পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ফুটবল সচিব দীপেন্দু বিশ্বাস এশিয়ান কোটায় কাটসুমিকে নিতে চান। দুই প্রধানে খেলা কাটসুমি কলকাতা ফুটবলের হালহকিকৎ জানেন। মাঠে একজন লিডারের প্রয়োজন হয়। কাটসুমির মধ্যে সেই গুণ রয়েছে। মহমেডান চতুর্থ বিদেশি ফুটবলার হিসেবে গতবার ভালো খেলা জন চিডিকে রেখে দিতে চাইছে। কাটসুমি ও কিংসলে ভারতেই রয়েছেন। তাই তাঁদের ভিসা নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না। চাংটে, বলবিন্দর সিং ও বিকাশ সাইনি ছাড়া গত বছরের দলে নিয়মিত ১৮ জনে থাকা খেলোয়াড়দের রেখে দেওয়া হচ্ছে। মোহন বাগান থেকে অরিজিৎ বাগুই ও আজহারউদ্দিন মল্লিক যাচ্ছেন মহমেডানে। লকডাউনের বাজারে কোনও দলের হাতেই সেইরকম পুঁজি নেই। এই সুযোগ নিচ্ছে মহমেডান। ১০ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের ঠিক হবে প্রধান স্পনসর। একটি সিমেন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি মহমেডানের স্পনসর হতে পারে।
গত বছরের কোচ শাহিদ আনোয়ার এবার কোচ কাম ফিজিক্যাল ট্রেনার হচ্ছেন। ‘এ’ লাইসেন্স থাকা সুমন ঘোষাল কোচ হচ্ছেন। গোলকিপার কোচ গোপাল দাস। টিডি হিসেবে সাইড বেঞ্চে থাকবেন দীপেন্দু বিশ্বাস। প্র্যাকটিস শুরুর দিনে ‘দ্রোণাচার্য’নায়িমকে ডাকার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।