুষ্টু স্বভাবের বালকটির কাছে তাঁর চট্টগ্রাম ছিল পৃথিবীর সেরা স্থান। গ্রামের দয়াময়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার হাতেখড়ি। ১৯১৭ সালে বহরমপুর কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। কৈশোরকালেই যুক্ত হয়েছিলেন বিপ্লবী আন্দোলনের সঙ্গে। বিপ্লব মানে সর্বাত্মক চেতনা। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা উপন্যাস ‘আনন্দমঠ’কে অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করে গিয়েছেন। হৃদয়ঙ্গম করেছিলেন এই উপন্যাসের বিখ্যাত গান ‘বন্দেমাতরম’। গড়ে তুলেছিলেন এক বিরাট বাহিনী। সেই বাহিনীর সদস্য ছিলেন প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মতো বিপ্লবীরা। তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন। এর জন্য ১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি এই মহান বিপ্লবীর ফাঁসি হয়। তিনি হলেন সকলের প্রিয় মাস্টারদা সূর্য সেন। বলেছিলেন, ‘বন্ধুগণ, এগিয়ে চল। কখনও পিছিয়ে যেও না। দাসত্বের দিন চলে যাচ্ছে। স্বাধীনতার লগ্ন আগত। ওঠো জাগো। জয় আমাদের সুনিশ্চিত।’
—অনন্যা বৈদ্য, নবম শ্রেণি


সশস্ত্র সংগ্রামের পথ
দেশপ্রেমিক শব্দটা শুনলেই আপামর বাঙালির মনে যাঁর ছবিটা ভেসে ওঠে, তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি সারাটা জীবন নিঃস্বার্থভাবে দেশের সেবা করে গিয়েছেন। গান্ধীজির অহিংস সত্যাগ্রহের পরিবর্তে ইংরেজদের ভারত ছাড়া করতে নেতাজি বেছে নিয়েছিলেন সশস্ত্র সংগ্রামের পথ। পরবর্তীকালে তিনি একটি রাজনৈতিক দলও প্রতিষ্ঠা করেন। দলটির নাম— ফরওয়ার্ড ব্লক। সুভাষচন্দ্র ১১ বার কারারুদ্ধ হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ায় তিনি উপলব্ধি করেন, এটাই মোক্ষম সময় ব্রিটিশ শাসনকে ধাক্কা দেওয়ার। তিনি ছদ্মবেশ ধারণ করে দেশত্যাগ করেন। রাসবিহারী বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজ পুনর্গঠন করে তার সর্বাধিনায়ক হন। ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তিতে আজাদ হিন্দ ফৌজের ভূমিকা অনস্বীকার্য। নেতাজির অমর উক্তি— ‘তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।’
—মনোমিতা কানু, দশম শ্রেণি


অমর দেশপ্রেমী
ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ছিলেন ভগৎ সিং। দেশের স্বাধীনতার জন্য হাসতে হাসতে তিনি ফাঁসির মঞ্চে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর মহান উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক— ‘ওরা (ইংরেজরা) আমাকে মেরে ফেলতে পারে, কিন্তু আমার ভাবনাকে মারতে পারবে না।’ ভগৎ সিংকে ঘিরে যেভাবে বিপ্লবী চেতনা ছড়িয়ে পড়েছিল, তার গুরুত্ব অপরিসীম। বটুকেশ্বর দত্তকে সঙ্গী করে পার্লামেন্টের ফ্লোরে বোমা নিক্ষেপ করেছিলেন ভগৎ। তাঁর আদর্শ আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।
—নির্ণয় পাল, দশম শ্রেণি

যাদবপুর বিদ্যাপীঠ
প্রধান শিক্ষকের কলমে
সালটা ১৯০৫। বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে উত্তাল দেশ। স্বদেশি আন্দোলনের জোয়ার বইছে চারদিকে। তারই ছাপ পড়েছে জীবনযাত্রায়। তাই মাতৃভাষায় শিক্ষা কিংবা গবেষণার কাজই বা বাদ যায় কেন? সেই কাজে অগ্রণী ভূমিকা নিলেন ঋষি অরবিন্দ, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। গঠিত হল ‘জাতীয় শিক্ষা পরিষদ’। ১৯০৬ সালে যাদবপুরে শুরু হল বেঙ্গল টেকনিক্যাল স্কুলের পথচলা। ইতিমধ্যে দেশ স্বাধীন হয়েছে। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে পরবর্তীকালে এরই নামকরণ হল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
এই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন ত্রিগুণা সেন। পরে তিনি হন রেক্টর। তাঁর আগ্রহ ও জাতীয় শিক্ষা পরিষদের উদ্যোগে শুরু হল ফের সলতে পাকানোর কাজ। ১৯৫৭ সালের ১১ মার্চ প্রতিষ্ঠা হল যাদবপুর প্রাইমারি স্কুল। স্কুলটি উদ্বোধন করেন পণ্ডিত বিধুশেখর শাস্ত্রী। বর্তমানে সেই স্কুলেরই নাম যাদবপুর বিদ্যাপীঠ। সেদিনের সেই চারাগাছ আজ মহীরুহ। বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম মিলিয়ে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ১ হাজার ৭০০। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের মেধা তালিকায় প্রায় প্রত্যেক বছর স্থান করে নেয় এই স্কুল।
পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই ছড়িয়ে রয়েছেন এই স্কুলের প্রাক্তনীরা। আর এই প্রাক্তনীরা প্রচণ্ড সক্রিয়। সেই সঙ্গে পড়ুয়া, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা মিলে একটি যৌথ পরিবার। সকলের সার্বিক সহযোগিতায় এই স্কুল উৎকর্ষের চরম শিখরে পৌঁছেছে। পড়ুয়াদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ক্লাসরুমগুলি রঙিন করা হয়েছে। বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের সৃষ্টিশীলতাকে আঁকায় ধরা হয়েছে।
রয়েছে গ্রন্থাগার, উন্নতমানের কম্পিউটার সহ বিভিন্ন বিষয়ের ল্যাবরেটরি, ইন্ডোর গেমের সুন্দর আয়োজন। প্রত্যেক তলে রয়েছে পরিশোধিত জলের ব্যবস্থা। কিউআর কোডের মাধ্যমে স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি নথিভুক্ত করা হয়। আর এর থেকে অভিভাবকরা জানতে পারেন, তাঁদের সন্তানদের গতিবিধি। আধুনিকতায় মোড়া স্কুলটি জুড়ে আছে সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহ। তবে, আজও এখানে পড়তে আসে ফার্স্ট জেনারেশন লার্নার। নতুন প্রজন্মকে স্বপ্নের ঠিকানার পথ বাতলে দেয় যাদবপুর বিদ্যাপীঠ।
—পার্থপ্রতিম বৈদ্য, প্রধান শিক্ষক
26th  January, 2025
আমাজন নদীতে    কোনও সেতু নেই কেন? 

ইংল্যান্ডের টেমস নদীর উপর রয়েছে একটি বিখ্যাত সেতু। ওয়েস্টমিনস্টার ব্রিজ। কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ঘুমন্ত লন্ডন শহরকে দেখতেন সেই ব্রিজের উপর থেকে।
বিশদ

26th  January, 2025
বার্ষিক অনুষ্ঠান

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই শিশুর মধ্যে নিজের সংস্কৃতি সম্বন্ধে ধারণা জন্মায়। দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা) সাউথ কলকাতাও ঠিক এই লক্ষ্য নিয়েই সারা বছর নানারকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে।
বিশদ

26th  January, 2025
ওয়াল প্লেট

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

26th  January, 2025
প্রতিকণা উল্টো পথের পথিক
স্বরূপ কুলভী

আমাদের মহাবিশ্বে নানা ধরনের পদার্থ রয়েছে। এর বাইরেও এমন কিছু রয়েছে, যা চোখে দেখা যায় না। অথচ তার শক্তি এতটাই বেশি যে, সবকিছু পাল্টে দিতে পারে। ছোট্ট বন্ধুরা, ওই প্রবল শক্তি হল অ্যান্টি ম্যাটার বা প্রতি পদার্থ। একে প্রতি কণাও বলা যেতে পারে। বিশদ

19th  January, 2025
শীতের আনন্দ: কোচবিহার রামভোলা হাই স্কুল

ভারত স্বাধীন হতে তখনও কয়েক বছর বাকি। দেশীয় রাজ্য অর্থাৎ প্রিন্সলি স্টেট কোচবিহার। জ্ঞানচর্চা, খেলাধুলোয় তখন কোচবিহারের নাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। সেই রকম একটা সময়ে ১৯৪১ সালে গুঞ্জবাড়িতে স্থাপিত হয় কোচবিহার রামভোলা হাই স্কুল। বিশদ

19th  January, 2025
চিড়িয়াখানা ১৫০

সার্ধশতবর্ষ উদ্‌যাপন শুরু হয়েছে কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানায়। শীতের মরশুমে পশু-পাখির খাঁচার সামনে কচিকাঁচাদের ভিড় উপচে পড়ছে। তার মধ্যেই চিড়িয়াখানা ঘুরে এসে লিখলেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। বিশদ

19th  January, 2025
তোমাদের বিবেকানন্দ

আজ স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন। অসম্ভব মানসিক দৃঢ়তায় তিনি জয় করেছেন যেকোনও প্রতিকূলতাকে। তাঁর জীবন ছাত্রছাত্রীদের কাছে শিক্ষণীয়। স্বামীজির জীবনের কিছু ঘটনা ছোট্ট বন্ধুদের জন্য তুলে ধরলেন সায়ন্তন মজুমদার।
বিশদ

12th  January, 2025
কাচের মোমদানি

ছোট্ট বন্ধুরা, চল আজ কাচের বোতল দিয়ে অন্য ধরনের একটা হাতের কাজ শিখি। ডিজাইনার বিদিশা বসু বললেন বাচ্চাদের ছোটখাট কাজের মধ্যে দিয়েই নানারকম জিনিস শেখানো যায়। তাই হাতের কাজ শেখার মাধ্যমে তারা অন্য অনেক কিছুই শিখতে পারে। বিশদ

12th  January, 2025
সময়ের গেরোয় নিউ ইয়ার

কিরিবাস ও আমেরিকান সামোয়ার মাঝের দূরত্ব প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার। অথচ, প্রায় ২৫ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই দেশে বর্ষবরণের উৎসব হল! সেই রহস্যই উন্মোচন করলেন ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

12th  January, 2025
ক্লোস্টারমানের বাড়ি

বিশ্ববিদ্যালয়টা জার্মানির হাইডেলবার্গে। সকালের ফ্লাইটে ফ্রাঙ্কফুর্ট। আর ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে ট্রেনে করে হাইডেলবার্গ। মোটামুটি রাতের মধ্যে ইউনিভার্সিটি গেস্ট হাউসে পৌঁছে যাওয়া যাবে। তারপর বিশ্রাম নিয়ে পরপর তিনদিন আমার সেমিনার
বিশদ

05th  January, 2025
ফুসফুসের ছাঁকনি

আমরা বেঁচে থাকার জন্য বাতাস থেকে অক্সিজেন নিই। আর কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ি। কিন্তু বাতাসে তো অক্সিজেন ছাড়াও আরও অনেক গ্যাস রয়েছে। এরমধ্যে নাইট্রোজেনই থাকে শতকরা ৭৮ ভাগ। আর অক্সিজেন শতকরা ২১ ভাগ। আর থাকে আর্গন, কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্যাস।
বিশদ

05th  January, 2025
বিভ্রান্তিকর মানচিত্র

বিশ্বের মানচিত্রের সঙ্গে নিশ্চয়ই তোমাদের পরিচয় আছে? চোখ বন্ধ করলেই মনের মধ্যে ভেসে উঠবে বিভিন্ন দেশের ছবি। প্রত্যেকটির দেশে আকার-আয়তন ভিন্ন। এবার যদি বলা হয়, মানচিত্রে যা দেখানো হয়েছে সেটা পুরো সত্য নয়! শুনে অবাক হচ্ছ তো? কিন্তু এটাই সত্যি।
বিশদ

05th  January, 2025
বড়দিনে ঐক্যের বার্তা

দিন বড় হোক মিলেমিশে। এই ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে দিতে কলকাতার রুবি পার্ক পাবলিক স্কুল আয়োজন করেছিল বড়দিনের বিশেষ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটির পোশাকি নাম—‘জেনেসিস’। বড়দিনের ছুটি পড়ার আগে শীতের হিমেল পরশ গায়ে মেখে গোটা স্কুল সেজে উঠেছিল লাল রঙে।
বিশদ

05th  January, 2025
পৃথিবীর প্রাচীনতম ক্যালেন্ডার
সোমা চক্রবর্তী

পরিক্রমণের পথে আমরা পার করছি আরও একটি বছর। ২০২৪ শেষ হতে আর দু’দিন! ২০২৫ আগত। নতুন বছরে নতুন ক্যালেন্ডার, নতুন ডায়েরি ইতিমধ্যে আমাদের হাতে চলে এসেছে। ইংরেজি বছরের মতো বাংলা নববর্ষেও পঞ্জিকা, বাংলা ক্যালেন্ডার এগুলো আমরা সংগ্রহ করি। বিশদ

29th  December, 2024
একনজরে
এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোচবিহারে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা নেতৃত্ব যেভাবে চলছে তাতে দলের নিচুতলার কর্মীরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন। রবীন্দ্রভবনে দলের বর্ধিত সভায় বর্ষীয়ান নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, প্রাক্তন সাংসদ পার্থপ্রতিম রায়কে না ডাকার অভিযোগ দিয়ে দলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছিল। ...

বাঁদরের ধাক্কায় ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল দশম শ্রেণির ছাত্রীর। বিহারের সিওয়ান জেলার ঘটনা। মৃত কিশোরীর নাম প্রিয়া কুমারী।  ...

শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা। বিমানে নেই জলের ব্যবস্থা। চলছিল না এসি। শুক্রবার এই অবস্থাতেই আমেরিকা থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হল ব্রাজিলীয় অনুপ্রবেশকারীরা। ট্রাম্প প্রশাসনের এই নির্মম ব্যবহারের ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ...

তাঁর শারীরিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে  নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ‘জেলবন্দি’ পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে পিজি থেকে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হোক। তাঁর কৌঁসুলি বিপ্লব গোস্বামী এই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের আটকে থাকা  কর্মে সফলতা। ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় সফলতা। ভ্রমণ যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৫৬: দ্বিতীয় মোঘল সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যু
১৮৩১: ঈশ্বরগুপ্তের সম্পাদনায় প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক সংবাদ প্রভাকর প্রকাশিত
১৮৩৫: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
১৮৬৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী পাঞ্জাব কেশরী লালা লাজপত রাইয়ের জন্ম
১৮৮২: কলকাতা-বোম্বাই টেলিফোন (দুরালাপনি) চালু হয়। কলকাতার প্রথম এক্সচেন্জ সেন্ট্রাল এক্সচেন্জ উদ্বোধন করেন ই বারিং
১৮৯৮: ভারতের মাটিতে পা রাখলেন ভগিনী নিবেদিতা
১৯১১: বিশিষ্ট নট ও নাট্যকার মহেন্দ্র গুপ্তর জন্ম
১৯২৫: সুরকার তথা সঙ্গীত পরিচালক নচিকেতা ঘোষের জন্ম
১৯২৫: বিজ্ঞানী রাজা রামান্নার জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী যশরাজের জন্ম
১৯৩৩: বলিউড অভিনেতা মনমোহনের জন্ম
১৯৩৭: সঙ্গীতশিল্পী সুমন কল্যাণপুরের জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী শ্রুতি হাসানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৩ টাকা ৮৭.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭৫ টাকা ১০৯.৪৯ টাকা
ইউরো ৮৮.৭৯ টাকা ৯২.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী ৩৩/২০ রাত্রি ৭/৩৭। পূর্বষাঢ়া নক্ষত্র ৬/৩৫ দিবা ৮/৫৯। সূর্যোদয় ৬/২১/৯, সূর্যাস্ত ৫/১৮/৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩২ গতে ১০/৪৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৭ গতে ৪/৩৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৫ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৭/৩১। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৯/১। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/১৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৫ গতে ১০/৪১ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/২৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২০ মধ্যে ও ৮/৫২ গতে ১১/২৪ মধ্যে ও ১/৫৬ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৭ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
২৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তৃতীয় টি২০: ভারতের বিরুদ্ধে ২৬ রানে জয়ী ইংল্যান্ড

11:39:25 PM

তৃতীয় টি২০: ২ রানে আউট জুরেল, ভারত ১৪০/৯ (১৯.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:24:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৭ রানে আউট সামি, ভারত ১৪০/৮ (১৯ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:23:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৪০ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৩১/৭ (১৮.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:19:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৬ রানে আউট ওয়াশিংটন, ভারত ৮৫/৫ (১২.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

09:48:00 PM

মুম্বইতে মাদকসহ পাকড়াও উগান্ডার ৩ নাগরিক

09:45:00 PM