Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়। দেশ যাতে তার স্বাধীনতা ও অখণ্ডতা এবং সার্বভৌম চরিত্র বজায় রেখে শক্তিশালী হতে পারে সংবিধানে রয়েছে তার যাবতীয় সংস্থান। শক্তিবৃদ্ধির সেরা চাবিকাঠি হল নিরন্তর উন্নয়ন। ভারতে প্রদেশ এবং অঞ্চল ভেদে ভাষা, ধর্ম, সংস্কৃতি প্রভৃতি বিচিত্র। তাই ভারতকে উন্নয়নের রাস্তা খুঁজতে হয় বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের সৌন্দর্যকে অক্ষুণ্ণ রেখেই। যাতে এই মহান প্রক্রিয়া বিঘ্নকারী কোনও সংঘাতের বাতাবরণ সৃষ্টি না-হয়, তার জন্য সংবিধান কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির দায়িত্ব, কর্তব্য ও অধিকার সুনির্দিষ্ট করে দিয়েছে। সেগুলি বর্ণিত হয়েছে কেন্দ্র তালিকা, রাজ্য তালিকা এবং যৌথ তালিকায়। যেমন প্রতিরক্ষা, বিদেশ, পারমাণবিক শক্তি, রেল ও বিমান, বৈদেশিক বাণিজ্য, ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা প্রভৃতি দায়িত্ব একান্তভাবেই কেন্দ্রকে পালন করতে হয়। রা঩জ্যের তালিকাভুক্ত উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি হল—কৃষি, পুলিস, স্বাস্থ্য, জমি, আবগারি, প্রাণিসম্পদ, রাজ্য সরকারের পরিষেবা প্রভৃতি। আর কেন্দ্র এবং রাজ্য দুই সরকারের সুসমন্বয়ের ভিত্তিতে যে কাজগুলি সম্পন্ন হয় সেই তালিকায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল—শিক্ষা, অকৃষি সম্পত্তির হস্তান্তর, অরণ্য, শ্রমিক ইউনিয়ন, ভেজাল প্রতিরোধ, দত্তক ও উত্তরাধিকার প্রভৃতি। 
তালিকা তিনটি থেকে পরিষ্কার যে, উন্নয়নের জন্য কেন্দ্র, রাজ্য উভয়েরই বিপুল অর্থের প্রয়োজন। তবে রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষেত্রে কেন্দ্রের ভূমিকা নগণ্য—রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিই হল সকল আয়-সম্পদের উৎস। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি থেকেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর হিসেবে যাবতীয় রাজস্ব কেন্দ্র সংগ্রহ করে। বিপুল ব্যয়ভার সামলানোর জন্য, এরপর সেই অর্থের কিছুটা কেন্দ্রের রেখে দেওয়ার কথা এবং বাকিটার সুষম বণ্টন হওয়ার কথা সাংবিধানিক ফর্মুলা মেনে। সমস্যাটা ঠিক এখানেই। আয়কর, জিএসটি এবং অন্যান্য সূত্রে কেন্দ্র যে হাজার হাজার কোটি টাকা রাজ্যগুলি থেকে তুলে নিয়ে যায়, তার দরুন রাজ্যগুলির ন্যায্য প্রাপ্য মেটাতে তীব্র অনীহা প্রকাশ করে দিল্লি। নিজের প্রাপ্য পেতে তখন রাজ্যগুলি বাধ্য হয় দিল্লির কাছে দরবার করতে। প্রাপ্য মেটানো দূর, কেন্দ্র বহু ক্ষেত্রে রাজ্যের দাবি, অনুরোধ, উপরোধে সাড়াই দেয় না। দিল্লিওয়ালাদের কারবার দেখে জমিদারি জমানার কথা মনে পড়ে যেতে পারে। ইচ্ছে হলে দেব, মর্জি না-হলে দেব না—কেন্দ্রের হাবভাব পরিষ্কার এটাই। এই ব্যাধি অবশ্য নতুন নয়, বিধান রায়ের আমল থেকেই বাংলা এই জিনিস দেখে আসছে। অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বন্ধু হিসেবে বিধানচন্দ্র অবশ্য বাংলার জন্য অনেক কিছু বাগিয়ে আনতে পেরেছিলেন। নেহরু জমানার ওই ‘দীর্ঘদেহী’ মুখ্যমন্ত্রীর আরও মস্ত সুবিধা ছিল, তিনিও কংগ্রেসি। 
কিন্তু পরবর্তী পাঁচ-ছয় দশকের বেশিরভাগ সময় বাংলার শাসনকর্তারা অকংগ্রেসি। আরও সমস্যা হল, কেন্দ্রীয় ক্ষমতা কংগ্রেসের হাতছাড়া হলেও কেন্দ্র আর বাংলার সরকার এক পার্টি বা জোটের হয়নি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গ বারবারই রাজনৈতিক সংকীর্ণতার বলি হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির দীর্ঘ জমানার তো তুলনাই নেই। তাঁর আমলে বাংলা চিহ্নিত হয়েছে ‘সিঙ্গল ইঞ্জিন’ রাজ্য নামে। অর্থাৎ বাংলার জন্য কেন্দ্রীয় বঞ্চনাই দস্তুর। যেমন এই মুহূর্তে নানা খাতে, প্রকল্পে বাংলার প্রাপ্য অর্থ কেন্দ্র আটকে রেখেছে দিল্লি। তার জন্য অজুহাতেরও অন্ত নেই! নবান্নের হিসেবে, কেন্দ্রের কাছে বাংলার ১ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকার ন্যায্য প্রাপ্য আটকে রয়েছে। তবে মোদি-শাহের সাধের ‘ডাবল ই঩ঞ্জিন’ রাজ্যগুলিও আর ভালো নেই। বিজেপি/এনডিএ রাজ্য সরকারগুলিকেও শুকিয়ে মারছে দিল্লি। তাই করের ভাগবৃদ্ধির দাবি তুলেছে বাংলার সঙ্গে অন্যরাও। সম্প্রতি কেরল, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও তেলেঙ্গানা করের ভাগের অন্তত ৫০ শতাংশ প্রদানের দাবিতে সরব হয়েছে। তাদের অর্থমন্ত্রীরা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এই দাবি তাঁরা জানাবেন অর্থ কমিশনের কাছে। রিপোর্টে সেমতোই সুপারিশ করতে হবে অর্থ কমিশনকে। পিছিয়ে নেই বিজেপি-শাসিত ওড়িশা, গুজরাত, হরিয়ানাও। অর্থাৎ দিল্লির বিরুদ্ধে বঞ্চনার সুর ‘ডাবল ইঞ্জিন’ সরকারগুলির কণ্ঠেও। তারাও পরিষ্কার করে দিয়েছে, এই অন্যায় বঞ্চনা নিয়ে কেউই আর ‘সংসার’ চালাতে পারছে না। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণই যে গণতান্ত্রিক ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রধান অভিমুখ, এই সত্য অস্বীকার করে ভারত কখনোই শক্তিশালী হবে না। দেশের ঐক্য ও সংহতির সৌন্দর্যের জাদুকাঠি অন্য কিছু নয়।
12th  February, 2025
ফ্ল্যাট ক্রেতাদের ভরসা বাড়ল

সুখী গৃহকোণ প্রতিটি মানুষের, প্রতিটি পরিবারের স্বপ্ন। সেই মানুষই সুখী—যার মাথায় ঋণের বোঝা নেই, যাকে প্রবাসজীবনের যন্ত্রণা সইতে হয় না, দিনান্তে অন্তত মোটা ভাত-কাপড়ের দুশ্চিন্তামুক্ত যে। এই আকাঙ্ক্ষার ভিতরে স্বাস্থ্যকর গৃহের কথাটি যে অনুক্ত, তা বলাই বাহুল্য।
বিশদ

সর্বোচ্চ দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের

দেউচা পাচামি প্রকল্প নিয়ে প্রতিদিনই একধাপ করে এগচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্য সরকার। আমরা জানি, এটা আগামী দিনে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লা খনির রূপ পাবে।
বিশদ

27th  February, 2025
দ্বিচারী বিজেপি

রাজনীতিকে ‘নীতির রাজা’ এবং ‘রাজার নীতি’ যেদিক থেকেই ব্যাখ্যা করা হোক না কেন—রাজনীতির কোনও ‘গোল্ডেন রুল’ হয় না। রাজনীতি বিশ্বাস করে যখন যেমন তখন তেমন কারবারে। সময় এবং পরিস্থিতি অনুসারে কৌশল গ্রহণের উপরেই নির্ভর করে রাজনীতির ‘সাফল্য’ অথবা ‘ব্যর্থতা’।
বিশদ

26th  February, 2025
এই তাহলে ‘বিকশিত’ ভারত!

মাস দুয়েক আগে মোদি সরকারের একটি রিপোর্টকে সামনে রেখে বঙ্গের বিজেপি নেতারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে গেল গেল রব তুলেছিলেন। দলের রাজ্যসভার এক সাংসদের লিখিত প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় কর্পোরেট বিষয়ক রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রীহর্ষ মালহোত্রা জানিয়েছিলেন, ২০১৯ থেকে ২৪ সাল— এই পাঁচ বছরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ২ হাজার ২২৭টি কোম্পানি তাদের রেজিস্টার্ড অফিস অন্য রাজ্যে সরিয়ে নিয়েছে।
  বিশদ

25th  February, 2025
অনুদান রহস্য উন্মোচন জরুরি

মার্কিন ‘অনুদান’ প্রাপকের নাম নরেন্দ্র মোদি—ভারতের প্রধানমন্ত্রী! এ কোনও পরোক্ষ অভিযোগ বা মেঠো ভাষণ নয়, সরাসরি যিনি আঙুল তুলেছেন তাঁর নাম ডোনাল্ড ট্রাম্প—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট! বিষয়টি রহস্যে পরিণত হচ্ছে ক্রমে।
বিশদ

24th  February, 2025
‘অমৃতে’ সঙ্কট!

প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্যস্নান করে কোটি কোটি মানুষের কতটা মনোবাসনা পূর্ণ হয়েছে, তা হয়তো জানা যাবে না কোনওদিন। তবু তো বিশ্বাসে মিলায় বস্তু…। কিন্তু মহাকুম্ভের আয়োজন করে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ যে ‘মোক্ষলাভ’ করেছেন, তাতে সন্দেহ থাকার কথা নয়।
বিশদ

23rd  February, 2025
কাদের কদর?

বছর দুয়েক আগে দিল্লি পুরসভায় ভাঙচুর চালানোর অভিযোগে উঠে এসেছিল তাঁর নাম। এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও রয়েছে। সেই রেখা গুপ্তাকেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার রামলীলা ময়দানে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের উপস্থিতিতে তাঁর শপথ গ্রহণের আগে একটি ভিডিও ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে।
বিশদ

22nd  February, 2025
অসম বন্ধুত্ব

সারা পৃথিবী জানে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন একজন ‘মার্কেন্টিলিস্ট’। আর তিনিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বেসর্বা। ‘মার্কেন্টিলিজম’ কাকে বলে? এটা হল সেই বিশেষ অর্থনৈতিক তত্ত্ব, যেটা শুধু নিজ দেশের উদ্বৃত্ত বাণিজ্যেই মোক্ষলাভের শিক্ষা দেয়।
বিশদ

21st  February, 2025
সাত খুন মাফ

সাত-আট মাস আগে, শেখ হাসিনার ‘বিতাড়ন পর্বে’ বাংলাদেশের জেল ভেঙে শতাধিক কট্টর জঙ্গিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরে অন্তর্বর্তী সরকারও বেকসুর মুক্তি দিয়েছে একগুচ্ছ শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে—তারা জেএমবি, এবিটি এবং হাট সংগঠনভুক্ত—এবং মৃত্যুদণ্ড কিংবা আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বিশদ

20th  February, 2025
ফের বৈধতা প্রদানের খেলা!

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

19th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

18th  February, 2025
মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
একনজরে
টিউশন পড়তে গিয়ে শিক্ষকের লালসার শিকার কিশোরী। গত তিন বছর ধরে তাকে ধর্ষণ করে গিয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক। অবশেষে গুণধর গৃহশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। ...

এবার মালদহের দর্শনীয় স্থান নিয়ে তৈরি হচ্ছে শর্ট ফিল্মস। বাংলার প্রাচীন রাজধানী গৌড় থেকে আদিনা, আম থেকে রসকদম্ব, গঙ্গা থেকে মহানন্দার প্রাকৃতিক বৈচিত্র নিয়ে তৈরি ...

বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ও সভাধিপতি কাজল শেখের মধ্যে দ্বৈরথ নতুন কিছু নয়। দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অলিন্দে নানা কানাঘুষো শোনা যায়। বহুবার ...

শ্রীরামপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় রেলের জায়গা থেকে হকার উচ্ছেদের কাজে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম ও পুনঃ সঞ্চয়। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি বা নতুন কর্ম লাভের সম্ভাবনা। মন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মারাঠি ভাষা দিবস
বিশ্ব এনজিও দিবস
১৭১২- মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ ১-এর মৃত্যু
১৯৩১- স্বাধীনতা সংগ্রামী চন্দ্রশেখর আজাদের মৃত্যু
২০১২- কিংবদন্তি ফুটবলার শৈলেন মান্নার মৃত্যু 
১৯৬৭- অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯- পরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৭৬- অভিনেতা শ্রেয়স তালপাড়ের জন্ম
১৯৯৩- অভিনেত্রী তথা যুব নেত্রী সায়নী ঘোষের জন্ম
১৯৭৭- মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার জন্ম

27th  February, 2025


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৬.৪৩ টাকা ৮৮.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৮ টাকা ১১২.৪৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৭৪ টাকা ৯৩.১৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৫,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৫,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৫,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ ফাল্গুন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। অমাবস্যা ০/৩০ প্রাতঃ ৬/১৫ পরে ফাল্গুন শুক্ল প্রতিপদ ৫৩/৫ রাত্রি ৩/১৭। শতভিষা নক্ষত্র ১৯/৩ দিবা ১/৪০। সূর্যোদয় ৬/২/৫০, সূর্যাস্ত ৫/৩৫/৫০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৮/২১ গতে ১০/৪০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/৩১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে ৪/২২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ৪/২২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৬ গতে ১১/৪৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪২ গতে ১০/১৫ মধ্যে। 
১৫ ফাল্গুন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। অমাবস্যা প্রাতঃ ৬/৫৬ পরে প্রতিপদ শেষরাত্রি ৫/৪। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ২/৫৮। সূর্যোদয় ৬/৫, সূযাস্ত ৫/৩৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/২৬ মধ্যে ও ৮/১৩ গতে ১০/৩৫ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/৩১ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৪/১৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২২ মধ্যে ও ৪/১৬ গতে ৬/৫ মধ্যে। বারবেলা ৮/৫৮ গতে ১১/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৩ গতে ১০/১৬ মধ্যে।  
২৯ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সমঝোতা করতে হবে ইউক্রেনকে, জেলেনস্কিকে বললেন ট্রাম্প

01:23:55 AM

জাতীয় নাগরিক পার্টি(ন্যাশনাল সিটিজেনস পার্টি) নামের নতুন রাজনৈতিক দল খুলল বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা, আহ্বায়ক হলেন নাহিদ ইসলাম

12:23:12 AM

ডব্লুপিএল: মুম্বইকে ৯ উইকেটে হারাল দিল্লি

10:27:00 PM

ওয়াশিংটনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি

10:10:00 PM

বিশ্বজুড়ে ব্যাহত হোয়াটসঅ্যাপের পরিষেবা, বার্তা আদানপ্রদানে সমস্যা হচ্ছে বলে অভিযোগ ব্যবহারকারীদের

10:07:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, ওড়িশা ০-মহামেডান ০

09:35:00 PM