মাছ মানেই তার ঝাল ঝোল বা অম্বল নয়। বরং স্টিমড, গ্রিলড বা বেকড স্বাদও মাছে মানানসই। মাছের কয়েক পদ বিদেশি রেসিপি দিলেন মনীষা দত্ত।
কখনও আমিষ, কখনও নিরামিষ। কোনওটা দেশি, কোনওটা বা বিদেশি। খিচুড়িতে পাবেন নানারকম স্বাদ। ভিন্ন স্বাদের খিচুড়ির রেসিপি দিলেন সোমা রায়চৌধুরী।
শীতের আমেজ আর পিঠের স্বাদ যেন একে অপরের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার। পিঠের ছ’ধরনের রেসিপি দিলেন দেবারতি রায়।
জে ডব্লু ম্যারিট হোটেলে সেই সুযোগই পাবেন। হিমেল হাওয়া গায়ে লাগিয়ে একটু ভিন্ন স্বাদে সন্ধেটা কাটাতে পারেন বার-বি-কউ আর সিজলারের সঙ্গে।
শীত মানেই বাহারি পায়েস। আজ তেমনই কয়েক পদ পায়েসের রেসিপি থাকছে যা স্বাদে অপরিচিত। রেসিপি দিলেন প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ফুলকপির ডাঁটা, কাঁচাকলার খোসা সাধারণত আমরা ফেলেই দিই। কিন্তু এই ধরনের উপকরণ দিয়েও বানানো যায় সুস্বাদু নানা পদ। তেমনই কয়েকটি রান্নার রেসিপি দিলেন দেবারতি রায়।
পাস্তা মানেই যে শুধু ইংলিশ স্টাইল খানা তা কিন্তু নয়। দেশি স্বাদেও তা রান্না করতে পারেন। পাস্তার দেশি ও বিদেশি কয়েকটি রেসিপি দিলেন মনীষা দত্ত।
করোনাকালে এমন স্যালাড বাড়িতেই বানাতে পারেন যা আপনার ইমিউনিটি বাড়াবে। পুষ্টিতে ভরপুর কিছু আমিষ ও নিরামিষ স্যালাডের রেসিপি দিলেন মণিকাঞ্চন দে।
নতুন বছর মানেই নিত্যনতুন খাওয়াদাওয়ার আনন্দ। শহর জুড়ে নানা রেস্তরাঁয় চলছে হরেক মেনুর আয়োজন। কোথায় কেমন খাবার পাবেন? খরচই বা কত? থাকছে তারই খোঁজখবর।
নতুন বছরকে স্বাগত জানান ফ্লুরিজের সঙ্গে। শুধু কেক বা কুকিজই নয়, বছরের শুরুতে নোনতা স্বাদে স্যুপও বানাতে পারেন। মিষ্টি-নোনতায় মোড়া নানা রেসিপি আপনাদের জন্য সাজিয়ে দিলেন এগজিকিউটিভ শেফ বিকাশ কুমার।
ক্রিসমাস লাঞ্চ মানেই রোস্টেড চিকেন অথবা টার্কি। ঘরোয়া উপায়ে এই ধরনের বিদেশি মেনু বাড়িতেই রাঁধার রেসিপি জানালেন শ্রাবণী রায়।
ক্রিসমাস মানেই বাঙালির ঘরে ঘরে বাহারি কেকের মেলা। এখন আবার তারই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পুডিং। বাড়িতে কেমন কেক ও পুডিং বানিয়ে তাক লাগাবেন সকলকে? রেসিপি দিলেন মণিকাঞ্চণ দে।
ক্রিসমাস ও নিউ ইয়ারকে স্বাগত জানাতে এখন বিভিন্ন হোটেল, রেস্তরাঁয় চলছে রকমারি অফার। আছে অনলাইন এবং হোম ডেলিভারির ব্যবস্থাও। তাই নিয়ে প্রতিবেদনে চৈতালি দত্ত।
বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল-এ নর্দার্ন সিরকার ফেস্ট
ব্রিটিশ আমলে দক্ষিণ ভারতের পশ্চিম প্রান্ত নর্দার্ন সিরকার হিসেবে চিহ্নিত ছিল। সেখানকার খাওয়াদাওয়ার বিশেষত্ব ও গুণের কদর করত গোটা দক্ষিণ ভারত। স্বাধীনতার পর বঙ্গোপসাগরের পশ্চিম দিকের এই অংশটির মাদ্রাজ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে, বর্তমানে যা চেন্নাই নামে খ্যাত। যা-ই হোক, নামের কথা ছেড়ে এবার একটু খাওয়াদাওয়ার দিকে মন দেওয়া যাক। এই অঞ্চলের লঙ্কার বিশেষ গুণ। ব্রিটিশ আমলে বিভিন্ন ধরনের লঙ্কার চাষ হতো এখানে। ফলে এই অঞ্চলে লঙ্কা দিয়ে নানারকম রান্নাও সর্বমহলে খ্যাত হয়ে ওঠে। তরকারি থেকে আচার, এমনকী মিষ্টিতেও লঙ্কার ব্যবহার করা হতো এখানে! কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতে সেই ঐতিহ্য ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে। চেন্নাইয়ের রান্নায় এখন তাই আর নর্দার্ন সিরকারের কোনও বৈশিষ্ট্যই চোখে পড়ে না। সেই বৈশিষ্ট্য এবং হারিয়ে যাওয়া রান্নার রেসিপি নিয়ে গবেষণা করেছেন চেন্নাই আইটিসি হোটেলের প্রখ্যাত শেফ প্রবীণ আনন্দ। আর সেইসব রান্নাই আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল কলকাতায় পাওয়া যাবে ৮ থেকে ১৭ জানুয়ারি। হোটেলের গ্র্যান্ড মার্কেট প্যাভেলিয়নে পাবেন এই বুফে মেনু।
ফেয়ারফিল্ড বাই ম্যারিয়টে সানডে ব্রাঞ্চ
ফেয়ারফিল্ড বাই ম্যারিয়ট হোটেলের ভার্টেক্স রেস্তরাঁয় শীতকাল জুড়ে চলবে সানডে ব্রাঞ্চ স্পেশাল মেনু। পৃথিবীর নানা জায়গা থেকে খাবারের মিলমিশ পাবেন এখানকার সানডে ব্রাঞ্চের বিশেষ মেনুতে। সানডে ব্রাঞ্চ মেনুতে এখানে নানা ধরনের থিম ধরা হয়েছে। জানুয়ারি মাসের থিম যেমন গ্লোবাল আর্দি ফ্লেভার। এই মেনুতে পাবেন ল্যাম্ব তাওয়া শিকাম্পুরি কাবাব, লাইভ খাওসে কাউন্টার, রিফ্রায়েড বিনস কাটলেট স্লাইডার, রাওয়া ফিশ উইথ রোমা টম্যাটো সালসা, ক্রিমি পোলেন্তা উইথ মাশরুম রাগো, অলিভ ফোকাশিয়া ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে পাবেন চুরোস উইথ ক্যারামেল স্যস, ব্লুবেরি মাফিন টপড উইথ হুইপড ক্রিম ও আর নানারকম ডেজার্ট। দুপুর ১২.৩০টা থেকে বিকেল ৩.৩০টে পর্যন্ত এই ব্রাঞ্চ মেনু পাওয়া যাবে। ব্রাঞ্চ বুফে মেনুর খরচ ৯৯৯ টাকা থেকে শুরু। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ৭৬০৫০৮৬৮১৭ নম্বরে।
বিলিয়নস-এর বিশেষত্ব
তপসিয়ার ট্রিনিটি টাওয়ারে দোতলা এখন উইকএন্ডে ঠিকানা হয়ে উঠছে নবীন প্রজন্মের। সৌজন্যে বিলিয়নস! পারিবারিক অনুষ্ঠানে ছোটখাট গেট টুগেদার হোক বা কাছের মানুষের সঙ্গে জমিয়ে খাওয়াদাওয়া, ৮৫০০ বর্গফুটের বিলিয়নস-এ রয়েছে সবরকম বিকল্প। আর পাঁচটা রেস্তরাঁর মতো যেমন ডাইন আউটের ব্যবস্থা আছে তেমনই এখানে পাবেন পার্টি হল, গ্যাস্ট্রোপাব, লাউঞ্জ ও নাইট লাইফের ঝকঝকে ছোঁয়া। করোনার সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনেই অতিথি আপ্যায়ন করছে বিলিয়নস। সেরা পদের মধ্যে পাবেন থাই স্প্রিং রোল, বেরি পোলাও, পালক পনির রিশতা, ফিশ টিক্কা মশলা, ফ্রায়েড চিকেন, লোটাস চিজকেক। রবি থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রেস্তরাঁ খোলা থাকে বেলা ১২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত। শুক্র ও শনিবার বেলা ১২টা থেকে রাত ২টো অবধি। দু’জনের খেতে খরচ ১৪০০ টাকা, সঙ্গে অতিরিক্ত কর। পানীয় নিলে খরচ দাঁড়াবে প্রায় ২০০০ টাকার কাছে। জোম্যাটো ও সুইগি ছাড়াও খাবার ডেলিভারি ও বুকিংয়ের জন্য সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন ৯০৫১৪৯৬৯৯৩ নম্বরে।
মোতি মহল ডিলাক্স-এ শীত স্পেশাল
শীত কমেছে, তাতে কী! হোটেলে রেস্তরাঁয় এখনও শীত শীত ভাব। উইন্টার মেনু সাজিয়ে বসেছে তারা। এই যেমন পার্ক স্ট্রিটের মোতি মহল ডিলাক্স রেস্তরাঁয় এখন উইন্টার স্পেশাল মেনু পাবেন। নর্থ ইন্ডিয়ান খাবারের নানা পদ রয়েছে এই মেনুতে। তার মধ্যে আমিষ আর নিরামিষ দু’রকমই পাবেন। নিরামিষ মেনুতে রয়েছে সর্ষে শাক আর মকাইয়ের রুটির কম্বো, অমৃতসরি ছোলে কুলচা, লাল চমন পনির, মেথি পরোটা, তন্দুরি ভুট্টা, নিরামিষ সব্জি পকোড়া ইত্যাদি। আমিষ মেনুতে পাবেন অমৃতসরি ফিশ, গুস্তাবা, তন্দুরি চিকেন, ফিশ টিক্কা ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে রয়েছে গাজরের হালুয়া, শ্রীখণ্ড, রাবড়ি ছাড়াও অন্যান্য মিষ্টি। দুপুর ২টো থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রেস্তরাঁ খোলা। দু’জনের খাওয়ার খরচ মোটামুটি ১০০০ টাকা। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ০৩৩৪০০৫৩৪৬৩ নম্বরে।
লা ম্যাকারিও ক্যাফেতে উইন্টার মেনু
উড স্ট্রিটের লা ম্যাকারিও ক্যাফে এখন নতুন প্রজন্মের হিট ডেস্টিনেশন। সান্ধ্য আড্ডায় জমজমাট তাই এই ক্যাফে। শীতের মরশুমে এখানে পাবেন বিভিন্ন ধরনের খাবার। একটু কন্টিনেন্টাল স্টাইল এখানকার মেনুতে। শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম ক্রিমি অ্যাসপারাগাস স্যুপের সঙ্গে শুরু হোক আড্ডা। স্যুপের অন্যান্য ধরনের মধ্যে রোস্টেড পামকিন স্যুপ অনবদ্য। এছাড়া স্টার্টারে পাবেন চিলি ওয়াটার চেস্টনাট, ফ্রাইজ ইন অরেঞ্জ ভিনিগ্রেট, সুইস চিজ ফন্ডু প্ল্যাটার ইত্যাদি। মেন কোর্সে রয়েছে অ্যাসপারাগাস রিসোতো, উইন্টার স্কোয়াশ ক্রেপ ইন ক্রিমি থাইম স্যস, পাস্তা বোল ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে পাবেন স্ট্রবেরি শর্টকেক, হট চকোলেট, পেপারমিন্ট উইন্টার হট চকোলেট, সিনামন হট চকোলেট, স্ট্রবেরি হোয়াইট চকোলেট, হট চকোলেট উইথ মার্শম্যালো ইত্যাদি। রেস্তরাঁ দুপুর ১১.৩০টা থেকে রাত ১০.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে। দু’জনের খাওয়ার খরচ মোটামুটি ৯০০ টাকা। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ৭৪৩৯০৯৩২৯৪ নম্বরে।
লর্ড অব দ্য ড্রিঙ্কস-এ উইন্টার
সাউথ সিটি মলের লর্ড অব দ্য ড্রিঙ্কস রেস্তরাঁয় গোটা শীতকাল জুড়েই চলবে বিশেষ এক উইন্টার ফেস্ট। একেবারেই ভিন্ন স্বাদের কন্টিনেন্টাল মেনু পাবেন এই ফেস্টিভ্যালে। অ্যাপেটাইজার থেকে শুরু করে মেন কোর্স, ডেজার্ট সবই পাবেন। যাঁরা বিদেশি খাবার ভালোবাসেন তাঁদের এই মেনু খুবই পছন্দ হবে। অ্যাপেটাইজারের মধ্যে রয়েছে টার্কি অ্যান্ড ক্র্যানবেরি ক্রস্টিনি, ন্যানো চিজ বোর্ড, মাশরুম চিজ টার্ট, ক্রিস্পি ফ্রায়েড সল্ট অ্যান্ড পেপার কালামারি, ক্র্যাব কেক অ্যান্ড লেমন আয়োলি, পুলড পর্ক ট্যাকো উইথ বারবিকিউ স্যস, পর্ক বেলি বার-বি- কিউ, বেলজিয়ান পর্ক রিবস ইত্যাদি। মেন কোর্সে পাবেন ম্যাপল গ্লেজড রোস্ট টার্কি, হাফ রোস্ট চিকেন উইথ অ্যাপেল অ্যান্ড ব্রাসেল স্প্রাউট, ক্লাসিক টার্কি পট পাই, স্প্যাগেটি বোলোনিজ, অ্যাটলান্টিক গ্রিলড স্যামন ইত্যাদি। ডেজার্টে পাবেন ফ্লেমড পুডিং উইথ ব্র্যান্ডি স্যস, অরেঞ্জ ব্রাউনি ও আরও কত কী। এই মেনু জানুয়ারি মাস জুড়েই পাবেন। যোগাযোগ : ৯৮৩১৫৬৮০৮০
ব্রিটিশ আমলে দক্ষিণ ভারতের পশ্চিম প্রান্ত নর্দার্ন সিরকার হিসেবে চিহ্নিত ছিল। সেখানকার খাওয়াদাওয়ার বিশেষত্ব ও গুণের কদর করত গোটা দক্ষিণ ভারত। স্বাধীনতার পর বঙ্গোপসাগরের পশ্চিম দিকের এই অংশটির মাদ্রাজ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে, বর্তমানে যা চেন্নাই নামে খ্যাত। যা-ই হোক, নামের কথা ছেড়ে এবার একটু খাওয়াদাওয়ার দিকে মন দেওয়া যাক। এই অঞ্চলের লঙ্কার বিশেষ গুণ। ব্রিটিশ আমলে বিভিন্ন ধরনের লঙ্কার চাষ হতো এখানে। ফলে এই অঞ্চলে লঙ্কা দিয়ে নানারকম রান্নাও সর্বমহলে খ্যাত হয়ে ওঠে। তরকারি থেকে আচার, এমনকী মিষ্টিতেও লঙ্কার ব্যবহার করা হতো এখানে! কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতে সেই ঐতিহ্য ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে। চেন্নাইয়ের রান্নায় এখন তাই আর নর্দার্ন সিরকারের কোনও বৈশিষ্ট্যই চোখে পড়ে না। সেই বৈশিষ্ট্য এবং হারিয়ে যাওয়া রান্নার রেসিপি নিয়ে গবেষণা করেছেন চেন্নাই আইটিসি হোটেলের প্রখ্যাত শেফ প্রবীণ আনন্দ। আর সেইসব রান্নাই আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল কলকাতায় পাওয়া যাবে ৮ থেকে ১৭ জানুয়ারি। হোটেলের গ্র্যান্ড মার্কেট প্যাভেলিয়নে পাবেন এই বুফে মেনু।
ফেয়ারফিল্ড বাই ম্যারিয়টে সানডে ব্রাঞ্চ
ফেয়ারফিল্ড বাই ম্যারিয়ট হোটেলের ভার্টেক্স রেস্তরাঁয় শীতকাল জুড়ে চলবে সানডে ব্রাঞ্চ স্পেশাল মেনু। পৃথিবীর নানা জায়গা থেকে খাবারের মিলমিশ পাবেন এখানকার সানডে ব্রাঞ্চের বিশেষ মেনুতে। সানডে ব্রাঞ্চ মেনুতে এখানে নানা ধরনের থিম ধরা হয়েছে। জানুয়ারি মাসের থিম যেমন গ্লোবাল আর্দি ফ্লেভার। এই মেনুতে পাবেন ল্যাম্ব তাওয়া শিকাম্পুরি কাবাব, লাইভ খাওসে কাউন্টার, রিফ্রায়েড বিনস কাটলেট স্লাইডার, রাওয়া ফিশ উইথ রোমা টম্যাটো সালসা, ক্রিমি পোলেন্তা উইথ মাশরুম রাগো, অলিভ ফোকাশিয়া ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে পাবেন চুরোস উইথ ক্যারামেল স্যস, ব্লুবেরি মাফিন টপড উইথ হুইপড ক্রিম ও আর নানারকম ডেজার্ট। দুপুর ১২.৩০টা থেকে বিকেল ৩.৩০টে পর্যন্ত এই ব্রাঞ্চ মেনু পাওয়া যাবে। ব্রাঞ্চ বুফে মেনুর খরচ ৯৯৯ টাকা থেকে শুরু। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ৭৬০৫০৮৬৮১৭ নম্বরে।
বিলিয়নস-এর বিশেষত্ব
তপসিয়ার ট্রিনিটি টাওয়ারে দোতলা এখন উইকএন্ডে ঠিকানা হয়ে উঠছে নবীন প্রজন্মের। সৌজন্যে বিলিয়নস! পারিবারিক অনুষ্ঠানে ছোটখাট গেট টুগেদার হোক বা কাছের মানুষের সঙ্গে জমিয়ে খাওয়াদাওয়া, ৮৫০০ বর্গফুটের বিলিয়নস-এ রয়েছে সবরকম বিকল্প। আর পাঁচটা রেস্তরাঁর মতো যেমন ডাইন আউটের ব্যবস্থা আছে তেমনই এখানে পাবেন পার্টি হল, গ্যাস্ট্রোপাব, লাউঞ্জ ও নাইট লাইফের ঝকঝকে ছোঁয়া। করোনার সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনেই অতিথি আপ্যায়ন করছে বিলিয়নস। সেরা পদের মধ্যে পাবেন থাই স্প্রিং রোল, বেরি পোলাও, পালক পনির রিশতা, ফিশ টিক্কা মশলা, ফ্রায়েড চিকেন, লোটাস চিজকেক। রবি থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রেস্তরাঁ খোলা থাকে বেলা ১২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত। শুক্র ও শনিবার বেলা ১২টা থেকে রাত ২টো অবধি। দু’জনের খেতে খরচ ১৪০০ টাকা, সঙ্গে অতিরিক্ত কর। পানীয় নিলে খরচ দাঁড়াবে প্রায় ২০০০ টাকার কাছে। জোম্যাটো ও সুইগি ছাড়াও খাবার ডেলিভারি ও বুকিংয়ের জন্য সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন ৯০৫১৪৯৬৯৯৩ নম্বরে।
মোতি মহল ডিলাক্স-এ শীত স্পেশাল
শীত কমেছে, তাতে কী! হোটেলে রেস্তরাঁয় এখনও শীত শীত ভাব। উইন্টার মেনু সাজিয়ে বসেছে তারা। এই যেমন পার্ক স্ট্রিটের মোতি মহল ডিলাক্স রেস্তরাঁয় এখন উইন্টার স্পেশাল মেনু পাবেন। নর্থ ইন্ডিয়ান খাবারের নানা পদ রয়েছে এই মেনুতে। তার মধ্যে আমিষ আর নিরামিষ দু’রকমই পাবেন। নিরামিষ মেনুতে রয়েছে সর্ষে শাক আর মকাইয়ের রুটির কম্বো, অমৃতসরি ছোলে কুলচা, লাল চমন পনির, মেথি পরোটা, তন্দুরি ভুট্টা, নিরামিষ সব্জি পকোড়া ইত্যাদি। আমিষ মেনুতে পাবেন অমৃতসরি ফিশ, গুস্তাবা, তন্দুরি চিকেন, ফিশ টিক্কা ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে রয়েছে গাজরের হালুয়া, শ্রীখণ্ড, রাবড়ি ছাড়াও অন্যান্য মিষ্টি। দুপুর ২টো থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রেস্তরাঁ খোলা। দু’জনের খাওয়ার খরচ মোটামুটি ১০০০ টাকা। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ০৩৩৪০০৫৩৪৬৩ নম্বরে।
লা ম্যাকারিও ক্যাফেতে উইন্টার মেনু
উড স্ট্রিটের লা ম্যাকারিও ক্যাফে এখন নতুন প্রজন্মের হিট ডেস্টিনেশন। সান্ধ্য আড্ডায় জমজমাট তাই এই ক্যাফে। শীতের মরশুমে এখানে পাবেন বিভিন্ন ধরনের খাবার। একটু কন্টিনেন্টাল স্টাইল এখানকার মেনুতে। শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম ক্রিমি অ্যাসপারাগাস স্যুপের সঙ্গে শুরু হোক আড্ডা। স্যুপের অন্যান্য ধরনের মধ্যে রোস্টেড পামকিন স্যুপ অনবদ্য। এছাড়া স্টার্টারে পাবেন চিলি ওয়াটার চেস্টনাট, ফ্রাইজ ইন অরেঞ্জ ভিনিগ্রেট, সুইস চিজ ফন্ডু প্ল্যাটার ইত্যাদি। মেন কোর্সে রয়েছে অ্যাসপারাগাস রিসোতো, উইন্টার স্কোয়াশ ক্রেপ ইন ক্রিমি থাইম স্যস, পাস্তা বোল ইত্যাদি। মিষ্টির মধ্যে পাবেন স্ট্রবেরি শর্টকেক, হট চকোলেট, পেপারমিন্ট উইন্টার হট চকোলেট, সিনামন হট চকোলেট, স্ট্রবেরি হোয়াইট চকোলেট, হট চকোলেট উইথ মার্শম্যালো ইত্যাদি। রেস্তরাঁ দুপুর ১১.৩০টা থেকে রাত ১০.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে। দু’জনের খাওয়ার খরচ মোটামুটি ৯০০ টাকা। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন ৭৪৩৯০৯৩২৯৪ নম্বরে।
লর্ড অব দ্য ড্রিঙ্কস-এ উইন্টার
সাউথ সিটি মলের লর্ড অব দ্য ড্রিঙ্কস রেস্তরাঁয় গোটা শীতকাল জুড়েই চলবে বিশেষ এক উইন্টার ফেস্ট। একেবারেই ভিন্ন স্বাদের কন্টিনেন্টাল মেনু পাবেন এই ফেস্টিভ্যালে। অ্যাপেটাইজার থেকে শুরু করে মেন কোর্স, ডেজার্ট সবই পাবেন। যাঁরা বিদেশি খাবার ভালোবাসেন তাঁদের এই মেনু খুবই পছন্দ হবে। অ্যাপেটাইজারের মধ্যে রয়েছে টার্কি অ্যান্ড ক্র্যানবেরি ক্রস্টিনি, ন্যানো চিজ বোর্ড, মাশরুম চিজ টার্ট, ক্রিস্পি ফ্রায়েড সল্ট অ্যান্ড পেপার কালামারি, ক্র্যাব কেক অ্যান্ড লেমন আয়োলি, পুলড পর্ক ট্যাকো উইথ বারবিকিউ স্যস, পর্ক বেলি বার-বি- কিউ, বেলজিয়ান পর্ক রিবস ইত্যাদি। মেন কোর্সে পাবেন ম্যাপল গ্লেজড রোস্ট টার্কি, হাফ রোস্ট চিকেন উইথ অ্যাপেল অ্যান্ড ব্রাসেল স্প্রাউট, ক্লাসিক টার্কি পট পাই, স্প্যাগেটি বোলোনিজ, অ্যাটলান্টিক গ্রিলড স্যামন ইত্যাদি। ডেজার্টে পাবেন ফ্লেমড পুডিং উইথ ব্র্যান্ডি স্যস, অরেঞ্জ ব্রাউনি ও আরও কত কী। এই মেনু জানুয়ারি মাস জুড়েই পাবেন। যোগাযোগ : ৯৮৩১৫৬৮০৮০
