কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
এশিয়ার পেঁয়াজের বাজারে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ইরান এবং চীন। কিন্তু এই দেশগুলি এখনও রপ্তানি বাড়ায়নি। ফলত পেঁয়াজের দামে স্থিতাবস্থা আসেনি। বাংলাদেশে কেজি পিছু পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকা ছুঁয়েছে। গত ডিসেম্বর থেকে এই দাম সর্বাধিক। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মায়ানমার, মিশর, তুরস্ক এবং চীনের কাছে পেঁয়াজ চেয়ে দরবার করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ঢাকার বিরাট চাহিদা তারা পূর্ণ করতে পারেনি। বাংলাদেশের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মহম্মদ ইদ্রিশের মতে, ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের সুযোগ নিচ্ছে অন্যান্য দেশগুলি। এরফলে দাম কমছে না। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে ভর্তুকি দিয়ে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার। টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ন কবির বলেছেন, পেঁয়াজ আমদানির সব চেষ্টা শুরু করেছি। তবে মিশর বা তুরস্ক থেকে পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসতে একমাস লেগে যাবে।
এক সপ্তাহে শ্রীলঙ্কাতে পেঁয়াজের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে। চাহিদা মেটাতে মিশর এবং চীনের অতিরিক্ত পেঁয়াজের বরাত দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ইএফসিআইটিএ-র প্রেসিডেন্ট জি রাজেন্দ্রন। অপরদিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশায় বসে রয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ। যেমন মালয়েশিয়া। ভারতীয় পেঁয়াজের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা মালয়েশিয়া মনে করছে এই দামবৃদ্ধি সাময়িক, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।