কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
অর্ধেক বছর তথা ৬ মাস সাফল্যের সঙ্গে অতিবাহিত করল ত্বক পরিচর্যার অন্যতম কেন্দ্র ইনিয়া এস্থেটিক্স ও ট্রিটমেন্টস। ৬ মাসের এই সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন অভিনেত্রী রিচা শর্মা। জানিয়েছেন, ইনিয়ার অনুষ্ঠানে যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। কসমেটোলজিস্ট ও এস্থেটিক ডেন্টিস্ট ডাঃ শ্রদ্ধা পাণ্ডের তত্ত্বাবধানে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে সৌন্দর্য ধরে রাখা ও ত্বক, মুখ ও চুলের খুঁত ঢেকে দেওয়া ও ফিটনেসের নানা চিকিৎসা এখানে করা হয়। এই প্রসঙ্গে সংস্থার ম্যানেজিং পার্টনার ডাঃ শ্রদ্ধা পাণ্ডে জানালেন, ‘এই ছ’মাসে গ্রাহকদের যে পরিমাণ সমর্থন আমরা পেয়েছি, তাতে আমরা অভিভূত। কাস্টমাইজড উপায়ে ত্বকের বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা ও সৌন্দর্য ধরে রাখার নানা পরিষেবা এখানে মিলবে।’ সংস্থার সিইও দেবার্পিতা ভট্টাচার্য জানান, ‘ছ’মাসের এই যাত্রা শুধুই সাফল্যের কথা বলে না। বরং এই ছ’মাসের নিরলস পরিশ্রম, বিশ্বাস ও গ্রাহকের আস্থার্জনের কথাও বলে।’
ইস্টার্ন ইন্ডিয়া কালিনারি অ্যাসোসিয়েশন-এর উদ্যোগ
ভারতের পূর্বাঞ্চলে শাখা চালু করল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া কালিনারি অ্যাসোসিয়েশন (ইআইসিএ)। দেশের এই অঞ্চলের খাবারের মান ও স্বাদের উপর নজর রাখতেই এই উদ্যোগ। এই সংস্থার বক্তব্য অনুযায়ী ভারতের পূর্বাঞ্চলে রান্নার স্বাদ বহুমুখী। খাবারের অভ্যাসও এখানে বিচিত্র। ভারতের উত্তর, দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলে খাবারের ধারা মোটামুটি একইরকম। কিন্তু পূর্বাঞ্চলে খাবারের স্বাদে নানা বৈচিত্র্য। সেই অনুযায়ী এই অঞ্চলের খাবার বিশেষ প্রচার ও জনপ্রিয়তা পায়নি। ফলে খাবারের মানের দিকেও কেউ এর আগে নজর দেয়নি। এই জিনিসগুলোর বদল দরকার। সেই কাজটাই করতে চায় ইআইসিএ। তার জন্য একটা নির্দিষ্ট ধারা মেনে এগতে হবে। প্রথমত একটা কমিউনিটি গড়ে তুলতে হবে। শেফদের ঐক্যবদ্ধ করে এই কমিউনিটি বা রান্নার সম্প্রদায় গড়ে তোলা দরকার। এছাড়াও রান্নার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। রান্নার উপকরণের মান বজায় রাখতে হবে এই ধরনের কাজগুলো ভালোভাবে করার দায়িত্ব নিয়েছে ইআইসিএ। সংস্থার আশা আগামী দিনে ভারতের উত্তরাঞ্চলের মতোই পূর্বাঞ্চলের খাবারও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। ছবি: ভাস্কর মুখোপাধ্যায়
আর এন দত্ত-য়
বিয়ের প্যাকেজ
• স্বর্ণালঙ্কারের জগতে আর এন দত্ত অ্যান্ড কোং জুয়েলার্স এক নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। গড়িয়াহাটে (২১২, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ, ব্লক ডি৩ এবং ৪) এদের শোরুম সেজে উঠেছে বিয়ের হরেক অলঙ্কারে। মধ্যবিত্তের পকেটে বেশি চাপ না দিয়েই বিয়ের মরশুমে ‘সাধ্যের মধ্যে সাধ-বরণ’ করতে প্রস্তুত সংস্থা। মাত্র ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা প্যাকেজ থেকে এখানে মিলবে বিয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সবধরনের গয়না। হাল্কা থেকে ভারী, সাবেক থেকে আধুনিক নকশা মিলবে সবরকমের গয়না। সংস্থার কর্ণধার কৌশিক দত্ত জানালেন, ‘৪০ বছর ধরে এই সংস্থা মধ্যবিত্তকে সোনা কেনায় নিরন্তর উৎসাহিত করে চলেছে। সোনা শুধু সৌন্দর্য বাড়ায় না, ভবিষ্যতের সঞ্চয়ও বাড়ায়। সব মধ্যবিত্ত বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে এবার মাত্র দেড় লক্ষ টাকা থেকে বিয়ের প্যাকেজ নিয়ে এসেছি আমরা।’
চারুবাসনায় চলছে
‘মাইলস উইথ দ্য সাবকনসাস’
• শিল্পী সুজাতা কর (সাহা)-র কাজ নিয়ে সেজে উঠেছে দ্য যোগেন চৌধুরী সেন্টার ফর আর্টস (চারুবাসনা)। গত ২৯ নভেম্বর থেকে এখানে
শুরু হয়েছে সুজাতার ছবির অষ্টম একক প্রদর্শনী ‘মাইলস উইথ দ্য সাবকনসাস’। প্রদর্শনী চলবে আজ, ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করেন সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, শিল্পী যোগেন চৌধুরী ও আদিত্য বসাক। মানুষের আন্তঃমন
অর্থাৎ অবচেতন বা সাবকনসাসে তৈরি নানা ভাবনা দিয়ে সুজাতা সাজিয়েছেন তাঁর ইজেল। প্রদর্শনীর সময় ২টো থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।