Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ভালো থাকুন সারা বছর

একটা ঝাঁ চকচকে নতুন বছর! গায়ে নতুন বইয়ের মতো সুগন্ধ। সবে তার চারটি দিন পেরিয়েছে। হাতে বাকি এখনও ৩৬১ দিন। কম কথা নয়! গোটা বছর খুব ভালো যাক— এমন শুভেচ্ছাবার্তা  দিয়ে আমরা নববর্ষে পথ চলা শুরু করি ঠিকই, তবে সকলেই জানি, জীবন তার নিজের নিয়মেই এগবে। সেখানে সুখের পাশেই দাঁড়িয়ে আছে শোক, হাসির পাশে কান্না, সাফল্যের কাছেই ব্যর্থতা। 
নতুন বছরে তাই খারাপকে পাশ কাটিয়ে বাঁচা যাবে না। তবে ভালোর পাল্লা ভারী হলে খারাপ সেখানে কোণঠাসা। সুতরাং বছরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই ভালোর দিকে মন দিন। মন ও শরীর মোটের উপর ভালো থাকলে চারপাশের পরিবেশ-পরিস্থিতি অনেকটাই আয়ত্তে থাকে। 
মনোবিদ ডঃ সুতনুকা গুহ এবং লাইফস্টাইল এক্সপার্ট ও ডায়েটিশিয়ান সুমেধা সিং জানালেন, ‘সুখী ও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি রয়েছে মূলত মনের হাতে। শারীরিক নানা সমস্যা থাকলেও মনকে ভালো রাখলে জীবন আর একটু সুন্দর হয়ে ধরা দেয়।’ তাই মনের ঘর সাজিয়ে ফেলুন এখনই। প্রথমেই রইল ২৫-৬০ বছর বয়সি মানুষদের কথা, যাঁরা কর্মজীবন কাটাচ্ছেন। 

কৃতজ্ঞতার অনুশীলন: বিপদে-আপদে যাঁরা একবার হলেও পাশে থেকেছেন, তাঁদের কথা ভুলবেন না। হয়তো আর্থিকভাবে নয়, কিন্তু মানসিকভাবে দুটো ভালো কথা বলেছেন আপনার সমস্যার সময়ে। নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে তাঁদের বিরুদ্ধে যাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন। বরং তাঁদের বিপদে সবসময় পাশে থাকার চেষ্টা করুন। কৃতজ্ঞতা মনে শুধু প্রশান্তিই আনে না, ব্যক্তিত্ব ও আদর্শকেও শক্তিশালী করে— যা চলার পথের বড় পাথেয়। 

ছোট ছোট লক্ষ্য: অফিসের কাজ হোক বা বাড়ির কোনও গুরুতর পরিকল্পনা, সফল হতে গেলে প্রথমেই কাজটিকে কয়েকটি ভাগে ভেঙে ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করুন। এবার এক একটি ভাগ সফলভাবে পূরণ করতে করতে এগন। একটা সময়ে দেখবেন, উদ্বেগ ও মানসিক চাপের বাড়াবাড়ি ছাড়াই কাজটি সুন্দরভাবে উতরে গিয়েছে। অফিসের কোনও বড় প্রোজেক্ট করার সময়ও এই একই পথ নিন। আপনার ছুটি, অসুস্থতা, অধীনস্ত কর্মীর সুবিধা-অসুবিধা সবকিছু মাথায় রেখে লক্ষ্য ভাগ করুন। তাহলে পরিকল্পনা ও ফোকাস নড়ে যাওয়ার ভয় থাকবে না। 

সঠিক ডায়েট: শরীরের প্রয়োজন বুঝে ডায়েট করুন। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে, বাড়ির খাবার খেয়েই কাঙ্ক্ষিত ওজনে পৌঁছনো সম্ভব। অনেকেই সোশ্যাল সাইটের পাল্লায় পড়ে ডায়েট শুরু করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবছর আর সেই বোকামি নয়। কতটা জল খাবেন সারাদিনে, তাও নির্ধারিত হয় অসুখ ও শরীর বুঝে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।  
ঘুম প্রিয় হোক: সারাদিন একেবারেই সময় পান না পছন্দের ওয়েব সিরিজে চোখ রাখতে। তাই রাতটুকুই ভরসা! এই রুটিনে এতকাল অভ্যস্ত হলে এবার তা বদলে ফেলুন। ওয়েব সিরিজ বা সিনেমা দেখার জন্য কিছুটা সময় চুরি করতে হবে নিত্য কাজের মাঝেই। তাতে একটি ওয়েব সিরিজ দেখতে একটু বেশি সময় লাগলেও তা মানিয়ে নিন। কিন্তু কোনওভাবে রাতের ঘুম নষ্ট করে মোবাইলে চোখ নয়। অন্তত ৬-৭ ঘণ্টা নিশ্ছিদ্র ঘুম আবশ্যক।

মেডিটেশন ও নিজেকে সময়: মনোযোগ বাড়াতে এর বিকল্প নেই। মনের উপর আস্থা বাড়াতে, মেজাজ-রাগ-স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে আনতে ও মন শান্ত করতেও এর জুড়ি নেই। নতুন বছরে দিনে অন্তত কিছুটা সময় মেডিটেশনে দিন। প্রথমে একটানা ৩০ সেকেন্ড একাগ্রতার অভ্যাস করুন। ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে হবে। এছাড়া নিজের জন্যও সময় বের করুন কিছুটা। ‘মি টাইম’-এ ফাঁকি নয়। এই সময়টা নিজের যা ভালো লাগে করুন। কোনও শখের চর্চাও করতে পারেন। 

উল্টোপাল্টা খরচ নয়: মুদ্রাস্ফীতির বাজারে সংসার চালানোর পালে যোগ করুন বাড়তি হাওয়া। একটু খেয়াল করলে দেখবেন, আমরা অনেক আজেবাজে খরচ করি। কেউ হয়তো অ্যাপ ক্যাব বেশি বুক করি, কেউ আবার একটু বেশিই বাইরে খাওয়াদাওয়া করি। কারও বা কেনাকাটার শখ আছে। অফলাইন ও অনলাইনে নানা ছাড়ের হাতছানিতে খরচ বেশি হয়। এবছর প্রথম থেকেই খেয়াল রাখুন সেসব। সারা মাসের খরচের হিসেব রাখতে নানা অ্যাপ আছে। সেসব অ্যাপ রেখে দিন ফোনে। 

বেড়াতে যান: মনের আগল খুলে দিয়ে বিশ্ব দেখুন। বেড়াতে যাওয়ার লিস্টে বাড়ির কাছের কোনও ডেস্টিনেশন থাকলেও কোনও অসুবিধা নেই। বছরে এক-দু’বার সময় বের করে টুক করে ঘুরে আসুন কোথাও। সপ্তাহে একদিন বাড়ির সব সদস্য মিলে একসঙ্গে একটা গোটা দিন কাটানোর চেষ্টা করুন। এতে মন ভালো থাকার পাশে সম্পর্কগুলোও মজবুত থাকে। গুড হরমোন ডোপামিন ক্ষরণ হয়। ফলে ডিপ্রেশন দূরে থাকে। 

ভুলতে শিখুন: কিছু কিছু বিষয় মনে রেখাপাত করে। কিন্তু সেসব বিড়ম্বনা ও বিরক্তি বাড়ায়। তাই খুঁটিনাটি সবকিছু ধরে বসে থাকবেন না। যে ইচ্ছাকৃত অপমান করে, তার অপমানের জবাব দিন নিজের সাফল্য ও কাজ দিয়ে। উপেক্ষা করুন তাঁদের। 

স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও শরীরচর্চা: কোনও সমস্যা না থাকলেও বছরে অন্তত দু’বার রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, হার্টের অবস্থা খতিয়ে দেখুন। থাইরয়েড, ডায়াবেটিস হল কি না দেখে নিন। জিমে ভর্তি হওয়ার আগে ফুসফুস ও হার্টের চেক আপ করিয়ে নিন। অজানা সমস্যা থাকলে তা ধরা পড়বে এবং সচেতন হয়ে শরীরচর্চা করা যাবে। দিনে অন্তত ৪০-৫০ মিনিট শরীরচর্চা করুন। হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতার বা জিমে এয়ারোবিক্স এক্সারসাইজ— যে কোনও একটি বেছে নিতে পারেন। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে ও একাধিক লাইফস্টাইল ডিজিজ দূরে থাকবে। 

বিনিয়োগে সচেতন হন: শেয়ার বাজার থেকে নানা মিউচুয়াল ফান্ড, সহজে ধনী হওয়ার হাতছানি চারপাশে। কিন্তু আপনি কোথায় কতটা বিনিয়োগ করবেন, নতুন করে কোনও বিমা বা এসআইপি শুরু করবেন কি না— এগুলো সোশ্যাল মিডিয়া দেখে একটা ধারণা করে নিন। কিন্তু বিনিয়োগের আগে আর্থিক পরামর্শদাতার সঙ্গে আলোচনা করুন।  
ধূমপান ও অ্যালকোহলে রাশ: হার্ট ও ফুসফুসকে ভালো রাখতে, দু’-তিন ধরনের ক্যান্সারের থেকে বাঁচতে ও স্বাস্থ্যখাতে খরচ কমাতে ধূমপান ও অ্যালকোহল আজই বর্জন করুন জীবন থেকে। 
এবার আসা যাক ছোটদের কথায়। ১৪-২৪ বছর বয়স— বয়ঃসন্ধিকাল থেকে ইউনিভার্সিটির জীবন, এই পর্যায়ে আছে যারা, তাদের জন্যও রইল বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ। 
ভালো মানুষের অধ্যায়: এই বয়সই চরিত্র, আদর্শ ও বোধ তৈরি করে। দয়ামায়া, কৃতজ্ঞতা, স্বার্থহীনতা এসব সুকোমলবৃত্তি নিজের মধ্যে তৈরি হচ্ছে কি না খেয়াল রাখতে হবে। জীবন বুঝতে সাহায্য করবেন বাবা-মা। তাই তাঁদের সঙ্গে যেন দূরত্ব না বাড়ে।
বন্ধু চেনা: কে বন্ধু, আর কার শুধুই বন্ধুত্বের মুখোশ— এটা ছোটবেলা থেকেই চিনে গেলে জীবনে অনেকটা এগিয়ে থাকা যায়। কর্মক্ষেত্রে কারা বন্ধুর বেশে ক্ষতি করতে সচেষ্ট, তাদের চেনা সহজ হয়। বাড়িতে যাতে সব কথা খুলে বলা যায়, সেই অবকাশ বাবা-মা দেবেন সন্তানকে।  সন্তানকেও বাবা-মায়ের উপর আস্থা রাখতে হবে। বন্ধুদের প্রভাব যেন পরিবারের চেয়ে বড় হয়ে না দাঁড়ায়।

কেরিয়ারে মন: উঁচু ক্লাস থেকেই কেরিয়ারের প্রতি যত্নবান হতে হবে। পড়াশোনা হোক, খেলা হোক বা অন্য কোনও গুণ— যা নিয়ে জীবনে এগনোর ইচ্ছা, তা স্থির করে ফেলার এটাই সময়। উচ্চ মাধ্যমিকের পরে সে পথই যেন ‘প্রায়োরিটি’ হয়ে ওঠে। 

আবেগে রাশ: বর্থ্যতাকে গ্রহণ করার শিক্ষা এখন থেকেই রপ্ত করতে হবে। বাবা-মা নিজেরা যা পারেননি, সেই স্বপ্ন বা প্রত্যাশা শিশুর উপর চাপিয়ে দেবেন না। ওকে ওর মতো করে বড় হতে দিন। সন্তানকেও মনে রাখতে হবে, সারাজীবন বাবা-মা আগলে রাখার জন্য থাকবেন না। তাই বাইরের পৃথিবীর চেহারা চিনতে হবে। অতিরিক্ত আবেগ, অতিসক্রিয়তা, ঝুঁকি নেওয়ার মারাত্মক ঝোঁক,  নিজেকে শেষ করে দেওয়ার ঘন ঘন প্রবণতা— এসব দেখলে প্রয়োজনে মনোবিদের সাহায্য নিন। 

মাদক নয়: একটা বয়সে জেদ, অবাধ্যতা, কুসঙ্গ করার প্রবণতা বাড়ে। তার উপর সেসময় ক্ষতির দিকে ঠেলে দেওয়া মানুষের সংখ্যাও কম নয়। মাদকের জালে জাড়িয়ে পড়া সহজ হলেও তা ভেদ করে বেরনো কঠিন। জীবনের যাবতীয় সম্ভাবনা শেষ করে দিতে পারে এমন ভুল ভুলেও নয়। তাই মাদক থেকে দূরে থাকতেই হবে। সন্তান মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ছে দেখলে দ্রুত বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নিন অভিভাবকরা। 
মনীষা মুখোপাধ্যায়
04th  January, 2025
ছবির গ্রাম লবণধার

সবুজ অরণ্যে ঢাকা চারপাশ। শীতে ঘন কুয়াশার আস্তরণ সরিয়ে ভোর হয় এখানে। গ্রামের নাম লবণধার। আলপনা আর চিত্রকলা দিয়ে সাজানো এই গ্রামের ঘরবাড়ি, মন্দির।    বিশদ

04th  January, 2025
 টুকরো  খবর

টেমস আর ভাগীরথী মিলে গেল এবার। না, কোনও ভৌগোলিক গোলযোগ নয়। বরং ইতিহাসে ছাপ রাখতে পারে এমনই দৃষ্টান্ত রাখল লন্ডনে স্থাপিত বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও কলকাতার বেঙ্গল বিজনেস কাউন্সিল। বাংলার সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত করতে মউ স্বাক্ষর করল এই দুই সংস্থা। বিশদ

04th  January, 2025
পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ছোট্ট গ্রাম দর্মা। হাতে গোনা কয়েক ঘর লোকের বাস সেখানে। প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে এই গ্রামে। এখানেই পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্প। পাহাড়ের বিশালতা আর অপরূপ রূপের কাছে আপনিই মাথা নত হয়। বিশদ

28th  December, 2024
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
বাঙালি বাড়িতে খ্রিস্টমাসে হইচই

বড়দিন মানেই চকচকে সবুজ গাছ, আলোর মালা আর নানারকম ছোট-বড় সাজসরঞ্জাম, সাজ সাজ রব এখানেও।   বিশদ

21st  December, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

ঐক্য, ঐতিহ্য ও ক্রীড়ার মহোৎসব ‘মিলন উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছিল জর্জ টেলিগ্রাফ স্পোর্টস ক্লাব। এই অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হল কিংবদন্তি ফুটবল প্রশাসক প্রদ্যুৎ দত্তের জীবনী গ্রন্থ ‘ফুটবলের কাঞ্চনজঙ্ঘা’ এই সংকলনটিতে প্রদ্যুৎ দত্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কলম ধরেছেন তাঁর পারিবারিক মানুষজন, ক্রীড়া, রাজনীতি, সাংবাদিক-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব। বিশদ

21st  December, 2024
অনিন্দ্যসুন্দর খাজুরাহো

ইতিহাস ও স্থাপত্যশিল্প হাত ধরাধরি করে রয়েছে এই মন্দিরে। তাই মধ্যপ্রদেশ পর্যটনশিল্পে আলাদা গুরুত্ব ঐতিহাসিক এই স্থানের।  বিশদ

21st  December, 2024
সাফসুতরো ওয়াশিং মেশিন

জামাকাপড় ধুয়ে যে পরিষ্কার করে, তারও প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্ন। কোন কোন উপায়ে পরিষ্কার করা যায় এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রটিকে? বিশদ

14th  December, 2024
ত্রিবেণী তীর্থ পথে

ত্রিবেণী সঙ্গমে ধর্ম আর প্রকৃতি দুটোই উপভোগ করতে পারেন। আর পাশেই বেনারস। ফলে এই দুই জায়গাই একবারে ঘুরে নেওয়া সম্ভব।   বিশদ

14th  December, 2024
আপারকেস কলকাতায়

পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ গিয়ারের দেশীয় ব্র্যান্ড আপারকেস তাদের প্রথম এক্সক্লুসিভ স্টোরের উদ্বোধন করল কলকাতায়। সল্ট লেকের সিটি সেন্টারের এই স্টোরে পাবেন টেকসই ও আধুনিক ভ্রমণ সামগ্রী। বিশদ

14th  December, 2024
 টুকরো  খবর

অর্ধেক বছর তথা ৬ মাস সাফল্যের সঙ্গে অতিবাহিত করল ত্বক পরিচর্যার অন্যতম কেন্দ্র ইনিয়া এস্থেটিক্স ও ট্রিটমেন্টস। ৬ মাসের এই সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন অভিনেত্রী রিচা শর্মা। জানিয়েছেন, ইনিয়ার অনুষ্ঠানে যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। বিশদ

14th  December, 2024
একনজরে
কড়া নিরাপত্তার চাদরে মোড়া ভোপাল সেন্ট্রাল জেল। তারপরও জেল চত্বরে উড়ল ‘মেড ইন চায়না’ ড্রোন। নিরাপত্তা বেষ্টনি পেরিয়ে কীভাবে ঢুকল সেই ড্রোন? সেই প্রশ্নই এখন প্রশাসনিক আধিকারিকদের কপালে ভাঁজ ফেলেছে।  ...

ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের তরজা। আর সেই বিষয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে প্রাক্তন কংগ্রেস সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীকে কার্যত ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল। অবশেষে তিনি মামলাটি প্রত্যাহার করতে একরকম বাধ্য হয়েছেন।  ...

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত লস এঞ্জেলস। পুড়ে ছাই হাজারের বেশি বাড়ি। রাত পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গৃহহীণ লক্ষাধিক মানুষ। প্রাণ ...

পায়ের পাতা বেশ ফোলা। অনুশীলনে নামা তো দূর অস্ত, বুট পরতেই পারছেন না আনোয়ার আলি। ডার্বিতে খেলা বেশ কঠিন। হাতে মাত্র দু’দিন। সম্ভাবনা ক্ষীণ বুঝেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৬ - রাজদূত স্যার টমাস রো সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে হাজির হন
১৬৪২ - রাজা প্রথম চার্লস সপরিবারে লন্ডন থেকে অক্সফোর্ডে পালিয়ে যান
১৬৯৩- কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জোব চার্নকের মৃত্যু
১৮৩৯- ভারত থেকে প্রথম চা রপ্তানি হল ব্রিটেনে
১৮৬২ - পিস্তল আবিষ্কারক স্যামুয়েল কোল্টের মৃত্যু
১৮৬৩ - লন্ডনে প্রথম পাতাল রেল চালু হয়
১৮৮০ – হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীতজ্ঞ তথা বিষ্ণুপুর ঘরানার শিল্পী গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০১ – বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী তিমিরবরণ ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯০৮ - বিশিষ্ট  সাহিত্যিক বিনয় মুখোপাধ্যায়ের (যিনি যাযাবর ছদ্মনামে সুপরিচিত) জন্ম
১৯১১ - জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও নাট্য রচয়িতা শিশির কুমার ঘোষের মৃত্যু
১৯২৪ - অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী সবিতাব্রত দত্তের জন্ম
১৯৩০ - কিংবদন্তি চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার  বাসু চ্যাটার্জীর জন্ম
১৯৫০ - বিশিষ্ট সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যর জন্ম 
১৯৬৮ - চাঁদে মহাশূন্য যানের পদাপর্ণ এবং পৃথিবীতে ছবি প্রেরণ শুরু হয়
১৯৬৮ - "জাপান-বন্ধু ভারতীয়" নামে সুপরিচিত বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য রাধাবিনোদ পালের মৃত্যু 
১৯৭২ - পাকিস্তানে বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন
১৯৭৪- অভিনেতা হৃত্বিক রোশনের জন্ম
১৯৮২ - সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী সুধীন দাশগুপ্তর মৃত্যু
২০২০ - দশকের প্রথম 'উল্ফ মুন এক্লিপ্স' দেখা যায়
২০২৪ - ভারতে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ কার্যকরী হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.১০ টাকা ৮৬.৮৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪১ টাকা ১০৮.১১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৫ টাকা ৯০.৪০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী ৯/৫৩, দিবা ১০/২০। কৃত্তিকা নক্ষত্র ১৮/২৮ দিবা ১/৪৬। সূর্যোদয় ৬/২২/৪৯, সূর্যাস্ত ৫/৫/২৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/১০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৩ গতে ১১/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৪ মধ্যে।
২৫ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী দিবা ৯/৩৮। কৃত্তিকা নক্ষত্র দিবা ১/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৫/৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৫ মধ্যে।
৯ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হল মাসান হোলি

10:50:00 PM

দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল

10:27:00 PM

অসমে কয়লা খনিতে এখনও চলছে উদ্ধারকাজ

09:48:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১

09:38:00 PM

আইএসএল: নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১ (৮৪ মিনিট)

09:13:00 PM

১২ এবং ১৯ জানুয়ারি এসপ্ল্যানেড-হাওড়া ময়দান রুটে মেট্রো বন্ধ
আগামী ১২ ও ১৯ জানুয়ারি গঙ্গাবক্ষের মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ...বিশদ

09:03:12 PM