বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
আর্থিক দুর্দশার জেরে গত বছর পাঞ্জাব ও মহারাষ্ট্র কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল। আমানতকারীদের গচ্ছিত অর্থের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নও উঠতে শুরু হয়েছিল। এবারের বাজেটে এই সংক্রান্ত পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এদিন নির্মলা সীতারামনের ঘোষণায় তাতেই সিলমোহর পড়ল। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার গাইডলাইন অনুযায়ী, এখন সমস্ত ব্যাঙ্কই ডিআইসিজিসির এই বিমার আওতাভুক্ত। সমবায় ব্যাঙ্কগুলি অবশ্য এর আওতায় পড়ে না।
অন্যদিকে, দেশকে ৫ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করতে স্বচ্ছ, নির্ভরযোগ্য ও বলিষ্ঠ আর্থিক সেক্টরের প্রয়োজন রয়েছে বলে দাবি করেছেন অর্থমন্ত্রী। সেই কারণেই আর্থিক সেক্টরে নজরদারি চালাতে চায় কেন্দ্রীয় সরকার। নির্মলা সীতারামন আরও বলেন, ‘বিগত বছরগুলিতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির কাছে সাড়ে ৩ লক্ষ কোটি টাকার মূলধন এসেছে। তবে ব্যাঙ্কগুলিতে এখনও বেসরকারি মূলধনের প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়া পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি থেকে সরকারি পেনশন ট্রাস্ট আলাদা করে দিতেও চাইছে সরকার। এর জন্য সংশোধনী আনার পরিকল্পনাও রয়েছে কেন্দ্রের।