Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সাধারণতন্ত্র মান্যতা পাক

অভিনেতা হওয়ার গুণ কী? চিত্রনাট্য অনুযায়ী তিনি মানানসই হয়ে ওঠেন। তাঁর শরীরী ভাষা, বাচনভঙ্গি, অভিব্যক্তি প্রকাশ, পোশাক চরিত্রটিকে জীবন্ত করে তোলে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দেখলে, কথা শুনলে তাঁকে অভিনেতা ভেবে বিভ্রম হওয়া স্বাভাবিক। স্বাধীনতা দিবস কিংবা সাধারণতন্ত্র দিবসের সরকারি অনুষ্ঠানে তাঁর কথা শুনলে মনে হবে, স্বয়ং মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বা বাবাসাহেব আম্বেদকরের আশীর্বাদ নিয়ে মঞ্চে অবতীর্ণ হয়েছেন। আর নির্বাচনীসভায় আবেগরুদ্ধ কণ্ঠে তাঁর বক্তৃতা শুনলে মনে হবে, দেশের গরিব দুঃখীদের জন্য কতটা প্রাণ কাঁদে এই প্রধানমন্ত্রীর! সাধারণতন্ত্র দিবসের দিন প্রতিবছর ‘থিম’ অনুযায়ী তিনি যেমন পোশাক পাগড়িতে বদল আনেন, তেমনই অনুষ্ঠানের গুরুত্ব অনুযায়ী তাঁর বক্তৃতা দেওয়া দেখে জীবদ্দশাতেই হয়তো তাঁকে ভারতরত্ন সম্মান দেওয়ার কথা কারও মনে হতে পারে। কিন্তু কথা সেটা নয়। ইতিহাস সাক্ষী আছে, দারিদ্র্য-বুভুক্ষা-বেকারি নিরসন, অসাম্য দূর করা, বাক-স্বাধীনতা, গণতন্ত্র রক্ষা করা, ধর্মনিরপেক্ষতাকে বজায় রেখে বহুত্ববাদের ঐতিহ্যকে লালন করা বা সংবিধানের আদর্শগুলি চোখের মণির মতো রক্ষা করার কাজে মোদির ভারত ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে। অন্যভাবে বললে, পরিকল্পনামাফিক এক সর্বগ্রাসী আধিপত্যবাদ কায়েম করার চেষ্টা হচ্ছে। যেখানে ‘সাধারণের তন্ত্র’ নয়, এক হিন্দুরাষ্ট্র গঠন করাই শাসকের মূল লক্ষ্য। নরেন্দ্র মোদি তথা প্রধানমন্ত্রীর চড়া দাগের আবেগপূর্ণ বক্তৃতায় এই সত্যকে আড়াল করা যাবে না। 
ঘটনা হল, মোদি জমানায় সবচেয়ে বেশি বিপদে দেশের সংবিধান। দেশের আপামর জনগণকে সুরক্ষা দিতে যে রক্ষাকবচগুলির কথা বলা আছে সংবিধানে, তার প্রায় সবক’টি আজ বিপন্ন। হিন্দু মৌলবাদীদের একাংশের আগ্রাসনে সমাজে বিভাজন ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে। সংখ্যালঘু, দলিত, অনগ্রসর, গরিবদের ‘দ্বিতীয়’ শ্রেণির নাগরিক হিসেবে গণ্য করার চেষ্টাও কম হচ্ছে না। সবচেয়ে আতঙ্কের কথা হল, সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দ দুটি বাদ দিতে উঠে পড়ে লেগেছে শাসক দল। সুপ্রিম কোর্টের বাধায় আপাতত সেই চেষ্টা আটকানো গিয়েছে। পদ্মশিবিরের পরিকল্পনা ছিল, লোকসভা ভোটে ৪০০ আসনে জিতে দুই তৃতীয়াংশের গরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসে সংবিধান বদলে দেওয়ার। সেই পরিকল্পনা থেকে পিছু হটতে হয়েছে শাসক দলকে। কারণ, লোকসভার ভোটে ৪০০-র চ্যালেঞ্জ ছুড়ে তারা পেয়েছে মাত্র ২৪০টি আসন। অথচ পাকা অভিনেতার মতো চিত্রনাট্য মেনে এবারও সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে সংবিধানকে পবিত্র গ্রন্থ হিসেবে তুলে ধরে মোদি বলেছেন, ‘ভারতে জাতিগত, ভাষাগত এবং ধর্মীয় বৈচিত্র্য একটি অমূল্য সম্পদ, যা আমাদের ঐক্যবদ্ধ করে রাখে।’ আরও বলেছেন, ‘ভারতের সংবিধান শুধু একটি আইনের সংকলন নয়, এটি আমাদের সমাজের নৈতিক ভিত্তিও বটে।’... সরকারের লক্ষ্য হবে দেশের প্রতিটি কোণায় এই আদর্শগুলি প্রতিষ্ঠিত করা, যাতে উন্নয়ন, শান্তি ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা যায়— বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। অথচ হচ্ছে ঠিক তার উল্টো! 
সংবিধানের মূল মন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতার চরিত্রের উপর প্রথম আঘাত আনা হয়েছিল ১৯৯২ সালে, বাবরি মসজিদ ভাঙার মধ্য দিয়ে। পরে মোদি জমানায় আদালতের নির্দেশে অযোধ্যার সেই জায়গায় তৈরি হয়েছে রামমন্দির। বলা যায় সেই শুরু। প্রধানমন্ত্রীর রাজত্বে গো-মাংস রাখার অপরাধে দেশের নাগরিককে পিটিয়ে মারা হয়েছে ধর্মের নামে। গত এক দশক ধরে বজরং দল, হিন্দুসেনারা যেমন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তেমনই প্রশাসনিক কাঠামোকে ব্যবহার করে ‘এক দেশ, এক ভাষা, এক নেতা, এক ধর্ম’-র তত্ত্বকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা হচ্ছে। ভেঙে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো। রাজ্যগুলির সাংবিধানিক ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার ক্রমাগত চেষ্টা অব্যাহত। মোদি প্রকাশ্যে অন্য কথা বললেও তাঁর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়েই সংবিধান প্রণেতাকে ‘অপমান’ করেছেন অবলীলায়, অভিযোগ বিরোধীদের। সংখ্যালঘু বিদ্বেষ, ঘৃণাভাষণ, নাগরিকত্ব দেওয়ার নামে সংখ্যালঘু বিতাড়ণের এজেন্ডা হাতে নিয়ে এগিয়ে চলেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। অথচ দশ বছর মোদি জমানার শেষেও দেশের বহু মানুষ দু’বেলা দুমুঠো পেটভরে খাবার খেতে পান না। লাগামছাড়া বেকারি। মান্যতা পায় না নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি। প্রধানমন্ত্রীর ‘ভাষণের’ সঙ্গে বর্তমান বাস্তব পরিস্থিতির আসমান জমিন ফারাক। সংবিধানের মতো পবিত্র গ্রন্থের প্রতি যথোচিত সম্মান প্রদর্শনে ঘাটতি রয়েছে মোদি জমানায়। তবু দেশবাসীর মন জয়ের চেষ্টায় ‘দক্ষ অভিনেতার’ মতো চমকপ্রদ ভাষণের খামতি নেই! 
আগুন নিয়ে খেলা

হতে পারে ২২ বছর আগের ঘটনা। তিনি তখন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী। ২০০২ সালে নরেন্দ্র মোদির রাজ্যে সেই ভয়াবহ দাঙ্গার ঘটনায় এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
বিশদ

26th  January, 2025
আর কবে রহস্য উদ্ঘাটন?

প্রতি বছর তাঁর জন্মদিন এলেই বিতর্কটা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র বসুর ‘অন্তর্ধান রহস্য’। এই রহস্য উদ্ঘাটনে ১৯৫৫ সালে তৎকালীন নেহরু সরকার শাহ নওয়াজ কমিশন গঠন করে। তারা জানায়, ১৯৪৫ সালে তাইহোকু বিমানবন্দরে বিমান দুর্ঘটনায় নাকি মৃত্যু ঘটে নেতাজির।
বিশদ

25th  January, 2025
গ্রাহক সচেতনতা বেশি জরুরি

‘তারণা’ একটি সুপ্রাচীন ব্যাধি। যেদিন থেকে মানুষ নিজেকে ‘বুদ্ধিমান’ এবং ‘সভ্য’ ভাবতে আরম্ভ করেছে প্রতারণার জন্ম বস্তুত সেদিন থেকেই। বুদ্ধিমান মানুষ ‘ভালো’ এবং ‘মন্দ’ দুটি কাজই করার অধিকারী।
বিশদ

24th  January, 2025
সমাধান ‘অপরাজিতা’ আইন 

আর জি কর কাণ্ডে দোষী সঞ্জয় রায়কে আমৃত্যু কারাবাসের শাস্তি দিয়েছে শিয়ালদহ আদালত। সোমবার ঘোষিত এই রায় অবাক করেছে মুখ্যমন্ত্রী এবং মৃতার মা-বাবা থেকে শুরু করে বেশিরভাগ মানুষকে। অসন্তোষ গোপন করেননি মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর তাৎক্ষণিক ঘোষণা মতোই, এই রায়কে হাইকোর্টে অতিদ্রুত চ্যালেঞ্জও করেছে রাজ্য।
বিশদ

23rd  January, 2025
মামুলি সিবিআই

কেটে গিয়েছে প্রায় সাড়ে চার মাস। অসংখ্য মানুষ প্রত্যাশায় ছিলেন অভয়া কাণ্ডে অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক চরম শাস্তিই দেবে আদালত।
বিশদ

22nd  January, 2025
যোগ্য জবাব

সরকার চালাতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলবল বারবার বুঝিয়ে দিয়েছেন দেশি-বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলির সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক অনেকটা ‘সুখী দম্পতি’র মতো। কয়েকমাস আগে ‘নির্বাচনী বন্ড’-কেলেঙ্কারির তথ্য সামনে আসতেই দেখা গিয়েছে, সরকারি সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কীভাবে নিজেদের দলীয় তহবিল ভরিয়ে তুলেছিল শাসক দল।
বিশদ

21st  January, 2025
উঠোন বাঁকা তত্ত্ব

এবার ভারতের যে আর্থিক বৃদ্ধি ঘটতে চলেছে তা ব্যাপক। জিডিপি বৃদ্ধির অনুমিত হার ৭ শতাংশ। একইসঙ্গে নিম্নমুখী হবে মুদ্রাস্ফীতি এবং দারিদ্রের হার।
বিশদ

20th  January, 2025
চক্রব্যূহে ঘুরপাক

একদিকে ডলারের নিরিখে টাকার অবিশ্বাস্য পতন, অন্যদিকে আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া—এই দুই সাঁড়াশি চাপে গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ) জানিয়েছে, মোদির ভারতে শিল্পের উৎপাদন অস্বাভাবিক হারে কমে গিয়েছে। বিশদ

19th  January, 2025
আপনি আচরি ধর্ম

‘কাক-এ নিয়ে গেল কান, কাকের পিছে ধাবমান’—গত আগস্ট মাসে আর জি কর হাসপাতালে এক তরুণী-চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা এবং এই জানুয়ারিতে মেদিনীপুর হাসপাতালে এক প্রসূতির মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে যে গেল গেল রব উঠেছে, তাতে ওই প্রবাদ বাক্যটি মনে আসতে পারে অনেকের। বিশদ

18th  January, 2025
মোদির ‘স্বাস্থ্যবান’ অর্থনীতি 

দু’শোর মাইল ফলক অতিক্রম করেছে ভারত, আর এই প্রথম! ব্যাপারটা কী? ধনাঢ্য (বিলিওনিয়ার) ব্যক্তির সংখ্যায় এই প্রথম ‘ডাবল সেঞ্চুরি’ হাসিল হল ভারতের। মহান ভারতে বিলিওনিয়ারের মোট সংখ্যা আপাতত ২০১। একশো কোটি ডলার সম্পদের অধিকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশদ

17th  January, 2025
উদ্ভট কিন্তু উপেক্ষণীয় নয়

স্বাধীনতাই সব প্রাণীর সেরা প্রাপ্তি। কিন্তু মানুষকে পরাধীন করেছে মানুষই। মানুষের কারাগার থেকে মুক্তির জন্যই মানুষ আমৃত্যু লড়াই সংগ্রাম করে। সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে, আধুনিক মানুষ রাষ্ট্রের ধারণা নিয়ে নিরাপত্তাসহকারে বিকশিত হতে চায়। বিশদ

16th  January, 2025
নয়া এনপিএ

জাতীয় রাজনীতিতে নরেন্দ্র মোদির উত্থান নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। একেবারে দেশের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিশ্চিত করেই সংসদ কক্ষে পা রেখেছিলেন তিনি। অর্থাৎ ২০১৪ সালে একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার থেকে মোদি উঠে এসেছিলেন ভারতেশ্বরের রাজসিংহাসনে! এদেশের রাজনীতিতে এ এক বেনজির দৃষ্টান্ত। বিশদ

15th  January, 2025
শুধুই প্রচারের ঢক্কানিনাদ!

উত্তরপ্রদেশে গঙ্গার তীরে অবস্থিত বারাণসী থেকে ২০১৪ সালের মে মাসে সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘মা গঙ্গার সেবা করাই আমার ভাগ্যের লিখন।’ সে বছর নিউ ইয়র্কের ম্যাসিডন স্কোয়ার পার্কে প্রবাসী ভারতীয়দের এক সভায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যদি এই নদীকে আমরা পরিষ্কার করে তুলতে পারি, তাহলে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষের বিরাট উপকার হবে। বিশদ

14th  January, 2025
দায়িত্বশীল উত্তরণ

অপরাধের সঙ্গে মানব সভ্যতার সম্পর্কটি ওতপ্রোত। ‘অপরাধ’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হল—‘crime’।  এই ‘crime’ কথাটি এসেছে প্রাচীন ফরাসি শব্দ ‘crimne’ থেকে। সেটির সূত্র আবার ল্যাটিন শব্দ ‘crimen’।  
বিশদ

13th  January, 2025
গেম চেঞ্জার

শুরুর সময় থেকে কটাক্ষ-শ্লেষ কম শুনতে হয়নি। কেউ বলেছে, এ হল ‘ভিক্ষা দানে’র প্রকল্প। কেউ প্রশ্ন তুলেছিল, এটা কি দারিদ্র্য-নিবারক ভাতা, না গৃহশ্রমের মজুরি? অনেকের মত ছিল, এটা প্রাপ্য নয়, উৎকোচ। অনেক তাত্ত্বিক আবার বলেছিলেন, এই টাকা দেওয়ার চেয়ে পরিবারের বেকার ছেলেটার একটা চাকরি হলে মা বেশি খুশি বিশদ

12th  January, 2025
জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। বিশদ

10th  January, 2025
একনজরে
শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা। বিমানে নেই জলের ব্যবস্থা। চলছিল না এসি। শুক্রবার এই অবস্থাতেই আমেরিকা থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হল ব্রাজিলীয় অনুপ্রবেশকারীরা। ট্রাম্প প্রশাসনের এই নির্মম ব্যবহারের ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ...

এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোচবিহারে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা নেতৃত্ব যেভাবে চলছে তাতে দলের নিচুতলার কর্মীরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন। রবীন্দ্রভবনে দলের বর্ধিত সভায় বর্ষীয়ান নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, প্রাক্তন সাংসদ পার্থপ্রতিম রায়কে না ডাকার অভিযোগ দিয়ে দলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছিল। ...

তাঁর শারীরিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে  নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ‘জেলবন্দি’ পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে পিজি থেকে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হোক। তাঁর কৌঁসুলি বিপ্লব গোস্বামী এই ...

সরকারি একাধিক পরিবহণ নিগমকে এক ছাতার তলায় আনার ঘোষণাই সার। গত ১৩ বছরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই স্বপ্ন কার্যত অধরাই থেকে গিয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের আটকে থাকা  কর্মে সফলতা। ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় সফলতা। ভ্রমণ যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৫৬: দ্বিতীয় মোঘল সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যু
১৮৩১: ঈশ্বরগুপ্তের সম্পাদনায় প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক সংবাদ প্রভাকর প্রকাশিত
১৮৩৫: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
১৮৬৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী পাঞ্জাব কেশরী লালা লাজপত রাইয়ের জন্ম
১৮৮২: কলকাতা-বোম্বাই টেলিফোন (দুরালাপনি) চালু হয়। কলকাতার প্রথম এক্সচেন্জ সেন্ট্রাল এক্সচেন্জ উদ্বোধন করেন ই বারিং
১৮৯৮: ভারতের মাটিতে পা রাখলেন ভগিনী নিবেদিতা
১৯১১: বিশিষ্ট নট ও নাট্যকার মহেন্দ্র গুপ্তর জন্ম
১৯২৫: সুরকার তথা সঙ্গীত পরিচালক নচিকেতা ঘোষের জন্ম
১৯২৫: বিজ্ঞানী রাজা রামান্নার জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী যশরাজের জন্ম
১৯৩৩: বলিউড অভিনেতা মনমোহনের জন্ম
১৯৩৭: সঙ্গীতশিল্পী সুমন কল্যাণপুরের জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী শ্রুতি হাসানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৩ টাকা ৮৭.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭৫ টাকা ১০৯.৪৯ টাকা
ইউরো ৮৮.৭৯ টাকা ৯২.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী ৩৩/২০ রাত্রি ৭/৩৭। পূর্বষাঢ়া নক্ষত্র ৬/৩৫ দিবা ৮/৫৯। সূর্যোদয় ৬/২১/৯, সূর্যাস্ত ৫/১৮/৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩২ গতে ১০/৪৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৭ গতে ৪/৩৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৫ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৭/৩১। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৯/১। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/১৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৫ গতে ১০/৪১ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/২৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২০ মধ্যে ও ৮/৫২ গতে ১১/২৪ মধ্যে ও ১/৫৬ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৭ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
২৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তৃতীয় টি২০: ভারতের বিরুদ্ধে ২৬ রানে জয়ী ইংল্যান্ড

11:39:25 PM

তৃতীয় টি২০: ২ রানে আউট জুরেল, ভারত ১৪০/৯ (১৯.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:24:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৭ রানে আউট সামি, ভারত ১৪০/৮ (১৯ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:23:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৪০ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৩১/৭ (১৮.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:19:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৬ রানে আউট ওয়াশিংটন, ভারত ৮৫/৫ (১২.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

09:48:00 PM

মুম্বইতে মাদকসহ পাকড়াও উগান্ডার ৩ নাগরিক

09:45:00 PM