কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মইনুদ্দিন ও অভিযুক্ত হুগলি জেলার এক মালিকের দু’টি লরি চালাতেন। অভিযুক্ত নূর আলম লরি থেকে তেল চুরি সহ মালিকের নজর এড়িয়ে লরি থেকে টাকা রোজগার করত। এমনকী নূরের বিরুদ্ধে লরিমালিকের কাছে একাধিক অভিযোগ করতেন মইনুদ্দিন। এনিয়ে দু’জনের মধ্যে বচসা ও বিবাদ ছিল। ওইদিন দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকে দু’জন দু’টি খালি লরি নিয়ে অজয় নদের বালি নিতে আসে। রাত ৯টা নাগাদ মাধাইপুর এলাকায় দুই চালকের মধ্যে বচসা থেকে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। অভিযোগ, নূর একটি স্ক্রু-ড্রাইভার নিয়ে মইনুদ্দিনের বুকে ঢুকিয়ে দিয়ে এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয়। ঘটনাস্থলে থাকা লরির কর্মীরা তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে লাউদোহা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, একই মালিকের লরি চালানোয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে বিবাদ চলছিল। সেই ঝামেলা থেকেই খুন হয়েছে। পুলিস পলাতক নূর আলমের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে।