কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
এদিন আদালতে মামলাটি উঠলে মুখ্য সরকারি আইনজীবী অরূপ চক্রবর্তী অভিযুক্তের জামিনের তীব্র বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। ওই অধ্যাপক জামিন পেলে মামলা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ঘটনার তদন্ত চলছে। সেই তদন্তে গতি আনতে অভিযুক্তকে পুলিসি হেফাজতে নেওয়া একান্ত জরুরি। এদিকে, সরকারি আইনজীবী বলেন, ফুলবাগানের পাশাপাশি ধৃতের বিরুদ্ধে বেলেঘাটা থানাতেও একটি শ্লীলতাহানির অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলাতেও অভিযোগকারিণী ছিলেন একজন অভিনেত্রী। এদিন সেই মামলায় ওই অভিনেত্রী তরুণী শিয়ালদহের পঞ্চম বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (জেএম) ইন্দ্রনীল চক্রবর্তীর কাছে গোপন জবানবন্দি দিয়েছেন। সেই নথির প্রতিলিপি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এসিজেএমের এজলাসে। এদিন অভিযুক্তের আইনজীবী বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাঁকে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়া হোক। যদিও সরকারি আইনজীবী তাঁর তীব্র আপত্তি জানান। উভয়পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক মামলার যাবতীয় নথিপত্র ও কেস ডায়েরি (সিডি) খতিয়ে দেখে ধৃতের জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।