Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

বিপ্লবীর বউ 

দিন কয়েক পরেই ভারতের স্বাধীনতা দিবস। আসমান-জমিন ঢাকা পড়বে জাতীয়তাবাদী স্লোগান, গান ও কবিতায়। শহিদবরণ ও শহিদস্মরণে কাটবে একটা গোটা দিন। উদযাপিত হবে ব্রিটিশমুক্তির ইতিহাস। কিন্তু সেই ইতিহাসে শহিদদের বউদের কথাও আমরা রাখব তো? আজ তেমনই এক তরুণীর কথা।

বিয়ের রাত। পুরোহিত বরকে প্রস্তুত করে বিবাহবাসরে নিয়ে আসতে বলেছেন। কনেপক্ষের লোকজন বরকে নিয়েও এসেছেন বিবাহবাসরে। চলছে বিয়ের মন্ত্র পড়া। হঠাৎই বরের হাতে একটা চিরকুট গুঁজে দিল একজন। বধূবেশে পুষ্পকুন্তলা আড়চোখে দেখছেন স্বামীর মুখ। ছেলেটি মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পরীক্ষা দিয়ে দেশে ফিরেছেন। একটি স্কুলে পড়াতে ঢুকেছেন। কিন্তু উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ তাঁর ছিল না। বিএ পাশ করার আগেই পড়াশোনা প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তখন পরিস্থিতি সামলাতে এগিয়ে এসেছিলেন নোয়াপাড়ার বাসিন্দা পুষ্পকুন্তলার বাবা। ছেলেটির উচ্চশিক্ষার যাবতীয় খরচ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বহন করার ভার নিয়েছিলেন তিনি। শুধু শর্ত একটিই। নিজের মেয়ে পুষ্পর সঙ্গে ছেলেটির বিয়ে দিতে হবে। শিক্ষিত সজ্জন ছেলেটিকে দেখে নিজের জামাই করার ইচ্ছে জেগেছিল তাঁর। পাত্রপক্ষও এককথায় রাজি। তাই পাশ করে গ্রামে ফেরার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আত্মীয়রা পুষ্পকুন্তলার সঙ্গে ছেলেটির বিয়ের সমস্ত আয়োজন করে ফেললেন। ততদিনে স্কুলে পড়ানোর সুবাদে পাড়ার সকলে ছেলেটিকে ‘মাস্টারদা’ বলে ডাকে। 
আজ সেই বিয়েরই রাত। বরবেশে সূর্যর কপালে তখন চিন্তার ভাঁজ। দিনকয়েক আগে এই ভয়টাই পেয়েছিলেন। আলাদা করে দেখা করেছিলেন ভাবী শ্বশুরের সঙ্গে। নিজের অবস্থান জানালেও শ্বশুরমশাই জানতেন মেয়ের মনের কথা। পুষ্প যে মানসিকভাবে প্রস্তুত সূর্যকেই বিয়ে করতে। তাই বিয়ে ভাঙলেন না। কৃতজ্ঞতাবশত এই বিয়েতে রাজি না হয়ে আর উপায়ও ছিল না সূর্যর। চিরকুটটা হাতে নিয়েই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়লেন মাস্টারদা। দলের উচ্চমহল থেকে ‘অর্ডার’ এসেছে। দিনকয়েকের মধ্যে ডাক আসবে। তৈরি থাকতে নির্দেশ দেওয়া আছে সেই চিরকুটে। দু’দিন পরে এল সেই মহার্ঘ নির্দেশ। ফুলশয্যার রাত। মাস্টারদার জন্য অপেক্ষায় পুষ্পকুন্তলা। সেইদিনই দলের গুরুতর কাজে ডাক পড়েছে তাঁর। নির্জন কক্ষে স্ত্রী পুষ্পর কাছে গেলেন মাস্টারদা। বললেন, ‘তোমার কাছে আমার অপরাধের সীমা নেই। তুমি আমার অগ্নিসাক্ষী করা স্ত্রী। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তুমি আমার স্ত্রীই থাকবে। কিন্তু দলের গুরুত্বপূর্ণ কাজে আমার ডাক এসেছে। তোমার কাছ থেকে আমাকে বিদায় নিতে হবে।’ স্ত্রী পুষ্প ততদিনে জেনে গিয়েছেন তাঁর মনের মানুষটি শুধুই আর স্কুলে পড়ানোয় আটকে নেই। ছলছলে চোখে নববধূ জানতে চাইলেন একটিমাত্র কথা। ‘চিঠি পাব তো?’
আজীবন সেই কথা রেখেছিলেন মাস্টারদা। স্ত্রীর আত্মত্যাগ তিনি মিথ্যে হতে দেননি। দেশের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, খুব সন্তর্পণে একটি চিঠি ঠিকই পৌঁছে যেত নোয়াপাড়ার বাড়িতে। ভবিষ্যৎ জীবনের স্বপ্ন ও দেশের স্বাধীনতা সেখানে মিলেমিশে লুটোপুটি খেত। চিঠি শুরু হতো, ‘স্নেহের পুষ্প’ দিয়ে।  আর শেষ হতো, ‘তোমারই সূর্য’ লিখে।
সাল ১৯৩১। বাংলার দৈনিকে একটি খবরের দিকে চোখ গেল পুষ্পর। খবর নয়, বলা ভালো একটা ঘোষণা। ব্রিটিশ সরকার একটি আবেদন করেছে। যার শিরোনাম: ‘সূর্য সেনকে ধরিয়া দিতে পারিলে দশ হাজার টাকার পুরস্কার।’ পরে বিস্তারিত লেখা, ১৯৩০ সালের এপ্রিল মাসে যে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন হয়, সেই দলের বিপ্লবী দলের নেতা সূর্য সেনকে যে ধরে দিতে পারবে, বা তাঁর খবর এনে দিতে পারবে তাকে দশ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। ছ্যাঁত করে উঠল পুষ্পর মন। স্বামীর চিন্তায় প্রহর গুনতে গুনতে অপেক্ষা শুরু করলেন তিনি। তখনও চিঠি আসে গোপনে। পাল্টা চিঠি দিয়ে খবর জানার চেষ্টাও করেন। কিন্তু নিজের খবর দেওয়ার চেয়ে পুষ্পর খবর নিতেই মাস্টারদা অধিক উৎসাহী। শুধু চিন্তা করতে বারণ করেন স্নেহের পুষ্পকে। 
আজীবন মাস্টারদার জন্য অপেক্ষা করেছেন পুষ্পকুন্তলা। চিন্তাও করেছেন। দেখাও হয়েছিল ওঁদের। দিনটা ১৯৩৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। জেলে খবর গিয়েছে স্ত্রী পুষ্প শেষশয্যায়। নিউমোনিয়ায় ভুগে ও স্বামীর জন্য অপেক্ষা করতে করতে মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে পুষ্প। অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের মামলায় জেলে অত্যাচারিত হতে হতে মৃত্যুর প্রহর গুনছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেন। স্ত্রীর অসুস্থতার কারণে কয়েক ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়ে এলেন স্ত্রীর কাছে, তাঁকে দেখতে। বাড়ি থেকে সূর্য যখন আর কয়েক মিটার দূরে, তখনই শেষ শ্বাস ত্যাগ করলেন পুষ্প। মাস্টারদা সূর্য সেনের সঙ্গে তাঁর স্ত্রীর দেখা হল ঠিকই, তবে তখন একজন মৃতপ্রায় ও অন্যজন মৃত!
দেশের জন্য মাস্টারদার আত্মত্যাগ, পালিয়ে বেড়ানো, বিপ্লবস্পন্দিত স্পর্ধাকে ভারত ভোলেনি। কিন্তু গৈরালা গ্রাম থেকে যখন নেত্র সেনের বিশ্বাসঘাতকতার ফসল হিসেবে গোরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ছেন তিনি, তাঁর মনেও কি একটিবারের জন্য ভেসে ওঠেনি পুষ্পর মুখ!
বোধহয় উঠেছিল। বোঝা গেল স্ত্রীর মৃত্যুর প্রায় দু’বছর পর। ১৯৩৪-এ যখন তাঁর সব নখ-দাঁত উপড়ে ফেলেছে ইংরেজ, সারা গায়ে সিগারেটের ছ্যাঁকা, সেই অর্ধমৃত দেহেই দৃপ্ত ও জেদি সূর্য উঠলেন ফাঁসির মঞ্চে। ফাঁসিকাঠে ওঠার আগের দিন ইংরেজ পুলিশকে বলে গেলেন, ‘এই দেশ একদিন স্বাধীন হবেই। আমার স্ত্রী পুষ্পর আত্মত্যাগ মিথ্যে হতে পারে না।’
মাস্টারদাদের জন্য ভারতজননী এখনও চোখের জল ফেলে। বিপ্লবস্পন্দিত বুকের তরতাজা যুবকদের নাম নতমুখে গর্জে ওঠে বড় বড় মঞ্চে। শুধু সব মঞ্চের অন্তরালে থেকে যায় পুষ্পদের ত্যাগ, কান্না ও আমৃত্যু অপেক্ষা। যে অপেক্ষার সীমা নেই। যে অ-দেখায় সম্ভাবনা ও শঙ্কা লেত্তির মতো দোল খায় হাতে। স্বামীর সোহাগ পুষ্পদের কাছে ফিরে ফিরে আসে অনিশ্চয় মৃত্যুর ঠিকানা লেখা খামে। সেই খাম হাতে আজও হয়তো অপেক্ষায় আছে পুষ্প। তার সূর্যোদয়ের জন্য।  
মনীষা মুখোপাধ্যায় 
 
10th  August, 2024
জাঁকজমকপূর্ণ থিমপুজোর প্রয়োজন নেই

প্রতিদিনের বাজার করতেই সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা। তবুও পুজো এলেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে, আবার ভারাক্রান্তও হয় মন। এই অগ্নিমূল্যের বাজারে সবাইকে খুশি করতে পারব তো? বিশদ

17th  August, 2024
এআই কেড়ে নেবে মানুষের রোজগার?

আমরা বিজ্ঞানের দৌলতে এখন অনেকটাই আধুনিক হয়েছি। জীবনের অনেক  বিষয় সহজেই হাতের নাগালে পেয়ে কাজ চালাচ্ছি। কিন্তু এর যে একটা ভয়ঙ্কর দিকও আছে সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে পারছি না। রোজগারের ক্ষেত্রে যে এই আধুনিক প্রযুক্তিই বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে সেটা আমাদের চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে। বিশদ

17th  August, 2024
হুমায়ুনকে রাখি পাঠানোর গল্প

মোগল সম্রাট হুমায়ুনকে চিতোরের রানি কর্ণাবতীর রাখি পাঠানোর একটি বহুলপ্রচলিত কাহিনি রয়েছে। সে কাহিনি কতটা ঐতিহাসিক আর কতটা রাজস্থানের লোককাহিনি? বিশদ

17th  August, 2024
বেড়ে ওঠার পথে বাধা

শিশুর বড় হয়ে ওঠার সময় সব কিছু নিয়মমতে না হলে সামলাবেন কীভাবে? জানালেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মানসী সাংভি ভয়ানি। বিশদ

10th  August, 2024
নাচের মাধ্যমে জীবনে নতুন সম্ভাবনা তৈরির সুযোগ

সর্বাণী ঘোষের পরিবারে সকলেই সঙ্গীত অনুরাগী। মাত্র তিন বছর বয়সে নৃত্যের তালিম নিতে শুরু করেন তিনি। তাঁর মা ছিলেন একজন প্রতিভাবান তবলা বাদক। ১১ বছর বয়সে ভরতনাট্যম শেখা শুরু করেন সর্বাণী। ওই সময় থেকেই নৃত্যের অন্যান্য ধারাও তাঁকে প্রচণ্ড আকৃষ্ট করে। বিশদ

10th  August, 2024
ট্রেডমিলে হেঁটে কমল ৪৮ কিলো

এক বছরে ওজন কমেছে ৪৮ কিলোগ্রাম। না! এ কোনও গল্প নয়। ইংল্যান্ডের বাসিন্দা পেশায় মার্কেটিং এগজিকিউটিভ মিলি স্লাট ওজন কমিয়েই এখন শিরোনামে। এক বছরে ১১৫ কিলোগ্রাম থেকে তিনি নিজের ওজন কমিয়ে করেছেন ৬৭ কিলোগ্রাম। বিশদ

10th  August, 2024
তর্ক বিতর্ক স্বাধীনতার মূল্য বোঝার মতো পরিণত নই

‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে কে বাঁচিতে চায়’— রঙ্গলাল বসুর এই উক্তিটি আজও প্রাসঙ্গিক। স্বাধীনতা ছাড়া বা পরাধীনতার মধ্যে কেউ বাঁচতে পারে না। বিখ্যাত আইরিশ নাট্যকার জর্জ বার্নার্ড শ তাঁর স্বাধীনতা প্রবন্ধে বলেছিলেন যে আমরা মূলত কেউই স্বাধীন নই। বিশদ

03rd  August, 2024
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ: স্ট্যান্ড আপ কমেডি

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন প্রশিক্ষক শুভজিৎ সরকার।  বিশদ

03rd  August, 2024
আইনের পথে পণের মোকাবিলা

পণপ্রথার শিকার হলে কীভাবে পাবেন আইনি সাহায্য? জানালেন আলিপুর পুলিস ও জাজেস কোর্ট, কাকদ্বীপ কোর্টের অ্যাডভোকেট মিন্টু চক্রবর্তী। বিশদ

03rd  August, 2024
৩০ জুলাই মানব পাচার বিরোধী দিবস: টানা লড়াই চালিয়ে উদ্ধার ১০ হাজার

সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পল্লবী ঘোষ। আর তিন দিন পর মানব পাচার বিরোধী দিবস। এই বিষয়ে নিজের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কথা জানালেন তিনি।   বিশদ

27th  July, 2024
প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে বদলাচ্ছে প্রতিরোধও

২০০৭ সাল থেকে কাজ শুরু করেছিল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ডেস্টিনি। নারীপাচারের বিরুদ্ধে বহুদিন কাজ করছে তারা। কথা বললেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য স্মরিতা সেনগুপ্ত।   বিশদ

27th  July, 2024
নতুন ধারায় বাংলা গানের  সঙ্গে মিলল জ্যাজ

বিদিশা মহান্তর গান শেখার প্রথম পাঠে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তারপর নজরুলগীতি, অতুলপ্রসাদী, আধুনিক ইত্যাদি। মোটের উপর গতানুগতিক পথেই এগচ্ছিলেন বিদিশা। বাড়িতে সবাই ডাক্তার। সেইমতো ডাক্তারি পড়ার প্রস্তুতিই নিচ্ছিলেন তিনি। বিশদ

27th  July, 2024
‘একতারা’র  মুকুটে নতুন পালক 

তপসিয়ায় ছোট মেয়েদের স্কুলে পড়াশোনা শেখানোর জন্য তৈরি হয়েছে সমাজসেবী সংগঠন ‘একতারা’। এই কাজে তারা পাশে পেয়েছে ‘টিম ফোরটেক’ এবং গাইড ওয়ার কর্পোরেশনকে। যাদের সদর দপ্তর আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিতে। বিশদ

27th  July, 2024
হুগলিতে চালু হল ‘রোশনি’ প্রকল্প

জাতীয় স্তরের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা টার্নস্টোন গ্লোবাল সম্প্রতি ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন লিমিটেড-এর সঙ্গে যৌথভাবে হুগলিতে ‘রোশনি’ নামের এক অভিনব প্রকল্প শুরু করেছে। ঋতুচক্র চলাকালীন মহিলাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানো এবং ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছে এই প্রকল্প। বিশদ

27th  July, 2024
একনজরে
রপ্তানি ক্ষেত্রে পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির খনিজ ও আকরিকের উপর নির্ভরশীলতা কাটিয়ে ওঠার পক্ষে সওয়াল করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। মঙ্গলবার শহরে সিআইআই আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পূর্ব ভারতের উন্নয়নে কেন্দ্র আলাদা বাজেট বরাদ্দ করেছে। ...

ইস্কো কারখানার সম্প্রসারণ নিয়ে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের জনশুনানিতে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কর্মসংস্থান না দেওয়া, এলাকার উন্নয়ন না করা সহ একাধিক অভিযোগ তুলে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন কারখানা সংলগ্ন এলাকার মানুষজন। ...

মহারাষ্ট্রে বিরোধী জোট মহাবিকাশ আঘাড়ি (এমভিএ)-র হাত ধরতে চায় আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দল অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (মিম)। চলতি বছরেই মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ...

কুসংস্কার-বিরোধী, যুক্তিবাদী চিকিৎসক নরেন্দ্র দাভোলকরের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার দেশজুড়ে ন্যাশনাল সায়েন্স টেম্পার ডে (এনএসটিডি) পালিত হল। এনএসটিডির সপ্তম বর্ষে জোর দেওয়া হয়েছে কলকাতা সায়েন্স টেম্পার ডিক্লারেশনের উপরে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পুজোপাঠে ও সাধুসঙ্গে মানসিক শান্তিলাভ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কর্মোন্নতি ও উপার্জন বৃদ্ধি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বরিষ্ঠ নাগরিক দিবস
১৬১৩- বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ঈশা খাঁর মৃত্যু
১৯০৮ - ভারতীয় বাঙালি বিজ্ঞানী তথা কৃষিতে জৈব সার ব্যবহারের পথিকৃৎ পরমনাথ ভাদুড়ীর জন্ম
১৯১১- লিওনার্দো দা ভিঞ্চির  মোনালিসা ছবিটি লুভারস মিউজিয়াম থেকে চুরি হয়ে যায়
১৯৩১- গায়ক বিষ্ণু দিগম্বর পালুসকরের মৃত্যু
১৯৭২- বন সংরক্ষণ আইন চালু হল
১৯৭৮- ভিনু মানকড়ের মৃত্যু
১৯৭৮- অভিনেত্রী ভূমিকা চাওলার জন্ম
১৯৮৬- জামাইকার স্প্রিন্টার উসেইন বোল্টের জন্ম
১৯৯৫- ভারতের নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী সুব্রহ্মণ্যম চন্দ্রশেখরের মৃত্যু
২০০৬- বিশিষ্ট সানাইবাদক ওস্তাদ বিসমিল্লা খানের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৪ টাকা ৮৪.৭৮ টাকা
পাউন্ড ১০৭.১৪ টাকা ১১০.৬৮ টাকা
ইউরো ৯১.৩৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৫,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৫,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া ২৯/৩০ অপরাহ্ন ৫/৭। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র ৪৮/৮ রাত্রি ১২/৩৪। সূর্যোদয় ৫/১৯/১৬, সূর্যাস্ত ৬/০/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৪ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে ৫/৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৫ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৬ গতে ৩/২৮ মধ্যে। রাত্রি ৯/১ গতে ১০/৩১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৯ গতে ১/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩০ গতে ৩/৫৫ মধ্যে। 
৪ ভাদ্র, ১৪৩১, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪। দ্বিতীয়া রাত্রি ৮/১৬। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ৬/২৬ পরে পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫১। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৬/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৪৮ মধ্যে ও ১/৩০ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৩৫ গতে ৩/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৪৮ গতে ১০/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে ও ১১/৪১ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
১৬ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২০৭ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

01:57:35 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন সুপার হলে সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়

11:01:43 PM

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন অধ্যক্ষ হলেন ডাঃ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়

10:46:34 PM

আর জি কর কাণ্ড: আন্দোলনরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের দাবি মেনে চার আধিকারিককে বদলি করল স্বাস্থ্য ভবন

10:41:39 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: উচ্চপর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর

10:05:02 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৫

10:02:32 PM