Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। একটা সময় তালপাতার ছাতা মাথায় দিয়ে পায়ে হেঁটে যাতায়াত করেছেন তাঁরা। এমনকী, ট্রাম পরিষেবা শুরুর দিনগুলিতে নগদ পয়সা দিয়ে ট্রামে চড়ার পরিবর্তে হেঁটে পথ চলার পক্ষপাতী ছিলেন বেশির ভাগ মানুষ। হরিনাভী থেকে কলকাতা— রোজ হেঁটে এসে অফিস করা ও বাড়ি ফেরত যাওয়ার মতো বাঙালি উনিশ শতকের কলকাতায় হামেশাই পাওয়া যেত।  বিদ্যাসাগর মহাশয় তো কলকাতা থেকে তারানাথ তর্কবাচষ্পতির বাড়ি কালনা পর্যন্ত হেঁটে গিয়েছিলেন! 
তবে কলকাতার পথে হাঁটাচলার যে খুব সুব্যবস্থা ছিল, সেটা ভাববার কারণ নেই। উনিশ শতকের একটা বড় সময় ধরেই রাস্তা ছিল মাটির। আর ফুটপাতও ছিল না। হুতোম প্যাঁচার নকশায় চড়ক পার্বণের সময়, মানে চৈত্র মাসের শেষে চিৎপুরের রাস্তার বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, মেঘ করলেই কাদা আর না করলে এক হাঁটু ধুলো মাড়িয়েই লোকে যাতায়াত করত সেকালে। তাই ভাড়ার পালকি এসে কলকাতায় সাধারণ মানুষের চলাফেরার ধাঁচটাই বদলে দিল।  
তবে এটর্নি উইলিয়াম হিকির মতো সমাজের উঁচুতলার লোক তিনশো টাকা দামের পালকি চড়লেও অল্প বেতনের কেরানি বাবুদের অফিস যাতায়াতের বাহন হিসাবেই দেখা যেত সাধারণ ভাড়ার পালকিতেই। অন্তত সেকালের লেখাপত্র থেকে তেমনটাই জানা যায়। বনেদি বাড়ির মহিলারা পালকি চড়লে তাদের সম্ভ্রম রাখার জন্য পালকির দরজা বন্ধ করে তার উপর রঙিন কাপড়ের ঘেরাটোপ পরিয়ে দেওয়া হতো। সেই দমবন্ধ অন্ধকারেই মেয়েদের পালকি ভ্রমণ। রবীন্দ্রনাথ যাকে বলেছেন ‘চলতি গোরস্থান’।  ভাড়ার পালকিতে সেসব ব্যবস্থা না থাকলেও আরাম যে থাকত না, সে কথা হলফ করে বলা যায়।   
এরপর এল ঘোড়ার গাড়ির যুগ। একটু হলেও যাতায়াতের সুরাহা হল। আগে এক পালকিতে দু’জন চড়া যেত না। এবার যাকে বলে ‘শেয়ার’ করে যাওয়ার সুবিধে হল। কিন্তু গাড়ির ভেতর আরোহীদের বসার আরাম খুব বাড়ল কি? মনে হয় না। গরমকালে একই গন্তব্যের দু’জন স্থূলকায় ভদ্রলোকের মধ্যে বন্ধুত্ব থাকলেও তারা এক গাড়িতে সফর করা সব সময় এড়িয়ে চলতেন। ধর্মতলায় অবস্থিত ঠিকা গাড়ির আড্ডায় পরস্পর মুখোমুখি হলেও একে অপরকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য হাস্যকর পরিস্থিতি তৈরি হতো। আর এসবের কারণ ছিল গ্রীষ্মকালে এক ঘণ্টা ধরে ঠিকা গাড়ির কাঠগড়ার মধ্যে ঘর্মাক্ত কলেবরে বন্ধ থেকে পরস্পরের ধাক্কা খেতে খেতে যাওয়ার কষ্ট। সেটা একমাত্র ভুক্তভোগীর পক্ষেই বোঝা সম্ভব ছিল। তার উপর তাড়ি বা ধান্যেশ্বরীর কিঞ্চিৎ প্রভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে দুই গাড়োয়ান যদি গাড়ি ছোটানোর প্রতিযোগিতা শুরু করে, তাহলে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আরোহীদের প্রাণ নিয়েও টানাটানি পড়ত। 
সময় বদলাল। শহরের গণপরিবহণ হিসেবে সামনের সারিতে উঠে এল ঘোড়ায় টানা ট্রাম। কিন্তু অফিস বসার সময় ও অফিসবাবুদের বাড়ি ফেরার সময় হুড়োহুড়ি ব্যস্ততা লেগে যেত। প্রত্যেকেই আগে গন্তব্যে পৌঁছতে চায়। ১৮৮২ সালে সরকারের তরফে ট্রাম চলাচলের নিয়মে সিলমোহর দেওয়া হয়। নিয়ম হয় যে, প্রতি বেঞ্চে চারজন বসতে পারবে। কিন্তু অফিস টাইমের ভিড়ে দু’বেঞ্চের মাঝে আরও এক সারি লোক দাঁড়িয়ে পড়ত। একে ঘোড়ায় টানা গাড়ি খুব জোরে চলত না, তার উপর গ্রীষ্মের সময় ঘামে ভেজা সারা শরীর নিয়ে সেই এক লাইন দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীর কল্যাণে বসে থাকা যাত্রীদের ট্রাম সফর কতটা সুখের হতো, সেটা সহজেই কল্পনা করা যায়। যদিও লেখা থাকত ‘দাঁড়ানো নিষেধ’, তবু কন্ডাকটার নিয়ম করেই অতিরিক্ত যাত্রী তুলতেন এবং তাই অনেককেই দাঁড়িয়ে সফর করতে হতো। ১৮৮১ সালে এই বিষয় নিয়ে একটি  বিবাদ একেবারে আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল। সেদিন বিডন স্ট্রিট থেকে পুলিস কোর্ট পর্যন্ত  পুরো যাত্রাপথ দাঁড়িয়ে সফর করে এক উকিলবাবুর মনে হল যে সমান ভাড়া দিয়ে কেউ বসে যাবে আর কেউ দাঁড়িয়ে যাবে— এ কেমন অন্যায়! উনি কন্ডাকটারকে কয়েকবার অনুরোধ করলেন অতিরিক্ত যাত্রী না তুলতে। কন্ডাকটার সেই কথায় কান দিয়ে নিজের কাজ যথারীতি করে গেলেন। এবার নামার সময় উকিলবাবু ভাড়া দিতে অস্বীকার করলেন। তাকে আটক করে আদালতে পাঠানো হল বিচারের জন্য। সেখানে প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট রায় দিলেন যে, ভাড়া না দিয়ে উকিলবাবু কোনও অন্যায় করেননি। তাই বিবাদীর পক্ষেই মামলার রায় গেল!
১৮৮৪ সালে ট্রাম কর্তৃপক্ষ নতুন ডিজাইনের ট্রামবগি দিয়ে পরিষেবা শুরু করেন। আগের চারদিক খোলার পরিবর্তে চারদিক ঢাকা এই গাড়িতে চালক ও যাত্রীদের পৃথক করার জন্য পার্টিশনও বসানো হয়। ট্রাম কোম্পানি মনে করে যে, এর ফলে গাড়িতে অতিরিক্ত ভিড় কমানো যাবে এবং গ্রীষ্মে ঘোড়াদের কষ্ট কম হবে।  
কিন্তু দেখা গেল যে, সব পরিকল্পনার পরেও এই সমস্যার সমধান হল না। এমনকী, পরবর্তীকালে ইলেক্ট্রিক ট্রাম এবং তারও পরে একতলা ও দোতলা বাসে ছবি হয়ে রয়ে গেল— ‘ট্রামে বাসে বাদুড়ঝোলা অবস্থা’।  
এ বছর গরম দাপট দেখিয়েছে। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও ছুটেছে থার্মোমিটার। দুপুরে সেই তাপে রাস্তার পিচ গলেছে। তার উপর টায়ারের আলপনা এঁকে বিরামহীন কলকাতার পথচলা। তার মধ্যেই একটু স্নিগ্ধতার ছোঁয়া যেন ভোরের দিকে ময়দান এলাকার উপর দিয়ে ট্রাম যাত্রা। সকালের ঠান্ডা হাওয়া খেতে খেতে ময়দানের সবুজ দৃশ্যপট উপভোগ— এমন যাত্রাসুখ মনে হয় না আর আছে গ্রীষ্মের শহরে। সেকালেও গ্রীষ্মের ভোরে হাইকোর্ট থেকে পার্ক স্ট্রিট যাওয়ার ট্রামে চড়ার সমান সুখ পথঘাটের যাতায়াতে খুব কম ছিল। ক্ষিতীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিকথায় ফিরে আসে দার্জিলিংয়ের ট্রয় ট্রেনের মতো চারদিক খোলা সেই ট্রামে চড়ে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের কাছে যাওয়ার কথা। অদ্ভুতভাবে এই একটা জায়গায় মিলে যায় একাল ও সেকাল। হাজার বদলের মধ্যেও কলকাতা যেন কোথাও যত্ন করে বাঁচিয়ে রাখে উনিশ শতকের স্মৃতি। 
16th  June, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
প্যারিস ওলিম্পিকসের জন্য ঘোষিত হল ভারতীয় হকি দল। ১৬ সদস্যের স্কোয়াডে অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন হরমনপ্রীত সিং। তাঁর ডেপুটির দায়িত্বে হার্দিক সিং। মোট পাঁচজন প্লেয়ার কেরিয়ারে প্রথমবার এই গেমসে অংশ নেবেন ...

শহরের রাস্তা ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। দু’দিকে গাড়ি গেলে মানুষের হাঁটার জায়গা থাকে না। এদিকে সেই রাস্তা জবরদখল করে বসে আছে একের পর এক দোকান। কোথাও ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে হকারদের ঠেলাগাড়িতে ...

বিদ্রোহের পরদিনই ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা শিরোমণি অকালি দলে। মঙ্গলবার সুপ্রিমো সুখবীর সিং বাদলের অপসারণ চেয়ে সরব হন একাংশ। ...

অবশেষে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। প্রায় ১৪ বছর পর। বিমানবন্দরে নামতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরেন স্ত্রী স্টেলা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM