Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। তিমুর ই বেগ যাকে ইতিহাস তিমুর ই লঙ কিংবা তৈমুর লঙ আখ্যা দিয়েছে। তিনি নিজেকে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইতেন। তাই তিনি জ্যোতিষী আর মৌলবীদের নিয়ে নিজের নামের একটি উপাধি তৈরি করে নিয়েছিলেন। সাহিব কুরান। এই উপাধি কোন শক্তিধর পায়? মধ্যযুগে ইসলামিক পশ্চিম এশিয়ায় এই উপাধি পাওয়া মানে হল, যার উপর একইসঙ্গে দুই প্রধান গ্রহ বৃহস্পতি আর শনির প্রভাব আছে। তাই সে অপরাজেয়। তৈমুর ১৩৭০ সালে বেরিয়েছিলেন বিশ্বজয় করতে। কখনও ফিরেছেন, কখনও বহু বছর ফেরেননি। কিন্তু ১৪০৪ সালে যখন স্থায়ীভাবে ক্লান্ত হয়ে তিনি সমরখন্দে ফিরেছিলেন, তখন তিমুর তথা তৈমুর লঙের অধিকারে বিপুল সাম্রাজ্য। দিল্লি আর বাগদাদ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন প্রায়। তিফিল, আলেপ্পো, দামাস্কাস দখল করা হয়ে গিয়েছে। আজকের মস্কোয় পৌঁছে গিয়েছেন। মিশরের সুলতান আত্মসমর্পণ করেছেন। এমনকী চীনের একাংশ বশ্যতা স্বীকার করেছে। 
কিন্তু সবথেকে বড় ক্ষতি তৈমুর করেছেন হিন্দুস্তানের। দিল্লি। ১৩৯৮ সালে খা‌ইবার পাস হয়ে যখন তিনি দেখলেন কোনও বড়সড় বাধাই এল না, তখন অবাক লেগেছিল। যদিও অবাক হওয়ার কারণ ছিল না। কারণ ততদিনে কুশাসন আর ঝগড়াবিবাদ এবং ক্ষমতার দম্ভে পাগলামির জেরে তুঘলক রাজত্ব প্রায় ধুঁকছে। শেষ শক্তিশালী সুলতান ছিলেন ফিরোজ শাহ। তারপর থেকে আর সেরকম সুলতান কোথায়? তাই তৈমুর অনায়াসে দিল্লি এলেন। আর নৃশংস ধ্বংস ও মৃত্যুলীলায় মেতে উঠলেন। এই নগরী অভিশপ্ত। একের পর এক আক্রমণ হয়েছে। আর সাধারণ মানুষ প্রাণ দিয়েছে। তৈমুরে আক্রমণ ছিল এরকমই ভয়ঙ্কর। ৮০ হাজার মানুষের প্রাণ গিয়েছে তাঁর নৃশংসতায়। 
তৈমুর এসেই সবথেকে আগে খবর নিয়েছিলেন কোথায় পাওয়া যাবে ধনসম্পদ। দিল্লিজুড়ে আক্রমণ আর লুণ্ঠন চললেও  তাকে জানানো হল, কুবেরের বিষয়আশয় এখনও রাখা আছে একটি দুর্গে। ফিরোজ শাহ কোটলায়। মহম্মদ বিন তুঘলকের এক জ্ঞাতিভাই এই ফিরোজ শাহ তুঘলক তখনও পর্যন্ত শেষ শাসক যিনি দিল্লিকে এক সুরম্যনগরীতে পরিণত করেছিলেন। ১ হাজার ২০০ বাগান, ২০০টি ছোট ছোট উপ নগরী, ৩০টি জল সংরক্ষণ ব্যবস্থা, ৫০টি বাঁধ, দেড়শোর বেশি সেতু। এবং এক দুর্গ। যমুনা নদীর তীরে। দুর্গে বাস করতেন ফিরোজ শাহ কোটলা। সমস্যা একটাই। দুর্গ নির্মাণের কারণ যা, সেই আসল উদ্দেশ্যই পালন করতে পারেননি তিনি। সেটি হল, সুরক্ষা নির্মাণ। যেকোনও শাসক কেল্লা বা দুর্গ নির্মাণ করেন সুরক্ষার কথা ভেবেই। যাতে বহিরাগত আক্রমণ ঠেকানো যায়। সেই কারণেই কমবেশি প্রতিটি কেল্লাকে ঘিরে থাকে পরিখা অথবা বড়সড় খাল। কিন্তু ফিরোজ শাহ এসব ভাবেননি। তাঁর অবসান হয়েছিল ১৩৮৮ সালে। ১০ বছর পর যখন তৈমুর আক্রমণ করলেন দিল্লি , তখন সেই দুর্গ রক্ষা করার মতো শক্তিশালী কেউই ছিলেন না। অতএব এক্ষেত্রেও তৈমুর দুর্গ আক্রমণ করে লুণ্ঠন ও কিয়দংশ ধ্বংস করে গেলেন।
দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলা বলতে যারা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের কথাই জানেন, সেই পর্যটকদের অপেক্ষায় সারা বছর অপেক্ষা করে ফিরোজ শাহ কোটলার দুর্গ। বাহদুর শাহ জাফর মার্গ ধরে দিল্লি ফোর্টের দিকে অগ্রসর হওয়ার পর ডানদিকে যে গলিটা প্রবেশ করেছে, সেটাই হল ফিরোজ শাহ কোটলার প্রবেশপথ। 
১৩৫৪ সালের আগে তুঘলক বংশের রাজধানী ছিল এই নগরের দক্ষিণে।  তুঘলকাবাদ। সেই নগরী  ছেড়ে এলেন ফিরোজ শাহ। পশ্চিমে চলে এসে  যমুনাতীরে নির্মাণ করলেন নয়া শহর। ফিরোজাবাদ। এতদিন রাজধানী ছিল আরাবল্লী পাহাড়ের অংশে। এবার যমুনার কাছে। কারণ জলের সমস্যা। এখানে জলের অভাব নেই। ফিরোজাবাদ নতুন রাজধানী। সেখানে গড়ে তোলা কেল্লা ফিরোজ শাহ কোটলা। 
ওই যে ওটা হল জামি মসজিদ। না, জামা মসজিদ নয়। সেটা আলাদা জায়গায়। আর একটু দূরে। এটা হল জামি মসজিদ। যা মুঘল পূর্ববর্তী তুর্কি স্থাপত্যের নিদর্শন। কিন্তু এ কী! এই ধ্বংসস্তূপের মতো দেখতে ভাঙাচোরা প্রাচীর, দীর্ঘ স্তম্ভ, গম্বুজ আর সারিবদ্ধ ব্যারাকের মতো অন্ধকার ঘর এবং অন্ধকূপের মতো পাতাল প্রবেশের আহ্বান সংবলিত দুর্গে ঢুকলে কেমন একটা গা ছমছম করছে কেন?
নিঝুম দুপুর অথবা শাহজানাবাদের দিকে ডুবে যাওয়া সূর্যের আলোয় মানুষের আনাগোনা থাক আর নাই থাক, কিছু ফকির, কিছু ঘরছাড়া আর কিছু ঘরপোড়া মনপোড়াদের আশ্রয় দেয় ফিরোজ শাহ কোটলা। আর তাদেরই আশপাশে ঘুরে বেড়ায় রোদে আর ছায়ায় কিছু বিড়াল, কিছু পায়রা, কিছু ছাগল, কিছু প্রজাপতি, কিছু কুকুর আর একরাশ ফড়িং। এরা কারা? দীর্ঘকালের বিশ্বাস এরাই হল, ফিরোজ শাহ কোটলার জিন (দৈত্য)। আসল জিনরা অদৃশ্য হয়ে ঘুরছে। এরা হল সেইসব জিনের প্রতিনিধি। অথবা প্রচ্ছায়া। পুরনো দিল্লির আস্থা এই জিনে। এই জিনের দলের আলাদা আলাদা নাম। জিনদের নাম? হ্যাঁ। কেউ নানহে বাবা! কেউ লাথ ওয়ালে বাবা। কেউ জিন মামু। কেউ পাহাড়ি চাচা! 
এই সংস্কার আর বিশ্বাস কি নিছক লোককথা? একেবারেই নয়। ১৯৭৬ সালে তুর্কমান গেটে যে পুলিসি তাণ্ডব হয়েছিল সেকথা সর্বজনবিদিত। সেই ঘটনার রাজনৈতিক অভিঘাত ইতিহাসে প্রকট। কিন্তু সকলের আড়ালে সেই তুর্কমান গেট ছেড়ে চলে এসেছিলেন এক ফকির। লাডো শাহ। সঙ্গে করে নিয়ে এলেন তাঁর চারপাশে ঘিরে থাকা জিনেদের। লাডো শাহ তো সেই কবেই চলে গিয়েছেন অন্য জগতে। তাঁর জিনদের সম্পর্কে মানুষের আস্থা আর শ্রদ্ধা রয়ে গিয়েছে। তাই পুরনো দিল্লি মেয়ের বিয়ে, ছেলের চাকরি, সংসারে শান্তি, হাসপাতালে ভর্তি থাকা স্বজন, দূরে থাকা আত্মীয় অথবা ঘরে থাকা মানুষের উন্নতি, যেকোনও প্রার্থনা করে ফিরোজ শাহ কোটলার জিনদের কাছে। কীভাবে? প্রতি বৃহস্পতিবার একটি করে চিঠি লিখতে হবে। সেই চিঠি কোটলায় গুহামুখে অথবা আড়ালে রেখে আসতে হবে। কী চাইছেন? লেখা থাকবে চিঠিতে। সেইসব মানত নাকি পূর্ণ হয়! উপকারী জিনদের আশীর্বাদে! 
ফিরোজ শাহ কোটলা। দিল্লির জিনদুর্গ! 
16th  June, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
বিদ্রোহের পরদিনই ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা শিরোমণি অকালি দলে। মঙ্গলবার সুপ্রিমো সুখবীর সিং বাদলের অপসারণ চেয়ে সরব হন একাংশ। ...

দু’টি জায়গার মধ্যে দূরত্ব মেরেকেটে ৫০০ থেকে ৭০০ মিটার। কিন্তু জায়গা দু’টি একই বিধানসভার মধ্যে নয়। ফলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় হাসপাতাল স্থানান্তর হলে বদলে যাচ্ছে বিধানসভাভিত্তিক অবস্থান। আর তা নিয়েই বেনজির দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ...

অবশেষে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। প্রায় ১৪ বছর পর। বিমানবন্দরে নামতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরেন স্ত্রী স্টেলা। ...

প্যারিস ওলিম্পিকসের জন্য ঘোষিত হল ভারতীয় হকি দল। ১৬ সদস্যের স্কোয়াডে অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন হরমনপ্রীত সিং। তাঁর ডেপুটির দায়িত্বে হার্দিক সিং। মোট পাঁচজন প্লেয়ার কেরিয়ারে প্রথমবার এই গেমসে অংশ নেবেন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM