বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
এহেন পরিস্থিতিতে দলের বঙ্গ শিবিরকে কড়া বার্তা দিয়ে সিপিএমের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বলেছে, আগামী সাতদিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নাহলে দুদিনের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে অন্তত বাংলা নিয়ে কোনও ফলদায়ক আলোচনাই করা সম্ভব হবে না। কারণ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে সিপিএম তথা বামেরা ঠিক কত আসনে লড়বে, তা আগে চূড়ান্ত করতে হবে। অন্যথায় বৈঠকের কোনও অভিমুখ নির্দিষ্ট করা অসম্ভব। সূত্রের খবর, আসন রফা নিয়ে যাবতীয় বিলম্বের দায় দলের বঙ্গ ব্রিগেডের উপরই চাপাচ্ছেন কারাতপন্থীরা।
এমনিতেই বরাবরের মতো এবারেও পশ্চিমবঙ্গের ভোটে কংগ্রেসের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করার প্রশ্নে খুব বেশি সায় ছিল না দলের কট্টরপন্থী নেতা প্রকাশ কারাত এবং তাঁর অনুগামী কেরল লবির। কারণ কেরলের নির্বাচনে সেই কংগ্রেসই বামেদের প্রধান প্রতিপক্ষ। যদিও শেষে জোটে সায় দেয় দল। কিন্তু কয়েকমাস আগে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেলেও আসন রফা করতে এখনও হিমশিম খাচ্ছে বঙ্গ শাখা। তাতে বেজায় চটেছে কারাত লবি। কারাতপন্থী এক নেতার বক্তব্য, ‘শুধু তো আসন রফা করলেই হবে না। এরপরও একটি লম্বা প্রক্রিয়া আছে। তা সামাল দিতে গিয়ে যদি ভোটে ঠিকমতো লড়াই করাই না যায়, তাহলে আর এত আলোচনা, বৈঠকের অর্থ কী?’