Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। লালকেল্লার মধ্যেই। এক সুরম্য বাগানে। বাগানের নাম বাগ এ হায়াত বকশ।  সম্রাটের সঙ্গী তাঁর প্রিয় শায়ের মির্জা আসাদুল্লা খান। যদিও তাঁর পরিচিতি মির্জা গালিব নামে। বাগ এ হায়াত বকশে হাঁটতে হাঁটতে বাহাদুর শাহ জাফর লক্ষ করছেন যে, মির্জা মাঝেমধ্যেই পিছিয়ে পড়ছেন। হঠাৎ হঠাৎ একটি করে গাছের সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে হাতের নাগালে থাকা আম ধরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কিছু দেখছেন। তখনই সম্রাটের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হল যে, ব্যাপার কী? আম এত মনোযোগ দিয়ে কি দেখার আছে! মির্জার মধ্যে কি আম দেখেও কবিত্ব জেগে উঠল? আম নিয়ে কোনও শায়েরি দানা বাঁধছে? নচেৎ এভাবে গাছে গাছে আম গুনছেন কেন কবি? 
আর থাকতে না পেরে সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর জানতে চা‌ইলেন মির্জা গালিবের কাছে যে, আম নিয়ে এত গবেষণা করছেন কেন তিনি? 
যেন এই প্রশ্নের জন্যই অপেক্ষাতে ছিলেন মির্জা। তিনি বলে উঠলেন,
‘বাদশা সালামত, ম্যায় বুজুর্গো সে সুনা হ্যায়
দানে দানে পে লিকখা হ্যায় খানে ওয়ালে কা নাম
ইবন ফলো কা নাম ইবন ফলো কা নাম
দেখ রাহা হু কিসি আম পর
মেরে বাপ দাদা কা নাম ভি লিকখা হ্যায় কেয়া?’
অর্থাৎ হে বাদশা, গুরুজনদের কাছে শুনেছি যে, প্রতিটি শস্যের দানায় দানায় নাকি লেখা থাকে খাদকের নাম। এমনকী ফলের গায়ে গায়েও লেখা থাকে। আমি তাই দেখছি এসব আমের মধ্যে কোনওটার গায়ে কি আমার পিতা-পিতামহের নাম লেখা আছে? 
মির্জার শেরশায়েরির সবথেকে বড় বৈশিষ্ট্য হল সঙ্কেত। সেকথা খুব ভালো করে জানেন বাহাদুর শাহ জাফর। আর মির্জাও জানেন যে, মুঘল সাম্রাজ্যের এই সংস্কৃতিপ্রিয় জাঁহাপনাকে প্রকৃত গভীর ও রহস্যময় রূপকধর্মী শায়েরি শুনিয়ে আনন্দ। কারণ  সম্রাটের রয়েছে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং তাঁর রসজ্ঞানও প্রখর। তাই তিনি রূপকধর্মী শেরশায়েরি সম্রাটকে শোনাতে ভালোবাসেন। অতএব এক্ষেত্রেও অন্যথা হল না। এটা কোনও উচ্চমানের শায়েরি নয়। কিন্তু মির্জার কথার মারপ্যাঁচেই সম্রাট বুঝে গেলেন যে, আসলে মির্জা কী বলতে চাইছেন। মির্জা গালিব আম খেতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু বাজারে যে আম পাওয়া যায় তার স্বাদ আর সম্রাটের বাগানের আমের মধ্যে বিরাট ফারাক। তাছাড়া ভালো আমের যা দাম, সর্বদা মুঘল খাজানা থেকে সামান্য বেতন পাওয়া গালিবের পক্ষে সেই আম কিনে খাওয় সম্ভব হয় না। এদিকে আম খাওয়ার  লোভ তো আর পরিত্যাগ করা যায় না। আবার তিনি হলেন মির্জা আসাদুল্লা বেগ। একটা বংশপরিচয় আছে। বাবা ছিলেন সামন্ত সেনাপতি। যুদ্ধের ময়দানে প্রাণ দিয়েছেন। আজ না হয় নিজের ভাগ্যদোষে এভাবে কবিতা শুনিয়ে সম্রাটের দরবার থেকে অর্থোপার্জন করতে হয়। তাই বলে তো আর অন্য সভাসদদের মতো তিনি সম্রাটের কাছে আম ভিক্ষা করতে পারেন না! অতএব পরোক্ষে বোঝানোর জন্যই ওই কথাগুলো বললেন। আর সম্রাট বুঝে গেলেন যে, মির্জার এই বাগানের আম খাওয়ার ইচ্ছা হয়েছে। অবশ্য তিনি তখনই কিছু বললেন না। তবে পরদিন সকালে যাতে মির্জা গালিবের হাভেলিতে একঝুড়ি আম পৌঁছে যায়, সেই নির্দেশ দিলেন। যথারীতি পরদিন ঘুম ভাঙার পর গালিব আবিষ্কার করলেন একঝুড়ি আম। উমরাও বেগম বললেন, সাত সকালে এক পেয়াদা এসে দিয়ে গিয়েছে। মির্জা দেখলেন, বাহাদুর শাহ জাফর নিছক আম পাঠিয়েই ক্ষান্ত হননি। সঙ্গে এসেছে চিরকুট। যেখানে লেখা— মিয়াঁ আম খাইয়ে...গিনিয়ে মাত! 
মির্জা গালিবের প্রিয় খাবার কী কী ছিল? কাবাব, ভুনা গোশত, শামি কাবাব, ডাল মোরব্বা, সোহান হালুয়া। 
আশ্চর্য ঘটনা হল, আমসহ তাবৎ মরশুমি ফল  অথবা এইসব খাবার, আজও স্বমহিমায় সবথেকে বেশি পাওয়া যায় যেখানে, তার নাম বাল্লিমারান। যে আমের জন্য মির্জা গালিব সম্পর্কে এত গল্প পুরনো দিল্লির বাতাসে মিশে আছে, সেই আমভর্তি ভ্যানরিকশ নিয়ে আজও প্রতিটি গ্রীষ্মে একাধিক হকার এসে দাঁড়ায় মির্জা গালিবের হাভেলির আশপাশে।
 হাভেলি? একে আর হাভেলি বলা যায়? চৌরি বাজার মেট্রো স্টেশন থেকে এগিয়ে যেতে হবে। যে গলিটা ঢুকছে সেটা অত্যন্ত সাধারণ একটি চাঁদনী চক মার্কা সরু লেন। রাস্তা আর ফুটপাতে জুতোর পাহাড়। কারণ এসবই জুতোর দোকান। দোকানগুলিকে এড়িয়ে আরও অগ্রসর হওয়ার পর ডানদিকে এই যে গলি কাশিম জান। আর সেখানেই মির্জা গালিবের শেষ জীবনের আবাসস্থল আজও দাঁড়িয়ে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত কী ছিল এখানে? হিটার কারখানা। 
 ১৯৯৯ সালে অবশেষে বহু প্রয়াসের পর হাভেলির কিয়দংশ উদ্ধার করে অধিগ্রহণ করা গিয়েছে। দু’টি মাত্র ঘর আর প্রবেশদ্বার পেরনো ড্রইংরুম। তবুও এই শব্দবাজার, এই বাণিজ্যবাস্তব এবং এই কঠোর জীবনসংগ্রামের বিখ্যাত চাঁদনী চকের চেনা যাপনদৃশ্য পেরিয়ে আজও যদি কেউ বাল্লিমারানে মির্জা গালিবের হাভেলির অন্দরে ভরদুপুরে নির্জনে ক্ষণিকের জন্য প্রবেশ করে, আচমকা যেন আলো আঁধারির একটি জাদুবাস্তব তৈরি হয়। সকাল ৯টায় হাভেলি থেকে বেরিয়ে লালকেল্লায় যাওয়া মির্জা হয়তো এখনই ঢুকবেন দুপুরের খাবার খেতে। তারপর উমরাও বেগমকে বলবেন, লেখার খাতাটা দিয়ে যাও...। 
আগ্রায় ১৭৯৭ সালে জন্ম হয়েছিল গালিবের। আগ্রা থেকে চলে এসে মাত্র ১৩ বছর বয়সে তাঁর জীবনে দু’টি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ যুক্ত হয়েছিল। স্ত্রী উমরাও বেগম ও শহর দিল্লি! যার একজনকেও তিনি কখনও ছেড়ে থাকতে চাননি। আগ্রায় তিনি যেতেন। যেখানে তাঁকে সম্বোধন করা হল, ‘আসাদ’ নামে। আর দিল্লির কাছে তিনি গালিব! আসাদ নয়, গালিবকেই কণ্ঠলগ্ন করেছিলেন আজও বিষণ্ণতার সেরা আশ্রয়, এই কবি। দিল্লি ছিল তাঁর আত্মা। 
গালিব অসুস্থ এবং প্রায় নিঃস্ব অবস্থায় এই হাভেলিতে বসেই একদিন লিখেছিলেন,
‘ইক রোজ আপনি রুহ সে পুছা, কী দিল্লি কেয়া হ্যায়?
তো ইঁউ জবাব মে কহে গয়ে
ইয়ে দুনিয়া মানো জিসম হ্যায়, অওর দিল্লি 
উসকি জান!’ 
23rd  June, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
বিদ্রোহের পরদিনই ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা শিরোমণি অকালি দলে। মঙ্গলবার সুপ্রিমো সুখবীর সিং বাদলের অপসারণ চেয়ে সরব হন একাংশ। ...

দু’টি জায়গার মধ্যে দূরত্ব মেরেকেটে ৫০০ থেকে ৭০০ মিটার। কিন্তু জায়গা দু’টি একই বিধানসভার মধ্যে নয়। ফলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় হাসপাতাল স্থানান্তর হলে বদলে যাচ্ছে বিধানসভাভিত্তিক অবস্থান। আর তা নিয়েই বেনজির দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ...

আগামী ২৭ জুন বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে পিএফ দপ্তরের ‘নিধি আপকে নিকট’ কর্মসূচি, জানিয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও)। ...

তাঁর আমলে তৈরি উদ্যান, মুক্তমঞ্চ পরিকল্পনামাফিক নষ্ট করছে ইংলিশবাজার পুরসভার বর্তমান বোর্ড। পুরসভার বিরুদ্ধে বুধবার এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তৃণমূলেরই বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ। চাঁচলের বিধায়ক নীহারবাবু দীর্ঘদিন ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান ও প্রশাসকের দায়িত্ব সামলেছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM