Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি।’ দিদি বলল, ‘ঠিকমতো পেন্সিল ধরতে শেখ, তারপর রং-তুলি কিনে দেব।’
ফলে না হল ফুটবল খেলা, না ছবি আঁকা। গাড়ি চালানোও না। সুতো ভর্তি লাটাই হাতেই রইল। ঘুড়ি আর ওড়ানো হল না জীবনে। ইচ্ছে বদলে গেল আফসোসে। তারপর হতাশা। ভাগের মায়ের গঙ্গা হয়ে হাতের ঘুড়ি কোনওদিনই আর আকাশ পেল না।
সে বছরটা সবথেকে কষ্টে কেটেছে। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মামা এল। ভাইফোঁটা অবধি ছুটি নিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর ক’দিন দিদির বাড়িতে থাকবে। মা ছুটি নিল। বাবাও অফিস যাবে না। ভালোমন্দ খাওয়াদাওয়া হবে। হেভি ফূর্তি সবার। মামা নিজেই মাঞ্জা দেবে। ডিম মাঞ্জা। শুধু টিউব গুঁড়ো করা ছাড়া বাদবাকি সব কাজ কে করল? ছুটোছুটির কাজ পুরোটা করতে হয়েছে কাকে? ওদের তো শুধু হুকুম, ‘ডিম নিয়ে আয়। অ্যারারুট গোলা নীচ থেকে ছুটে নিয়ে আয়। কাগজ পাত ছাদে। পাঁচিলে ইট পেতে দে। সুতো খোল। এত দেরি করছিস কেন? ভোঁদাই কোথাকার। নীচে যা। বাটিতে করে জল নিয়ে আয়। ওরে ওখানে রোদ পড়ে না। অন্যদিক দিয়ে সুতোটা ঘুরিয়ে বাঁধ। দেখিস পাঁচিল থেকে যেন পিঁপড়ে না আসে।’ সকাল সাতটা থেকে শুধু ছুট আর ছুট। তাও মামা সন্তুষ্ট হয় না। দুপুর রোদে মাঞ্জা শুকোবে। কোনওরকমে ভাত খেয়ে ছাদে উঠে ঠায় বসে থাক। কেন? না, বৃষ্টি আসবে আসবে করলেই খবর দিতে হবে। এই করতে করতে মাথা টিপটিপ করছে। বৃষ্টির ফোঁটা গায়ে লাগলেই পাঁচিল থেকে সুতো গুটিয়ে তুলতে হবে। বৃষ্টি থামলে আবার মেলতে হবে। কে করবে এসব? সারাদিন এভাবে চলল ছুটোছুটি করে। তারপর হাজার মাঞ্জা গোটাতে হল লাটাইতে। হাত টনটন করছে। তারপরও বিকেলে শুনতে হল, ‘ঠিকমতো শুকোয়নি বুঝলি। কি করলি বলত, রোদ্দুর খাওয়াতে পারলি না তো। এটুকু এখনও শিখলি না। তাও তো দেখি ঘুড়ি ওড়ানোর বড় শখ! তুই ওড়াবি ঘুড়ি! ফুঃ। লাটাইটায় যাতে পিঁপড়ে না লাগে, খেয়াল রাখিস।’ সব মুখ বুজে সহ্য করতে হয়েছে, এই আশায় যে, কাল দুপুরে যখন ভাত খেতে নামবে সবাই তখন ঘুড়ির সুতো হাতে ধরিয়ে যাবে। 
তখন পেটকাটি ফরফর করে উড়বে ওই-ই দূরে, শ্যামলদেরও বাড়ি ছাড়িয়ে বস্তি পর্যন্ত। দেখে হাঁ হয়ে যাবে সকলে। সন্টু, সন্টুর কাকা, দেবা, গনাই—সবাই চেঁচাবে, ‘এ তো পাকা খেলোয়াড় রে। কোথায় ছিলি এদ্দিন!’ তখন খুব ধরে ধরে খেলতে হবে প্যাঁচ। নিতাই, বুড়ো, পটু—সবার ঘুড়ি এক এক করে ঘ্যাচাং। মামা ছাদে এসে দেখে ট্যারা হয়ে যাবে। ‘করেছিস কি রে! তুই দেখছি ঝানু হয়ে উঠেছিস। শিখলি কোথায়?’ মামার কথার কোনও উত্তর দেওয়ার সময় নেই। তিতলি ছাদে উঠেছে। ওরও মামা ঘুড়ি ওড়াচ্ছে চিলছাদ থেকে। এখন কম করে গোটা তিনেক না কাটলে ইজ্জত নেই। বুড়ো আর দেবার ঘুড়ি দুটো তো কাটতেই হবে। ক’দিন আগে টিভিতে শোলে দিয়েছিল। বাবা-মা অফিসে ছিল বলে পুরোটা দেখা শেষ। সেই ডায়ালগটা হঠাৎ মনে পড়ল, ‘চল ধন্নো আজ তেরি বসন্তি কা ইজ্জত কি সওয়াল হ্যায়’ এই ধরনের কি একটা যেন বলেছিল বসন্তি। তিতলির সামনে ইজ্জতটাই আসল। মা বিকেলে ছাদে এসে সব শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকবে হাঁ করে। ‘হ্যাঁ রে তুই এত বড় হয়ে গেলি কবে! এতগুলো ঘুড়ি কেটে দিলি। বাব্বা! বড় বীরপুরুষ দেখছি।’ তা কি হল? সাধে কি বলা, সে বছরটা কেটেছে সবথেকে কষ্টে।
সকাল থেকে বাড়িতে হুলস্থুল। দাদা-দিদি বন্ধুর বাড়ি যাবে। বেরিয়ে গেল। মামা চেঁচাচ্ছে, ‘চল রে, দেরি হয়ে গেল।’ মা চেঁচাচ্ছে, ‘না, না, শুরুতেই মুখপোড়া নয়। অমঙ্গল হবে। প্রথমে চাঁদিয়াল নে। তারপর পেটকাটি, তারপর মুখপোড়া।’ মায়ের কথা শুনে মামা তাই করলে। ছাদে যাওয়ার আগে বাবা রান্নার ঠাকুরদাকে বলে গেল, ‘চা আর জলটা বারবার দিও। ছাদে ওঠার পর ঢুকল বড় মাসি ও বোন টুন্নি। ঠিক হল, ও একবার লাটাই নেবে একবার আমি। তারপর হইহই কাণ্ড ছাদজুড়ে। ভাগ্যি টুন্নি এসেছিল, না হলে লাটাইয়ে সুতো গোটাতে হাতে নড়া খুলে যেত। 
খানিক পর দেখা গেল, মামার আর সে ধার নেই। মাঞ্জা সেভাবে টানতে পারল না। অনেকগুলো ঘুড়ি কাটা গেল। বাবাও দেখলাম ফেল। বেলাও হল অনেকটা। এবার খেতে যাবে সবাই। এই এতক্ষণের অপেক্ষা এবার পূর্ণ হবে। মুখ তুলে চাও ঠাকুর। কাল দানাদার ভোগ, শিওর! মামা তখন লাল-সবুজ মোমবাতিটা ওড়াচ্ছে। এবার মামা সুতো হাতে সবে বলতে শুরু করেছে, ‘নে ওড়া। সবসময় খেয়াল রাখবি ঘুড়ির মুখটা যেন উপরের দিকে থাকে। যদি ডানদিকে নিতে হয়, তাহলে হাতটা একটু ডানদিকে কাত করবি, তারপর হাল্কা হাল্কা টান দিবি সুতোয়। দেখবি ঘুড়ি তোর কথা শুনছে। প্যাঁচ লাগলে লাটাই মাটিতে ফেলে টানা শুরু করবি। দেখেছিস আমাকে, তোর বাবাকে, সেরকমই করবি, পারবি না?’ মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলার আগেই, মোমবাতিটা কাটা পড়ল। মামা ‘ধুস’ বলে সুতো ছেড়ে দিল হাত থেকে। বলল, ‘গুটিয়ে নে পুরোটা।’ মা আর বড়মাসি শুনিয়ে দিল, ‘দুপুর অনেক হয়েছে। নীচে চল। খেয়ে শো একটু। বিকেলে আবার আসিস।’ ব্যস, সব আশা, ইচ্ছে, ইজ্জত জলাঞ্জলি গেল। সামান্য ঘুড়ি, তাও হাতে দিল না কেউ। চোখ ফেটে সত্যিই জল এল।
জীবনে কিছুই হল না। গাড়ি থেকে ঘুড়ি, কিছুই না।
15th  September, 2024
ট্রাম্পের আমেরিকা
মৃণালকান্তি দাস

‘ইফ হি উইনস’, এই শিরোনামেই টাইম ম্যাগাজিন গত মে মাসে সংখ্যা প্রকাশ করেছিল। সেই সংখ্যায় সাংবাদিক এরিক কোর্টেলেসা জানিয়ে দিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে বহুযোজন এগিয়ে গিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশদ

10th  November, 2024
ভাইজানের বিপদ
সমৃদ্ধ দত্ত

এই গ্রুপটাকে সবাই একটু ভয় পায়। কলেজের মধ্যে এই চারজন সর্বদাই একসঙ্গে থাকে। পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে চলে আসে দুপুর গড়াতেই। আর সেখানেই তাদের ঘোরাফেরা সবথেকে বেশি। হুড খোলা একটা মাহিন্দ্রা জিপ চালায় যে, তার আসল নাম বলকারান ব্রার। বিশদ

03rd  November, 2024
কাজীর কালীবন্দনা
সায়ন্তন মজুমদার

ভয়ে হোক বা ভক্তিতে, মা কালীর মধ্যে কিন্তু একটা ব্যাপার আছে। যে কারণে কেরেস্তানি কবিয়াল অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি সাহেবের লেখা পদেও ‘শ্যামা সর্বনাশী’কে পাওয়া যায়, শোনা যায় ‘জয় কালীর ডঙ্কা’। আবার ত্রিপুরার নারায়ণপুরের মৃজা হুসেন আলিকে জয় কালীর নামে যমকেও তাচ্ছিল্য করতে দেখি। বিশদ

27th  October, 2024
শুভ বিজয়া
কৌশিক মজুমদার 

বিজয়ার থেকেই ধীরে ধীরে দিনগুলো, রাতগুলো কেমন অদ্ভুত ঝিমধরা ক্লান্ত লাগে। প্রতি মুহূর্তে মনে হয় যেন এবার আরও অনেক কিছু করার ছিল, জীবনপাত্র উছলিয়া ভরার ছিল। ভরা হল না।  বিশদ

20th  October, 2024
শ্রী শ্রী দুর্গা সহায়
সোমা চক্রবর্তী

১৯৮৬। তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। ছুটিতে দু’বেলা আর অন্যান্য দিন সন্ধ্যায় পড়তে বসা— এই ছিল রোজের রুটিন। পুজোর অপেক্ষায় থাকতাম সারা বছর। কারণ, আমাদের বাড়িতে নিয়ম ষষ্ঠী থেকে নবমী বই ছোঁয়া যাবে না। দশমীর দিন যাত্রা করে আবার পড়া শুরু। বিশদ

20th  October, 2024
নানা রঙের দশভুজা
দেবযানী বসু 

মহিষাসুরমর্দিনী দেবী দুর্গা! বেদ, পুরাণ, তন্ত্র, মহাকাব্য—সর্বত্র তাঁর মহিমার জয়গান। মতভেদও কম নেই। আর তা শুধু আবির্ভাব নয়, গাত্রবর্ণ নিয়েও। বেদ-পুরাণের বর্ণনায় দেবী গৌরবর্ণা, স্বর্ণবর্ণা, পীতবর্ণা, অতসীবর্ণা। বিশদ

06th  October, 2024
পুজোর টানে ফেরা
সুকান্ত ঘোষ

মহালয়ার ভোর। ঘুম থেকে উঠেই ঘরে চালিয়ে দিয়েছি ‘বীরেনবাবু স্পেশাল’। বেশ জোরে। খানিক পরেই দরজায় টোকা। খুলতেই দেখি, আমার ডানপাশের ঘরের জোসেফ ও বাঁ পাশের ঘর থেকে ফাউস্টো ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। ঘরে ঢুকল দু’জনে। বিশদ

29th  September, 2024
কল্যাণীর বিভূতিভূষণ

মুরাতিপুর গ্রাম। তাঁর মামার বাড়ি। জন্মস্থানও। গ্রামটি আর নেই। সেখানেই গড়ে উঠেছে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৩০ তম জন্মবার্ষিকীতে এমন অনেক অজানা কাহিনি লিখলেন সুখেন বিশ্বাস।
বিশদ

22nd  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। বিশদ

25th  August, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
একনজরে
জল্পনাই সত্যি হতে চলেছে। বাড়তে চেলেছে ইপিএফে মাসিক বেতনের ঊর্ধ্বসীমা। আগামী ৩০ নভেম্বর ইপিএফও-র অছি পরিষদের বৈঠক আছে। সেই বৈঠকে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়ার সম্ভাবনা। ...

আবাস যোজনার প্রকৃত উপভোক্তাদের তথ্য যাচাইয়ের কাজ শুরু করল পুলিস। তবে, গ্রামে মাঝেমধ্যে পুলিসের গাড়ি দেখে ভয়ে কাঁটা বাসিন্দারা। আবাস যোজনার তালিকা নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ উঠেছে। ...

আর জি কর কাণ্ডই প্রথম নয়। অতীতে কলকাতা পুলিসের ইতিহাসে সার্জেন্ট বাপি সেন খুনের মামলাতেও আর জি করের মতো প্রতিদিন শুনানি হয়েছিল। এমনটাই জানাচ্ছেন কলকাতা ...

শুধু ‘তরুণের স্বপ্ন’ নয়, রাজ্য সরকারের অন্যান্য প্রকল্পগুলিকেও টার্গেট করেছিল মালদহের বৈষ্ণবনগর থেকে ধৃত হাসেম আলি। তার গ্যাং কৃষকবন্ধু, কন্যাশ্রী বা বার্ধক্য ভাতার মতো প্রকল্পের টাকা হাতিয়েছে কিনা খতিয়ে দেখছে পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৪২: লন্ডনে রাজা প্রথম চার্লসের সঙ্গে সংসদের তুমুল বিতর্ক হয়
১৮০৫: ফরাসিরা ভিয়েনা দখল করে
১৮৩৫: মেক্সিকোর কাছ থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীনতা ঘোষণা করে টেক্সাস
১৮৬৪: গ্রিসের নতুন সংবিধান গৃহীত হয়
১৯০৭: পল কমু’র উদ্ভাবিত হেলিকপ্টার প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে
১৯১৩: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির সংবাদ শান্তিনিকেতনে পৌঁছায়
১৯৪৭: রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) অ্যাসল্ট রাইফেল একে-৪৭ চূড়ান্তভাবে তৈরি করে। লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিখাইল কালাশনিকভ এই উন্নত স্বয়ংক্রিয় রাইফেল তৈরি করেন বলে তাঁর নামানুসারে এর এর নাম দেয়া হয় আভটোমাট (স্বয়ংক্রিয়) কালাশনিকভ ১৯৪৭ বা সংক্ষেপে একে-৪৭
১৯৬৭: বিশিষ্ট অভিনেত্রী জুহি চাওলার জন্ম
১৯৮৯: আকস্মিক ধসে পশ্চিমবঙ্গের রানীগঞ্জের কয়লাখনির অভ্যন্তরে ৭১ শ্রমিক আটকে পড়েন। পরে বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ক্যাপসুলের সাহায্যে ৬৫ জনকে জীবিতাবস্থায় উদ্ধার করা হলে এই উদ্ধার পদ্ধতি বিশ্বে বিস্ময়ের সৃষ্টি করে
২০০১: সত্যজিৎ রায়ের 'পথের পাঁচালী' ও 'অপরাজিতা' র সর্বজয়া খ্যাতা বিশিষ্ট অভিনেত্রী করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২১: আন্তর্জাতিক সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক উইলবার স্মিথের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৭ টাকা ৮৫.৩১ টাকা
পাউন্ড ১০৬.৬৭ টাকা ১১০.৪৩ টাকা
ইউরো ৮৮.২৪ টাকা ৯১.৬২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ কার্তিক, ১৪৩১, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী ১৭/৫৫ দিবা ১/২। রেবতী নক্ষত্র ৫৩/১৮ রাত্রি ৩/১১। সূর্যোদয় ৫/৫১/৫৬, সূর্যাস্ত ৪/৪৯/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৭/১৯ গতে ৮/৩ মধ্যে পুনঃ ১০/১৫ গতে ১২/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৬/৩৪ মধ্যে পুনঃ ৮/১৯ গতে ৩/১৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৩৫ গতে ৭/১৯ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ৩/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩৭ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ১২/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩৭ গতে ৪/১৫ মধ্যে। 
২৭ কার্তিক, ১৪৩১, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী দিবা ৯/৫৭। রেবতী নক্ষত্র রাত্রি ১/৪৩। সূর্যোদয় ৫/৫৩, সূর্যাস্ত ৪/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ মধ্যে ও ৭/৩৪ গতে ৮/১৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১২/৩২ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪১ গতে ৬/৩৪ মধ্যে ও ৮/২১ গতে ৩/২৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫১ গতে ৭/৩৪ মধ্যে ও ১/১৫ গতে ৩/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/৩৭ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/২২ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩৭ গতে ৪/১৫ মধ্যে। 
১০ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নৈহাটি বিধানসভা উপ নির্বাচন: জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে তুললেন প্রশ্ন

04:52:40 PM

তৃতীয় টি২০: ২১ রানে আউট রেজা, দঃ আফ্রিকা ৪৭/২ (৫.৩ ওভার), টার্গেট ২২০

11:29:00 PM

তৃতীয় টি২০: ২০ রানে আউট রায়ান, দঃ আফ্রিকা ২৭/১ (৩ ওভার), টার্গেট ২২০

11:19:00 PM

তৃতীয় টি২০: ফের শুরু হল ম্যাচ, দঃ আফ্রিকা ৭/০ (১ ওভার), টার্গেট ২২০

11:11:00 PM

উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে ব্রাউন সুগার তৈরির কাঁচামাল সহ ২ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করল মালদহ জেলা পুলিস

10:49:00 PM

তৃতীয় টি২০: মাঠে পোকার উৎপাতে সাময়িক ভাবে বন্ধ ভারত-দঃ আফ্রিকা ম্যাচ

10:45:00 PM