উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
এদিন মহামিছিলে উপস্থিত হয়ে সায়নী বলেন, বিজেপি বলছে ভোটে সন্ত্রাস হবে। কারণ সন্ত্রাস শব্দের সঙ্গে বিজেপি জড়িয়ে রয়েছে। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবেন। তৃণমূল প্রার্থীর জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। লড়াই হওয়ার কিছু নেই। মাঠ একদম ফাঁকা। আমরা জিতে গিয়েছি। জনতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে গোল দেবেন। আর বাকিরা সেই গোল খাবে। বিজেপিতে লোক নেই, তাই ওঁরা সদস্যপদ জোগাড় করতে ব্যস্ত। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিজেপি প্রার্থী শুভজিৎ রায়ের সমর্থনে মেদিনীপুর শহরে মিছিল করে বিজেপি। সেই মিছিলে প্রার্থী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ দিলীপ ঘোষ সহ প্রথম সারির নেতারা। শেষদিনের প্রচারেও ইস্যু না পেয়ে আর জি কর কাণ্ড তুলে ধরা হয়। বিজেপির এক নেতার কথায়, শহরে বিজেপির ভোট বেশি। কিন্তু তাও মানুষ জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। একটানা লড়াই চালিয়ে যাওয়ার মতো কেউ নেই। এক গোষ্ঠী রাস্তায় নামলে অপরগোষ্ঠী বসে যাচ্ছে। এদিন দিলীপ ঘোষ স্বমহিমায় বলেন, খুন-ধর্ষণ, গুলি, বোমাবাজি সহ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপ এখন স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। এগুলি এখন কুটির শিল্প। মহিলাদের কোনও নিরাপত্তা নেই। এই সরকার এখন স্যালাইনে চলছে। আর কিছুদিনই আছে। পাশাপাশি সোমবার সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচার চালালেন কংগ্রেস প্রার্থী শ্যামলকুমার ঘোষ। এদিন হুড খোলা গাড়িতে রিং রোড, বাসস্ট্যান্ড সহ বিভিন্ন এলাকায় যান প্রার্থী। এরপর প্রার্থী কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে কথাও বলেন। পাশাপাশি সিপিআই প্রার্থী শালবনী ব্লকের ভাদুতলা, কলসিভাঙা সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করেন। প্রচারে সিপিআই কর্মী-সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিন কংগ্রেস প্রার্থী শ্যামলকুমার ঘোষ বলেন, প্রচারে ভালোই সাড়া পেলাম। প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার করেছি। সাধারণ মানুষের ভালোবাসা পেয়ে আপ্লুত। সিপিআই প্রার্থী মণিকুন্তল খামরুই বলেন, শহর এলাকার পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় চুটিয়ে প্রচার করলাম। প্রতিটি এলাকায় ভালোই সাড়া পাওয়া গিয়েছে। তৃণমূল ও বিজেপি যদি ভোটের দিন সন্ত্রাস না করে, তবে আমাদের জয় নিশ্চিত। মানুষ দুর্নীতি, নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ভোট দেবেন বলে আশাবাদী। মেদিনীপুরের তালপুকুরে বাড়ি বাড়ি প্রচারে তৃণমূল প্রার্থী সুজয় হাজরা।-নিজস্ব চিত্র