Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। ছোটবেলায় মাঝেমধ্যে বাবার সঙ্গে শ্যুটিং দেখতে যেতাম। সেই কাজের জায়গায় আমি ওঁকে দেখেছি, এটুকুই। যত দূর মনে পড়ে, আমি ওঁর একটা শ্যুটিংই দেখেছিলাম—‘নিধিরাম সর্দার’। শেষদিকের ছবি। আমি তখন স্কুলে পড়ি। খুব সম্ভবত ৭-৮ বছর বয়স হবে। সেই শ্যুটিংয়ে গিয়ে একটা দৃশ্য দেখে খুব মজা পেয়েছিলাম। ভানুজেঠুর (বন্দ্যোপাধ্যায়) একটা দৃশ্য দেখে খুব হেসেছিলাম। তখন আবার ভানুজেঠু আমার সঙ্গে ছবি তুলে বললেন, ‘সিনটা হিট’! মনে আছে, উত্তমজেঠুর সেই ছবিতে একটা সাংঘাতিক মেকআপ ছিল। পুরো মাস্ক পরা, পরচুলা। ওই মেকআপ নিয়ে কথাবার্তা বলাও কঠিন। সেদিন আমরা একসঙ্গে মেকআপ রুমে লাঞ্চ করেছিলাম। বেনু আন্টি (সুপ্রিয়াদেবী) একগাদা চাইনিজ নিয়ে এলেন। আমরা একটু খেলাম। তারপর বাকিটা গোটা ইউনিটকে দিয়ে দেওয়া হল। সেখানে একটা মজার ঘটনা ঘটেছিল। মেকআপ রুমে বসে, আমি উত্তমজেঠুর দিকে তাকিয়ে হা করে বসেছিলাম। ওঁর হাসিটা আমার কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লাগছিল। তখন আমায় খুব গম্ভীর হয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘কী রে, কী দেখছিস?’ মুখ ফসকে বলে ফেলেছিলাম, ‘তোমার দাঁতগুলো কীরকম অদ্ভুত। হাঙরের মতো। ভিতর দিকে ঢোকানো।’ সেটা শুনে খুব উনি খুব হেসেছিলেন। সত্যি কথা বলছি, সেই হাসির মানে আজকে বুঝতে পেরেছি। ঠাট্টা করে বলতে গেলে, উনি মনে হয় মনে মনে বলেছিলেন, ওই একটা হাসির জন্য কত সংসার ভেসে গিয়েছে রে! 
এই শ্যুটিংয়ের পর আমি উত্তম কুমারকে দেখেছি সোমাদির (সুপ্রিয়াদেবীর মেয়ে) বিয়েতে। সেখানে গিয়ে দেখলাম, উনি সব ভিড়ের থেকে দূরে গিয়ে অন্ধকারে পায়চারি করছেন। পরে শুনেছিলাম, ‘ছোটি সি মুলাকাত’ ছবিতে খুব ক্ষতি হয়ে গিয়েছিল। তাই নিয়ে বোধ হয় চিন্তিত ছিলেন। কিন্তু উত্তমজেঠু আমার কাছে উত্তম কুমার হয়ে উঠলেন কীভাবে? মানে সম্মোহন কীভাবে তৈরি হল? আমার একবার ক্রিকেট ম্যাচ দেখার ইচ্ছে হয়েছিল। ইডেন গার্ডেন্সে দিলীপ কুমার একাদশ বনাম উত্তম কুমার একাদশ বলে একটা ক্রিকেট ম্যাচ হয়েছিল। বাবার সঙ্গে দেখতে গিয়েছিলাম। খুব সম্ভবত এটা হয়েছিল ১৯৭৯ সালে। সেই সময় আমার আগ্রহ ছিল অমিতাভ বচ্চন, রেখাজিকে নিয়ে। আমি ওঁদেরকেই দেখতে সেখানে গিয়েছিলাম। এখনও মনে আছে, বাবার সঙ্গে ক্লাব হাউজে গেলাম। তারপর ড্রেসিং রুমেও গেলাম। ওঁদের সকলের সঙ্গে আলাপ হল। অটোগ্রাফও নিলাম। এসব হয়ে যাওয়ার পর আমরা ক্লাব হাউজে গিয়ে বসেছি। খেলা শুরু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। দেখলাম, কোথাও কিছু নেই পুরো মাঠ হঠাত্ কেঁপে উঠল। কেঁপে উঠল বলতে বিরাট চিত্কারে গমগম করে উঠল। আমি ভেবেছি বোধ হয় অমিতাভ বচ্চন নেমে গিয়েছেন। দৌড়ে গিয়েছি, দেখার জন্য। ঘটনা দেখে আমি হা হয়ে গেলাম। দেখি একটা হ্যাট পরে, চোখে গগলস দিয়ে উত্তমজেঠু মাঠে নামছেন। মনে আছে একটা চেক কাটা কোর্ট গায়ে ছিল। উনি মাঠে নামতে নামতে দর্শকদের দিকে হাত নাড়াচ্ছিলেন। আর দর্শক চিত্কারে ফেটে পড়ছে। সত্যিই গোটা বিষয়টা প্রথমে বুঝিনি। কারণ, আমার আগ্রহ তো অমিতাভকে নিয়ে। আমি তো তাঁকেই দেখতে গিয়েছিলাম। সেই সময় ‘ডন’ মুক্তি পেয়েছে। আপামর ভারতবাসী কাঁপছেন। মানে অমিতাভই যেন সকলের কাছে শেষ কথা। এই অবস্থায় উত্তমজেঠুকে দেখে সেদিন প্রথম ভেবেছিলাম, তার মানে উত্তমজ্যেঠু কেউ একটা হবেন! এখান থেকেই ব্যক্তিগতভাবে আমার উত্তম কুমারের প্রতি আগ্রহ বাড়ল। সেই যে আগ্রহ এলো, তারপর থেকে এখনও বাড়তে বাড়তে বেড়েই চলেছে। 
ওঁর মারা যাওয়ার দিনের একটা ঘটনার কথা বলি। উত্তমজেঠুর দেহ শহরের রাস্তা দিয়ে লড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি শরত্ বোস রোডের উলটো দিকের একটা বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমার ডান দিকে যতদূর দেখা যাচ্ছে দেশপ্রিয় পার্ক আর বাম দিকে সাদার্ন অ্যাভেনিউ। কোথাও এতটুকু রাস্তা দেখা যাচ্ছে। কোনও জানলা, কোনও ফুটপাত, কোনও রক কিচ্ছু খালি নেই। মানুষে মানুষে ভরপুর। লড়িটা কিন্তু তখনও দেশপ্রিয় পার্কে। এরকম ভয়ানক দৃশ্য এর আগে কখনও দেখিনি। বাবা বলেছিলেন, এরকম আর দু’বার হয়েছিল। মহত্মা গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মারা যাওয়ার সময় এরকম ভিড় হয়েছিল। সেই থেকে উত্তম কুমারকে চিনতে শুরু করলাম টেলিভিশনে ওঁর ছবিগুলো দেখে। সেই সময় ওঁর বেশ কয়েকটা ছবি নতুন করে মুক্তি পেয়েছিল। আমার মনে আছে, ‘চৌরঙ্গী’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছিলাম। তখন একটাই চ্যানেল দূরদর্শন। সেই সময় পাগলের মতো উত্তম কুমারের ছবি দেখা শুরু করলাম। সেই যে উত্তম কুমার নামের একটা নেশা ঘারে চাপল। সেই থেকে আর নামেনি। 
সেখান থেকে উত্তম কুমারের চরিত্রেও আমাকে অভিনয় করতে হল। প্রথমে এই চরিত্রে অভিনয় করতে চাইনি। সেটা আমাকে জোর করে করাল। প্রথমে না বলেছিলাম। সেই ইডেনে উত্তম কুমারকে দেখা তারপর তাঁর চরিত্রে অভিনয় করা, এতটা ভাবলে সত্যিই কাজটা করতে পারতাম না। একটা বিষয় জানতাম, আমি পর্দায় ওঁর ক্যারিশ্মা ফোটাতে পারব না। আমি ভাবতাম, শুধু ওঁর ভঙ্গিটা ফুটিয়ে তুলতে হবে। উনি কোন অবস্থায় পড়লে কী করতেন? সেটুকুই মাথায় রেখেছিলাম। আসলে এতবার ছবিগুলো দেখেছি, ওঁর সেই হাবভাবগুলো মাথায় বসে গিয়েছে। 
উত্তমজেঠু মারা যাওয়ার পর বাবা জন্ম ও মৃত্যুদিনে বাড়িতে জাকজমকপূর্ণ ব্যাপার শুরু করেছিলেন। ১০৮টা শ্বেত পদ্মফুল আসত। সেই ফুল রাখা হতো উত্তম কুমারের ছবির সামনে। এখনও আমার বাড়িতে ওঁর ছবিতে মালা পড়ে। ওটা করতেই হবে। 
28th  July, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। বিশদ

28th  July, 2024
ট্রাম্প ফিভার!
মৃণালকান্তি দাস

১৯৮১ সালের ৩০ মার্চ। আমি থেরাপিস্টের অফিসে বসে রয়েছি। একটু পরেই আমার শরীরে থেরাপি দেওয়া হবে। আচমকা এক সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট হুড়মুড় করে দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলেন। প্রথমে আমি খুবই রেগে গিয়েছিলাম। আমি ভাবলাম, ‘লোকটা আর সময় পেল না! আমার থেরাপি সেশনে ফট করে ঢুকে পড়ল?’ বিশদ

21st  July, 2024
ট্রাম্প জিতলে হারবে আমেরিকা!

আমেরিকার রিপাবলিকান দলের নেতা রোনাল্ড রেগ্যান সম্পর্কে বাজারে একটি গল্প প্রচলিত আছে। রেগ্যান ছিলেন বি-মুভির সাধারণ এক অভিনেতা। বরাতজোরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নাকি একদিন হোয়াইট হাউসে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ন্যান্সি, আমি কি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হয়েছি, না ওই ভূমিকায় অভিনয় করছি?’ বিশদ

21st  July, 2024
অস্তরাগ
সোমনাথ বসু

সেই কবে মুকুল দত্ত লিখেছিলেন, ‘চোখের জলের হয় না কোনও রং, তবু কত রঙের ছবি আছে আঁকার...’। সত্যি, মনের কত ক্যানভাস ভিজেছে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর।
বিশদ

14th  July, 2024
তারার জন্ম
সৌগত গঙ্গোপাধ্যায়

‘দিস টাইম ফর মরক্কো!’ — গানে গমগম করছে বার্সেলোনা শহর থেকে ৪০ কিমি দূরের রোকাফন্দা অঞ্চল। সেই সঙ্গে বাজির আওয়াজে কান পাতা দায়। অথচ, ২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বরের সেই রাত স্পেনের কাছে অভিশপ্ত।
বিশদ

14th  July, 2024
জয় জগন্নাথ
সুমনা সাহা

রথ বললেই মনে যে ছবি ভেসে ওঠে, তা একটা ছাদ-খোলা ঘোড়ার গাড়ির মতো। তার উপরে বিমর্ষ মুখে বসে আছেন মধ্যম পাণ্ডব অর্জুন। কাঁধ থেকে খসে পড়েছে গাণ্ডীব। তাঁর সামনে সারথি রূপে শ্রীকৃষ্ণ। পার্থকে কৃষ্ণ শোনাচ্ছেন ‘উত্তিষ্ঠত জাগ্রত’ বাণী। বিশদ

07th  July, 2024
রথচক্র

রথের জন্য চাই নিম ও হাঁসি গাছের কাঠ। মন্দির কমিটি প্রথমে বনদপ্তরের কাছে খবর পাঠায়। তারপর জঙ্গলে প্রবেশ করেন পুরোহিতরা। পুজো করা হয় নির্দিষ্ট গাছগুলিকে। সেই পর্ব শেষে সোনার কুড়ুল জগন্নাথদেবের চরণে স্পর্শ করিয়ে গাছ কাটার শুরু। বিশদ

07th  July, 2024
মাসির বাড়ির অজানা কথা

পোশাকি নাম অর্ধাসিনী মাতা। তবে সর্বজনের কাছে তার পরিচিতি ‘মৌসি মা’ বা ‘মাসি মা’ বলে। রূপে অবিকল সুভদ্রা দেবী। পুরীর এই অর্ধাসিনী দেবী সম্পর্কে জগন্নাথদেবের মাসি। বিশদ

07th  July, 2024
একনজরে
কুসংস্কার-বিরোধী, যুক্তিবাদী চিকিৎসক নরেন্দ্র দাভোলকরের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার দেশজুড়ে ন্যাশনাল সায়েন্স টেম্পার ডে (এনএসটিডি) পালিত হল। এনএসটিডির সপ্তম বর্ষে জোর দেওয়া হয়েছে কলকাতা সায়েন্স টেম্পার ডিক্লারেশনের উপরে। ...

অনিয়মিত রেল চলাচল, বিভিন্ন রেল স্টেশনের উন্নতিকরণ সহ একাধিক দাবিতে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর রেল অবরোধের ডাক দিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া-জকপুর প্যাসেঞ্জার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। ...

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে এলন মাস্ককে মন্ত্রিসভার সদস্য করবেন। সোমবার এমনটাই ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সংবাদমাধ্যম রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বলেন, ‘এলন খুব বুদ্ধিমান ছেলে। ...

প্রতিবেশী মহিলার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে এক তৃণমূল নেতাকে ঘেরাও করল ক্ষুব্ধ জনতা। মেখলিগঞ্জ ব্লকের চৌরঙ্গি এলাকায় এই নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তৃণমূলের চ্যাংরাবান্ধা অঞ্চল সভাপতি জছিরুদ্দিন মহম্মদ ওরফে খাটোকে গ্রামবাসীদের একাংশ ঘেরাও করে রাখেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পুজোপাঠে ও সাধুসঙ্গে মানসিক শান্তিলাভ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কর্মোন্নতি ও উপার্জন বৃদ্ধি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বরিষ্ঠ নাগরিক দিবস
১৬১৩- বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ঈশা খাঁর মৃত্যু
১৯০৮ - ভারতীয় বাঙালি বিজ্ঞানী তথা কৃষিতে জৈব সার ব্যবহারের পথিকৃৎ পরমনাথ ভাদুড়ীর জন্ম
১৯১১- লিওনার্দো দা ভিঞ্চির  মোনালিসা ছবিটি লুভারস মিউজিয়াম থেকে চুরি হয়ে যায়
১৯৩১- গায়ক বিষ্ণু দিগম্বর পালুসকরের মৃত্যু
১৯৭২- বন সংরক্ষণ আইন চালু হল
১৯৭৮- ভিনু মানকড়ের মৃত্যু
১৯৭৮- অভিনেত্রী ভূমিকা চাওলার জন্ম
১৯৮৬- জামাইকার স্প্রিন্টার উসেইন বোল্টের জন্ম
১৯৯৫- ভারতের নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী সুব্রহ্মণ্যম চন্দ্রশেখরের মৃত্যু
২০০৬- বিশিষ্ট সানাইবাদক ওস্তাদ বিসমিল্লা খানের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৪ টাকা ৮৪.৭৮ টাকা
পাউন্ড ১০৭.১৪ টাকা ১১০.৬৮ টাকা
ইউরো ৯১.৩৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৫,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৫,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া ২৯/৩০ অপরাহ্ন ৫/৭। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র ৪৮/৮ রাত্রি ১২/৩৪। সূর্যোদয় ৫/১৯/১৬, সূর্যাস্ত ৬/০/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৪ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে ৫/৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৫ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৬ গতে ৩/২৮ মধ্যে। রাত্রি ৯/১ গতে ১০/৩১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৯ গতে ১/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩০ গতে ৩/৫৫ মধ্যে। 
৪ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া রাত্রি ৮/১৬। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ৬/২৬ পরে পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫১। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৬/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৪৮ মধ্যে ও ১/৩০ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৩৫ গতে ৩/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৪৮ গতে ১০/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে ও ১১/৪১ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
১৬ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২০৭ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

01:57:35 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন সুপার হলে সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়

11:01:43 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন অধ্যক্ষ হলেন ডাঃ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়

10:46:34 PM

আর জি কর কাণ্ড: আন্দোলনরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের দাবি মেনে চার আধিকারিককে বদলি করল স্বাস্থ্য ভবন

10:41:39 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: উচ্চপর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর

10:05:02 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৫

10:02:32 PM