ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
ইমামি আর্ট গ্যালারিতে শুরু হল ইন্দো-সুইস শিল্পীদের চিত্রপ্রদর্শনী। মোট ১১জন শিল্পীর ছবিতে সেজে উঠেছে এই গ্যালারির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তল। ‘দেয়ার আর টাইডস ইন দ্য বডি’ এই শিরোনামে প্রদর্শনীটি পরিবেশন করছেন চিত্র তত্ত্বাবধায়ক ডামিয়ান ক্রিস্টিঙ্গার। রাধিকা আগরওয়াল, নিকোল বাকমান, লুকাস বারফুস, রুমা চৌধুরী, শান্তনু দেবনাথ, সুমন দে, মেলানি গুগেলমান, মাইকেল গুয়েন্সবার্গার, থমাস কার্ন, নবীন কিশোর ও মারা জাস্ট-এর ছবি ঠাঁই পেয়েছে এই প্রদর্শনীতে। গত ৮ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী চলবে ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ পর্যন্ত। শরীর শুধুই জৈবিক রক্ত-মাংস ও অস্থির পাহাড় নয়। বরং নানা আবেগে তা আন্দোলিত হয় নিজস্ব ছন্দে। চিত্র তত্ত্বাবধায়ক ডামিয়ান ক্রিস্টিঙ্গারের মতে, দেহ ও প্রকৃতির মধ্যে যে নিবিড় যোগাযোগ সাংস্কৃতিক ইতিহাসবিদ অ্যাস্ট্রিডা নেইম্যানিসের ভাবনা ও নানা লেখালিখি ও কবি ভার্জিনিয়া উলফের কাব্যে ধরা পড়ত, সেই শৈল্পিক ভাবনাই ধরা পড়েছে এইসব ছবিতে। এই প্রসঙ্গে ইমামি আর্টের সিইও রিচা আগরওয়াল জানান, ‘দুই দেশের শিল্পীদের নিয়ে এই প্রদর্শনীতে দু’দেশের শিল্পধারণারও পরিচয় ঘটবে। আশা করি তা দর্শকদের ভালো লাগবে।’
শীতের মরশুমে গ্লিসারিন সাবান আনল স্যাভলন
শীতের মরশুম শুরু হতেই স্যাভলন নিয়ে এল গ্লিসারিন সমৃদ্ধ সাবান স্যাভলন গ্লিসারিন। জীবাণু থেকে ৯৯.৯ শতাংশ সুরক্ষা প্রদান ও অ্যাডিনোভাইরাসের হাত থেকে শিশুকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে এই সংস্থা। তাদের দাবি, শীতের মরশুমে ৯০ শতাংশ খাঁটি গ্লিসারিন যোগ করা হয় বলে এই সাবান ত্বককে নরম ও আর্দ্র রাখে। তাই ‘গ্লিসারিন কি সফটনেস, স্যাভলন কি সুরক্ষা’ এই প্রচার শিরোনামেই সাবানটি বাজারজাত হয়েছে। ৪০ গ্রাম, ৭৫ গ্রাম ও ১২৫ গ্রামের প্যাকেটে এই সাবান পাবেন। সব ধরনের ত্বকের জন্যই এই সাবান উপযোগী বলে দাবি সংস্থার।
‘মেদিনীকথা’-য় উঠে এল শিল্পীর মনের কথা
মেদিনীপুরের ১১ জন চিত্রশিল্পীর ছবি ও ৪ জন স্থাপত্যশিল্প নিয়ে অনুষ্ঠিত হল প্রদর্শনী ‘মেদিনীকথা’। মেদিনীপুর জেলার নামী শিল্পী বিমানবিহারী দাস, ধীরেন শাসমল, ঊষারঞ্জন মণ্ডল প্রমুখ শিল্পীর কাজ ঠাঁই পেয়েছিল এখানে। হাওড়ার কুরি রোডের দ্বারিকা কমপ্লেক্সের স্টুডিও ওফাইভ গ্যালারিতে এই প্রদর্শনীটি হয়। উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিল্পী সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায় ও শিল্প সমন্বায়ক শিখা রায়। গত ৮-১৩ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীতে শিল্পমোদীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। জীবনের নানা অভিব্যক্তি, প্রকৃতি, জীবনের নানা শৈলী ও নিসর্গ ফুটে উঠেছিল এক একটি চিত্রে। ভাস্কর্যেও ছিল শৈল্পিক মন দিয়ে মানব ও প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ করার ছাপ।